Industrial Tour and Training at KDS

Industrial Tour and Training at KDS
http://southern.edu.bd/




An industrial tour organized by the Department of Computer Science students on 20-21 January 2016 at KDS, Chittagong as a part of the course ‘Networking an ERP System’. Renowned Industrialist and Chairman of KDS Group Mr. Alhaj Khalilur Rahman was present that time.
The training was coordinated by Md. Jahangir Alam Assistance Professor and Coordinator of Computer Science. Mr. Vasker Bhowmick, DGM Garments and Textile Division (Automation and System)  gave the brief idea about the different aspects.  Mr. Chinmoy Das, Senior Executive and Mr. Joy Raj Sen, Executive were also present and train the Students.
বিস্তারিত পড়ুন

সাদার্ন ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও নবীনবরণ

সাদার্ন ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও নবীনবরণ
সাদার্ন ইউনিভার্সিটির | সোমবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০১৬

সাদার্ন ইউনিভার্সিটির ১৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের স্প্রিং সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ অনুষ্ঠান সম্প্রতি বিজেএমইএ অডিটরিয়াম, খুলশী অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সাদার্ন ইউনিভার্সিটির ট্রাস্ট্রি বোর্ডের সদস্য ও সিডিএ’র চেয়ারম্যান আব্দুচ ছালাম। 
সাদার্ন ইউনিভার্সিটির ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. আ.ন.ম আব্দুল মোক্তাদীরের সভাপতিত্বে আয়োজিত ১৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও নবীন বরণ অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. নুরুল মোস্তফা, সাদার্ন ইউনিভার্সিটির উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা সরওয়ার জাহান, প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. মো. শরীফুজ্জামান, বিজেএমইএ’র প্রথম সহ-সভাপতি মঈনউদ্দিন আহমদ মিন্টু, সাদার্ন ট্রাস্ট্রি বোর্ডের সদস্য প্রফেসর কামাল উদ্দিন, সাবেক উপাচার্য প্রফেসর এজেএম নুরুদ্দিন চৌধুরী , প্রফেসর সালেহ জহুর, প্রফেসর মহিউদ্দিন খালেদ, প্রফেসর শওকতুল মেহের, রেজিস্ট্রার ড. ইসরাত জাহান, শিক্ষকবৃন্দ ও শিক্ষার্থীরা। 
নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আব্দুচ ছালাম বলেন, জীবনে বড় হওয়ার জন্য স্বপ্ন দেখতে হবে, ব্যর্থতা নয় পরিশ্রমের মাধ্যমে সফলতা অর্জন করতে হবে। আমি মনে করি ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে তোমরা ভাগ্যবান কারণ সাদার্ন ইউনিভার্সিটির মত একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পেরেছো। আমিও নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি তোমাদের সান্নিধ্যে এসে। আমার জীবনের গল্পটা শুরু হয়েছিল শূন্য দিয়ে কঠিন পরিশ্রম আর নিরলস প্রচেষ্টায় আজ আমি এই অবস্থানে। আমার বিশ্বাস মা,বাবা, শিক্ষকসহ গুরুজনদের দোয়া নিয়ে একনিষ্ট চেষ্টা করলে ব্যর্থতা বলে কোনো শব্দ তোমাদের স্পর্শ করতে পারবে না। 
উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. নুরুল মোস্তফা বলেন, সবার সহযোগিতায় সাদার্ন ইউনিভার্সিটি এগিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে সাদার্ন ইউনিভার্সিটি বিশ্বমানের শিক্ষা ও গণগত শিক্ষার মাধ্যমে সর্বজন মহলে প্রশংসা ও গ্রহণযোগ্যতা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। আমরা সব সময় গুণগত শিক্ষায় বিশ্বাসী। সঠিক শিক্ষা ও প্রযু্িক্তর সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজেদের ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ করে দেশের কল্যাণে কাজ করে যাবে এটাই আমাদের প্রত্যাশা। আমাদের আন্তরিক বিশ্বাস সাদার্নের এই সাফল্যময় পথ চলায় সব সময় পাশে থেকে আপনারা আমাদের অনুপ্রেরণা দিয়ে যাবেন । 
সাদার্ন ইউনিভার্সিটির উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা সরওয়ার জাহান বলেন, আমাদের নানা সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও শিক্ষার্থীদের গুণগত শিক্ষা ব্যাপারে সাদার্ন সবসময় বদ্ধ পরিকর। ইতোমধ্যে সাদার্ন থেকে ডিগ্রি নিয়ে দেশে-বিদেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ পদে আসিন হয়েছে অনেক শিক্ষার্থী। এটা শুধু সাদার্নের অর্জন নয় বরং তা পুরো দেশের জন্য গৌরবের। শিক্ষার্থীরাই আমাদের প্রেরণা এবং তাদের নিয়ে আমাদের স্বপ্ন ও পথ চলা। 
প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. মো. শরীফুজ্জামান বলেন. শিক্ষা জীবনের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠ হিসেবে সাদার্ন ইউনিভার্সিটিকে বেছে নিয়েছো বলে তোমাদের ধন্যবাদ। সাদার্ন ইউনিভার্সিটি তোমাদের লক্ষ্য পূরণে সব ধরনের সহযোগিতা করে যাবে। 
সভাপতির বক্তব্যে প্রফেসর ড. আ.ন.ম আব্দুল মোক্তাদীর বলেন, শিক্ষার্থীদের প্রধান কাজ হলো বেশি বেশি পড়ে জ্ঞান আহরণ করা। ভালো ফলাফল করতে হলে তোমাদেরকে অবশ্যই পড়ালেখায় মনযোগ দিয়ে সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে হবে। ভালো পড়াশুনার মাধ্যমে ব্যক্তিগত অর্জনের পাশাপাশি সাদার্ন ইউনিভাসির্টির সুনাম ছড়িয়ে দেবে এই শুভ কামনা তোমাদের জন্য। 
নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে একাডেমিক কার্যক্রমের উপর পরামর্শমূলক আলোচনা করেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী নাজমুল হুদা। নিজেদের বক্তব্যে নবীনরা জানান তাদের অনুভূতি।#

