রাষ্ট্র ও জনগনের জন্য হুমকি স্বরূপ যে কোন ধরণের সন্দেহজনক ও উস্কানিমূলক ....

রাষ্ট্র ও জনগনের জন্য হুমকি স্বরূপ যে কোন ধরণের সন্দেহজনক ও উস্কানিমূলক ....
রাষ্ট্র ও জনগনের জন্য হুমকি স্বরূপ যে কোন ধরণের সন্দেহজনক ও উস্কানিমূলক অনলাইন কর্মকাণ্ড, Social media তে কোন সন্দেহজনক পোস্ট, আইডি ,লিঙ্ক বা Cyber Terrorism সংক্রান্ত যে কোন ধরণের তথ্য জানলে সাথে সাথে e-mail করুন -cyberunit@dmp.gov.bd এই ঠিকানায়

বিস্তারিত পড়ুন

সাদার্নে তিন দিনব্যাপী শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

সাদার্নে তিন দিনব্যাপী শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন


সাদার্ন ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এসিউরেন্স সেলের (আইকিউএসি) উদ্যোগে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন পরিচালিত হাইয়ার এডুকেশন কোয়ালিটি এনহেনসমেন্ট প্রজেক্টের (হেকেপ) আওতায় উচ্চশিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিন দিনব্যাপী শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপণী অনুষ্ঠান গতকাল বৃহস্পতিবার ইউনিভার্সিটির হল রুমে অনুষ্ঠিত হয়। গত (১৯ জুলাই) মঙ্গলবার থেকে এ কর্মশালা শুরু হয়।

সাদার্ন ইউনিভার্সটির আইকিউএসি’র পরিচালক অধ্যাপক এ.জে.এম নুরুদ্দীন চৌধুরী সভাপতিত্বে আয়োজিত সমাপণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সাদার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নুরুল মোস্তাফা । আরও উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা ও উদ্যোক্তা সরওয়ার জাহান, পরিচালক জিটিআই, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ ও কর্মশালার প্রশিক্ষক প্রফেসর ড. মোজাহার আলী, প্রো-ভিসি, রেজিস্ট্রার(ভারপ্রাপ্ত) ড. ইসরাত জাহান, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, উপদেষ্টা, বিভাগীয় প্রধান ও সকল বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ।


প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নুরুল মোস্তাফা বলেন, শিক্ষকরাই জাতি গড়ার কারিগর, শিক্ষকদের নেতৃত্ব ও সুশিক্ষাদানের মাধ্যমে জাতি এগিয়ে যাবে। দক্ষতা ও গুণগত শিক্ষার অন্যতম মাধ্যম হলো বেশি বেশি প্রশিক্ষণ ও অধ্যায়ন। প্রশিক্ষণ থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাদানের কৌশলসমূহ শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের মধ্যে কার্যকর প্রয়োগ ঘটাতে হবে। আমরা যদি শিক্ষার্থীদের গুণগত শিক্ষা ও বিশ্বমানের শিক্ষায় শিক্ষিত করতে না পারি তাহলে প্রতিযোগিতার বিশ্বে তারা কখনো এগিয়ে যেতে পারবেনা। তাই শিক্ষকদের উচিৎ শিক্ষার্থীদের প্রতি আন্তরিক হয়ে সততা ও ন্যায়কে ধারণ করে সুশিক্ষায় উন্নত জাতি গঠনের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নেওয়া।

তিন দিনব্যাপী এ কর্মশালায় শিক্ষকদের মূলত লার্নিং আউটকাম, এসেসমেন্ট সিস্টেম, কারিকুলাম ডিজাইন ও সেল্ফ এসেসমেন্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। এতে বিভিন্ন বিভাগের ১২৫ জন শিক্ষক অংশ নেন। পরে কর্মশালায় অংশ নেওয়া শিক্ষকদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন আমন্ত্রিত অতিথিরা।
বিস্তারিত পড়ুন