বিস্তারিত পড়ুন

New Vice-Chancellor (Southern University Bangladesh)

 New Vice-Chancellor (Southern University Bangladesh)


It is my pleasure to inform you that, as per the notification of ministry of Education, Honorable President & Chancellor of Southern University Bangladesh appointed Professor
Dr. Nurul Mostafa as new Vice-Chancellor. Dr. Mostafa will take the charge as the Vice-Chancellor immediately. Honorable Vice-Chancellor seeks heartiest cooperation from all concerned to run this University smoothly and efficiently.

Dr. Ishrat Jahan
Registrar -[Posted on:17-Jan-2016]
বিস্তারিত পড়ুন

Reception and farewell ceremony of Vice Chancellor

Reception and farewell ceremony of Vice Chancellor
Reception and farewell ceremony of Vice Chancellor
Southern University Vice Chancellor Reception and farewell ceremony held at the University auditorium .University Trustee Board chairman was present as the chief guest. All Faculty of Deans, Heads of the department, former vice-Chancellor Professor Moin-ud-din Ahmad Khan, former Vice-Chancellor Professor AJM Nuruddin Chowdhury, former Vice-Chancellor Mozammel Hoque, faculty members and staffs were present.
The outgoing Vice-Chancellor Professor . Muhammad Ali in his speech “Southern University is moving forward,” He said that while he was in the job, the working environment and support was outstanding. The government should not judge a University as public or private rather should consider the quality of education . Which will enhance the overall educational development of the country .
The new Vice-Chancellor Professor Dr . Nurul Mustafa said , " I have the responsibility to comply with the cooperation of the University. Following the path of the outgoing Vice-Chancellor Dr . Mustafa wish that we can take this University forward . "
Initiator and founder of Southern University Mr Sarwar Jahan said, Professor Mohammed Ali, will be with us all the time , His contribution an unforgettable one. Southern will miss him badly.
It is need to mention that from the notification of ministry of Education, Honorable President & Chancellor of Southern University Bangladesh appointed Professor Dr. Nurul Mustafa as new Vice-Chancellor. Honorable Vice-Chancellor seeks heartiest cooperation from all concerned to run this University smoothly and efficiently.