যে ৮ তথ্য ফেসবুকে না দেওয়ার পরামর্শ পুলিশের

যে ৮ তথ্য ফেসবুকে না দেওয়ার পরামর্শ পুলিশের

ফেসবুক ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার জন্য ৮টি তথ্য শেয়ার না করার পরামর্শ দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ফেসবুক পেজ থেকে এ বিষয়ে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেখানে বলা হয়, আপনার নিরাপত্তার জন্য অবশ্যই ফেসবুকে ৮টি বিষয় শেয়ার করবেন না। যদি সবাই সচেতনভাবে ফেসবুক ব্যবহার করি তাহলে অনাকাঙ্খিত ঘটনাগুলো এড়ানো সম্ভব। যে আটটি বিষয়ে সচেতন থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে-
১. জন্ম তারিখ অনেকেই নিজের জন্ম তারিখ ফেসবুকে উন্মুক্ত করে রাখেন। এটি আপনার জন্য অনিরাপদ। কারণ তথ্য প্রযুক্তির যুগে জন্ম তারিখ থেকেই অনেক তথ্য সংগ্রহ করেন হ্যাকারা।
২. শিশু কোথায় পড়াশুনা করে? গত কয়েক বছরের যৌন ও শিশু বিষয়ক অপরাধগুলো গবেষণা করে ইংল্যান্ডের শিশু বিষয়ক সংস্থা এনএসপিসিসি জানান, অধিকাংশ অভিভাবক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে অসচেতন ছিলেন। এজন্য অনাকাঙ্খিত ঘটনাগুলো ঘটেছে। অথচ অনেক অভিভাবক শিশুদের নিয়ে অবেগাপ্লুত হয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেন। সেইসঙ্গে স্ট্যাটাসে জানিয়ে দেন, তার শিশু কোন প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখা করছে। এটি শিশুর জন্য নিরাপদ নয়। এতে শিশু অপহরণের ঘটনা ঘটার সম্ভবনা রয়েছে।
৩. শিশুর ছবি অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউশনের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক বলেন, ‘শিশুদের নিয়ে যে কোনও তথ্য পাবলিকের কাছে শেয়ার করার বিষয়ে সবাইকে সতর্ক হতে হবে। সতর্ক না হলে নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ে।
৪. বর্তমান অবস্থান যেখানে সেখানে সেলফি তুলে লোকেশন ট্যাগ করে দেওয়াটা অনিরাপদ। এর মাধ্যমে যে কেউ আপনার সর্বশেষ অবস্থান জানতে পারে। দেখা গেল, আপনার অবস্থান জেনেই শত্রুপক্ষ আপনার ওপর হামলা করতে পারে।
৫. কখন এবং কোথায় যাচ্ছি? আমরা কখন, কোথায় যাচ্ছি কিংবা ভ্রমণে বের হচ্ছি সে বিষয়টি ফেসবুকে জানিয়ে দিই। যা মোটেও নিরাপদ নয়। এই বিষয়গুলো জেনে আপনার প্রতিপক্ষ ক্ষতি করতে পারে। হয়তো শত্রুপক্ষ আপনার এমন তথ্য পাওয়ার অপেক্ষায় ছিলো। সেটি জেনে আপনার ওপর হামলা করতে পারে।
৬. নির্দিষ্ট স্থান ট্যাগ করা অনেক সময় ফেসবুকে নিজের অবস্থানের নির্দিষ্ট স্থান ট্যাগ করে দেন অনেকেই। ওই সময় আপনার প্রোফাইল যে ভিজিট করবে, সে জানতে পারবে এখন আপনি কোথায় আছেন। সেটি বাসায় কিংবা অফিসে হোক। দেখা গেল, এভাবে কেউ আপনার বাসা ও অফিসের ঠিকানা সংগ্রহ করে রাখলো। পরে সুযোগ বুঝে আপনার ক্ষতি করলো।
৭. ফোন বা মোবাইল নম্বর অনেকেই মোবাইল কিংবা ফোন নম্বর ফেসবুকে উন্মুক্ত করে রাখেন, যা সম্পূর্ণভাবে অনিরাপদ। শত্রুপক্ষ মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে ক্ষতি করতে পারে। পরিচিত ব্যক্তিদের ছাড়া কাউকে ফোন কিংবা মোবাইল নম্বর দেওয়া নিরাপদ নয়।
৮. ক্রেডিট কার্ডের তথ্য ক্রেডিট কার্ড হচ্ছে গোপন ও স্পর্শকাতর বিষয়। ক্রেডিট কার্ডের তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া কোনওভাবেই নিরাপদ নয়। তবে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ক্রেডিট কার্ডের তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন হয়। সে ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কিংবা ওয়েবসাইট বুঝেই দিতে হবে। যাতে আপনার দেওয়া তথ্য তাদের কাছে সুরক্ষিত থাকে
বিস্তারিত পড়ুন