বিস্তারিত পড়ুন

রেকর্ড পঞ্চমবারের মতো বর্ষসেরা মেসি

রেকর্ড পঞ্চমবারের মতো বর্ষসেরা মেসি
মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারী ২০১৬ ০১:০৬ ঘণ্টা

ফিফা ব্যালন ডি’অর ২০১৫

স্পোর্টস ডেস্ক

ফিফা ব্যালন ডি’অর পুরস্কার হাতে লিওনেল মেসি
ঢাকা: তিনিই পেতে যাচ্ছেন এবারের ফিফা ব্যালন ডি’অরের পুরস্কার, এমন ভাবনা ছিল অনুমিত। কারণ গত বছরটা তার কেটেছে স্বপ্নের মতো। ব্যক্তিগত নৈপুন্যের পাশাপাশি ক্লাব বার্সেলোনার হয়ে জিতেছেন পাঁচটি শিরোপা। ছিল নানা রেকর্ডের মিশেল। শেষ অবধি জুরিখের আলো ঝলমলে রাতটাতে চওড়া হাসি লিওনেল মেসিরই। রেকর্ড পঞ্চমবারের মতো ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার পেয়েছেন বার্সেলোনার আর্জেন্টাইন এই ক্ষুদে ফুটবল জাদুকর। পেছনে ফেলেছেন রিয়ালের পর্তুগিজ উইঙ্গার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ও বার্সা সতীর্থ নেইমারকে।
২০০৯ থেকে ২০১২, টানা চারবার ফিফা বর্ষসেরার খেতাব জিতে ইতিহাস গড়েছিলেন মেসি। এবার জিতলেন পঞ্চমবারের মতো। যা ফুটবল ইতিহাসে বিরল রেকর্ড। কারণ চারবারই বর্ষসেরা হওয়ার কৃতিত্বই নেই আর কারো। সর্বোচ্চ তিনবার করে জেতার রেকর্ড আছে দুই রোনালদোর (ব্রাজিল ও পর্তুগালের) ও ফ্রান্সের জিনেদিন জিদানের। এবার নিজের রেকর্ড নিজেই ভেঙ্গে অনন্য উচ্চতায় নিজেকে নিয়ে গেলেন লিওনেল মেসি। 
জুরিখে তারকায় ঠাসা ছিল অ্যাওয়ার্ডস নাইটস। বাংলাদেশ সময় রাত দশটায় অনুষ্ঠান শুরু হলেও রাত একটার দিকে সবার শেষে ঘোষণা করা হয় পুরুষ বর্ষসেরা ফুটবলার অ্যাওয়ার্ডের। স্মিত মুখে বর্ষসেরা লিওনেল মেসির নাম ঘোষণা করেন ব্রাজিলের সাবেক ফুটবলার কাকা। ২০০৭ সালে কাকা জিতেছিলেন ফিফা বর্ষসেরার খেতাব। তারপর এই পুরস্কার ভাগাভাগি করে জিতেছেন শুধু মেসি ও রোনালদো। গেল আট বছরে মেসি পাঁচবার, রোনালদো তিনবার। গত দুটি আসরেই জিতেছিলেন রোনালদো। 
মেসিকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন নেইমার
এবার রোনালদোকে টেক্কা দিয়ে সিংহাসন আবারো দখল করলেন মেসি। যদিও পুরস্কার নেয়ার সময় বেশ বিনয়ীই দেখালো মেসিকে। তিনি বলেন, ‘এটা একটা বিশেষ মুহূর্ত আরেকটি ব্যালন ডি’অর জেতা। যা গতবার দুইবার দেখেছি রোনালদোকে জিততে। এটা কল্পনাও বাইরে। অবিশ্বাস্য এটি পঞ্চমবারের মতো।’
তিনি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বলেন, ‘আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই যারা আমাকে ভোট দিয়েছে, আমার সতীর্থ ও সবাইকে। যাদের জন্য এই পুরস্কারে ভূষিত হলাম। এটা আমাকে চলার পথে প্রেরণা জোগায় ও অনেক কিছু শেখায়’। মোট ভোটের প্রায় ৪১ শতাংশ পেয়েছেন মেসি। রোনালদো ২৭ শতাংশ আর নেইমার পেয়েছেন সাত শতাংশ। অন্যান্য ক্যাটাগরিতে বর্ষসেরা কোচ হয়েছেন বার্সেলোনার লুইস এনরিক, মহিলা বর্ষসেরা ফুটবলার আমেরিকার চার্লি লয়েড, মহিলা ফুটবল দলের বর্ষসেরা কোচ জিল ইলিস, বছরের সেরা গোলের পুরস্কার পুসকাস অ্যাওয়ার্ড জেতেন ব্রাজিলের ওয়েন্ডেল লিরা।
অ্যাওয়ার্ড ঘোষণার আগে মেসির জীবন সঙ্গী রোকুজ্জোর সঙ্গে হ্যান্ডশেক করছেন রোনালদো
গত বছর বার্সেলোনার হয়ে স্বপ্নের মতো কেটেছে মেসির। যার ফলস্বরুপ এই পুরস্কার। গত মৌসুমে বার্সেলোনাকে ‘ট্রেবল’ জেতাতে অসাধারণ অবদান রাখা মেসি ক্লাবের হয়ে পরে আরও দুটি শিরোপা জেতেন। কোপা দেল রে, লা লিগা, উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, উয়েফা সুপার কাপ ও সবশেষ গত ডিসেম্বরে বার্সেলোনা জেতে ক্লাব বিশ্বকাপ।
তবে জাতীয় দলের হয়ে ২০১৫ সালটা হতাশার মাঝেই শেষ হয় মেসির। আগের বছর বিশ্বকাপের ফাইনালে হারের পর এ বছর কোপা আমেরিকায়ও ফাইনালে হেরে দেশের হয়ে প্রথম শিরোপা জয়ের স্বপ্ন ভাঙে তার।
দুই মাস চোটের কারণে মাঠের বাইরে থাকলেও গেল বছরে সব মিলিয়ে ৬১ ম্যাচ খেলে ৫২ গোল করেন মেসি। সতীর্থদের দিয়ে ২৬টি গোল করানও তিনি। যদিও গোল করার দিক থেকে গত বছরের মতো এবারও মেসির চেয়ে এগিয়ে ছিলেন রোনালদো, দেশ ও ক্লাবের হয়ে ৫৭ ম্যাচে ৫৭টি। এ সময়ে সতীর্থদের দিয়ে ১৭টি গোল করান তিনি। 
পুরস্কার ঘোষণার আগে মেসির চোখ দুুটো যেন বড় হয়ে গেল টেনশনে
২০১০ সাল থেকে ফিফার বর্ষসেরা পুরস্কারের সঙ্গে একীভূত হয়ে এর নাম হয় ফিফা ব্যালন ডি’অর। বিজয়ীরা নির্বাচিত হন ফিফার ২০৭টি সদস্য দেশের জাতীয় দলগুলোর অধিনায়ক ও কোচ এবং ফিফা ও ফ্রান্স ফুটবল সাময়িকীর বাছাই করা ক্রীড়া সাংবাদিকের ভোটে।
বিস্তারিত পড়ুন

মেসির স্যুট, নট দ্যাট গুড!

মেসির স্যুট, নট দ্যাট গুড!