সাদার্ন ইউনিভার্সিটিতে জঙ্গি সচেতনতা বিষয়ক জরুরী সভা

সাদার্ন ইউনিভার্সিটিতে জঙ্গি সচেতনতা বিষয়ক জরুরী সভা
নিজস্ব প্রতিবেদক | মঙ্গলবার, ১২ জুলাই, ২০১৬
সাদার্ন ইউনিভাসিটিতে জঙ্গি সচেতনতা বিষয়ক জরুরি সভা আজ মঙ্গলবার ইউনিভার্সিটির কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া নৃশংস জঙ্গি হামলা ঘটনায় দেশব্যাপী উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলায় ও প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে এ সভার আয়োজন করা হয়। সাদার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. নুরুল মোস্তফার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা ও উদ্যোক্তা সরওয়ার জাহান, উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধানগণ,প্রক্টর এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক।

সভার শুরুতে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়ে গুলশানসহ শোলাকিয়ায় নৃশংস হামলার তীব্র নিন্দা এবং জঙ্গিদের হামলায় বিদেশিসহ নিহতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করা হয়।


সভায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকা শিক্ষার্থীদের তালিকাকরণ, প্রত্যেক বিভাগে শিক্ষার্থীদের পর্যবেক্ষণে মনিটরিং কমিটি গঠন, এক সেমিস্টারের অধিক অনুপস্থিত থাকা শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কাউন্সিলের সুপারিশক্রমে ভর্তি বাতিল, অনুপস্থিত থাকা শিক্ষার্থীদের পরিবারকে অবহিতকরণ, অনুপস্থিত থাকার যথাযথ কারণ উল্লেখ করতে না পারলে ছাত্রত্ব বাতিলসহ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ, ক্যাম্পাসে সব ধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ, পুরো ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার, শিক্ষার্থীসহ ইউনিভার্সিটিতে কর্মরত সকলের জন্য ক্যাম্পাস প্রবেশে পরিচয়পত্র বাধ্যতামূলক, শিক্ষার্থীদের একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় উদ্বুদ্ধকরণে অধিক গুরুত্বারোপ, শিক্ষকদের শ্রেণিমুখি পাঠদান ও শিক্ষার্থীতের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের উপর গুরুত্বারোপ কোনো শিক্ষার্থীর অস্বাভাবিক আচরণ পরিলক্ষিত হলে তাৎক্ষণিক বিভাগের শিক্ষকদের অবহিতকরণ এবং প্রত্যেক বিভাগে কমিটি গঠন করে নিয়মিত সভার আয়োজনসহ নানাবিধ প্রস্তাব গৃহিত হয়।

গৃহিত প্রস্তাবসমূহ বাস্তবায়নে সকলকে আন্তরিকভাবে কাজ করার অনুরোধ জানিয়ে সভার পরিসমাপ্তি ঘোষণা করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. নুরুল মোস্তফার।
বিস্তারিত পড়ুন