অনলাইন ডেস্ক | আপডেট:  
  
এ বছর নাকি এ রকমই একটা স্যুট পরে ব্যালন ডি’অরে আসবেন মেসি!২০০৭ সাল থেকেই ব্যালন ডি’অরের মঞ্চে দাঁড়ানো অভ্যাসে পরিণত করেছেন লিওনেল মেসি। এবারেরটিসহ নয়বার ব্যালন ডি’অরের সেরা তিনে নাম লিখিয়েছেন। এর আগে চারবার বর্ষসেরা হয়েছেন, অন্য চারবার পাশ থেকে দাঁড়িয়ে দেখেছেন অন্যদের এই শিরোপা জিততে। বিজয়ীর নামে পরিবর্তন এলেও একটি ব্যাপার মোটামুটি ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’এ পরিণত করেছেন মেসি—বর্ষসেরার অনুষ্ঠানে নিজের পরা স্যুট দিয়ে সবাইকে চমকে দেওয়া।
২০১০ সালের ব্যালন ডি’অরের স্যুট আলাদা করে নজর কাড়েনি।ইদানীংকালের ব্যালন ডি’ অর পুরস্কার মানেই দুটি বিষয় নিয়ে নিশ্চিন্তে থাকে—প্রথমত সেরা তিনে থাকবেন মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। দ্বিতীয়ত, মেসির পরনের স্যুট অনেকের চোখ তুলে দেবে কপালে! স্বাভাবিকভাবেই ২০১১ সালে প্রথম ভ্রুকুটিঅনেকের কৌতূহল, এবার কী পরে আসছেন মেসি? কাতালান সংবাদমাধ্যমের কল্যাণে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে মেসির পরনের সম্ভাব্য যে স্যুটটির ছবি বানের জলের মতো ভাসছে, সেটি সত্যি সত্যি পরলে অতীতের সব ​‘রেকর্ড’ এবার ভাঙতে চলেছেন মেসি!
স্যুটের ডিজাইনের ব্যাপারে সাহসী হয়ে উঠতে শুরু করলেন মেসিগত বছরের কথাটিই মনে করে দেখুন না। কালচে লাল বর্ণের ওই চকচকে স্যুট থেকে ঠিকরে আসা আলোতে চোখ সামলানোই দায়! তবু সেটি ছিল গত কয়েক বছরের পোশাকগুলোর তুলনায় অনেকটাই স্বাভাবিক!
এমন নয় যে মেসি তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী রোনালদোর তুলনায় ফ্যাশনে কম সচেতন। রোনালদোর মতো অতটা গ্ল্যামার নিয়ে মাথা না-ঘামালেও বিশ্ব বিখ্যাত ইতালিয়ান ফ্যাশন হাউস ডলচে ও গ্যাব্বানা কিন্তু তাদের ‘ফ্ল্যাগ শিপ’ স্যুটটি সবার চোখ কপালে।বানায় মেসিকে মাথায় রেখেই। প্রথম কয়েক বছর ক্লাসিক্যাল কালো স্যুটেই দেখা গিয়েছিল মেসিকে। ক্লাসিক্যাল সেসব স্যুটে কেতাদুরস্ত মেসির দেখাও মিলেছে। কিন্তু এরপরই একটু ‘সাহসী’ সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করে সংক্ষেপে ‘ডিএন্ডজি’ নামে বিখ্যাত ফ্যাশন হাউসটি। ২০১২ সালে মেসির পরা মেরুন স্যুটটিতে প্রথম ভ্রুকুটি। কিন্তু ডিএন্ডজি এবং মেসি এরপর থেকেই চমকে দিচ্ছেন সবাইকে।
২০১৪ ব্যালন ডি’অরের অনুষ্ঠানেও দেখা মিলল সাহসী মেসির।২০১৩ সালে মেসির পরা সেই কালো সাদা ফুটকির স্যুট মনে করে নিশ্চয় এখনো গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠে সবার। এরপর তো পরে এলেন টকটকে লাল রঙের এক স্যুট!
সূত্র জানাচ্ছে, আজও নাকি ওই ধরনেরই কিছু একটা পরে আসবেন মেসি। এখনো পর্যন্ত সূত্র জানাচ্ছে মুকুটের ছাপযুক্ত এক স্যুটের কথা। 
বিস্তারিত পড়ুন