GD লেখার নমুনাঃ নিজের GD নিজে লিখলে হয় অনেক সঠিক ও বাস্তব কার্যকর। তাই নিজে লিখতে চেষ্টা করুন এজাহার।
০৬-১০-২০১২
বরাবর
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
উত্তরা মডেল থানা
উত্তরা, ঢাকা ১২৩০।
বরাবর
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
উত্তরা মডেল থানা
উত্তরা, ঢাকা ১২৩০।
বিষয়: এজাহার দায়ের প্রসঙ্গে।
জনাব,
যথাবিহীত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এ যে, আমি নিু সাক্ষরকারী মতিউর রহমান ফয়সাল; পিতা-রফিকুল ইসলাম, সেক্টর-৯ বাসা-৪২, রোড-২, উত্তরা মডেল টাউনের বাসিন্দা অদ্য আপনার থানায় উপস্থিত হইয়া এই মর্মে এজাহার দায়ের করিতেছি যে, ১) রিপন(২৪) পিতা-আ: কদ্দুস; ২) কমল(২৪) পিতা- আসগর আলী; ৩)নবীন(২২) পিতা-আসাদুজ্জামান; ৪) শ্যামল(২৪) পিতা- আসাদ মিয়া। সর্ব সাং উত্তরা অত্র এলাকার সন্ত্রাসী, বখাটে, খুনি প্রকৃতির লোক।
যথাবিহীত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এ যে, আমি নিু সাক্ষরকারী মতিউর রহমান ফয়সাল; পিতা-রফিকুল ইসলাম, সেক্টর-৯ বাসা-৪২, রোড-২, উত্তরা মডেল টাউনের বাসিন্দা অদ্য আপনার থানায় উপস্থিত হইয়া এই মর্মে এজাহার দায়ের করিতেছি যে, ১) রিপন(২৪) পিতা-আ: কদ্দুস; ২) কমল(২৪) পিতা- আসগর আলী; ৩)নবীন(২২) পিতা-আসাদুজ্জামান; ৪) শ্যামল(২৪) পিতা- আসাদ মিয়া। সর্ব সাং উত্তরা অত্র এলাকার সন্ত্রাসী, বখাটে, খুনি প্রকৃতির লোক।
অপহরণের স্বীকার আমার বোন তারিনকে তারা অনেক আগে থেকে বিরক্ত করে আসছিলো। বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া আসার সময় ইভটিজিং করতো। আমি কয়েকবার নিষেদ করা সত্যেও বিরক্ত করছিল। অপহৃত তারিন আমার আদরের ছোট বোন যে, কদমআলী বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে ২য় বর্ষে অধ্যায়নরত। ঘটনার দিন ৬-১০-২০১২ ইং তারিখ সকাল ৮ টায় তারিন বাসা থেকে ভার্সিটিতে ক্লাস করতে যায়। ক্লাস শেষে অনুমানিক ৯-৯.৩০ মিনিটে তারিন বাসায় আসার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নিচে রিকসার জন্য অপেক্ষায় থাকার সময় হঠাৎ করে সাদা মাইক্রো নিয়ে ১ নং আসামি রিপন তারিনের গতি রোধ করে তাকে হাত ধরে টানতে থাকে আর বলে, আমার সাথে চল নইলে খুন করে ফেলবো ।
আমার বোন তারিন ভয়ে বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার করতে থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে চা’য়ের দোকানে দাড়িয়ে থাকা তারিনের ক্লাস মেট ১.শামিম, পিতা- আশরাফুল ইসলাম; ২. সাকিব, পিতা- মুনসুর আহামেদ; ৩.হাসিব, পিতা- মোরশেদ খান; দৌড়ে আসে চিৎকার শুনে তারিনকে উদ্ধার করতে। রিপন পকেট থেকে চাকু বের করে ভয় দেখায় খুন করার। রিপনের সাথে থাকা সন্ত্রাসী কমল, নবীন ও শ্যামল এর হাতে থাকা হকিস্টিক দিয়ে এলোপাতাড়ি মারতে থাকে তিন জনকে। গাড়িতে তারিন কে উঠিয়ে অপহরণ করে নিয়ে চলে যায় রিপন সহ সন্ত্রাসী দলটি। এই দৃশ্য সাধারণ জনতার চোখে পড়লে তারা গাড়িটির দুই দিকে তাড়া করে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই দিকের রাস্তা দিয়ে। রিপন ভয়ে তারিনকে মাইক্রোর দরজা দিয়ে চলন্ত গাড়ি থেকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। বেশি আঘাত প্রাপ্ত শামিমকে সাকিব ও সাধারণ জনগণ হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং হাসিব তারিনকে উদ্ধার করে আমাকে ফোনে বিস্তারিত জানালে আমি ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে আমার বোনকে উদ্ধার করি। এবং তাৎক্ষনিক ভাবে উত্তরা মডেল থানার ডিউটি অফিসারকে ফোনের মাধ্যমে ঘটনা জানালে তারা এসে ঘটনা পর্যবেক্ষণ করে আমাকে নিয়ে থানায় উপস্থিত হয়। ১ থেকে ৪ নম্বর আসামীরা আমার বোনকে অপহরণ ও খুন করতে চেয়েছিল। এবং শামিমকে গুর“তর রকমের জখম করেছে। এর আগেও বিরক্ত করত তারিনকে । এর পিছনে আরো কারো ইন্ধন থাকতে পারে বলে আমার ধারণা। তাই উক্ত আসামীদের বিরোদ্ধে, আমি নিজে বাদী সহ শামিম, সাকিব ও হাসিবকে সাক্ষী রাখিয়া এই এজাহার দায়ের
করিলাম।
করিলাম।
অতএব মহোদয় সমিপে বিনীত নিবেদন এই যে, আমার লিখিত দরখাস্ত এজাহার হিসেবে গণ্য করিয়া উক্ত আসামীদের গ্রেফতার পূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ কর“ন। সাক্ষীগণ এই ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করিবেন। এবং এর সাথে আমি আমার পরিবারের নিরাপত্তা কামনা করছি।
বিনীত নিবেদক
……………………………….
উত্তরা, ঢাকা।
মোবাইল:
……………………………….
উত্তরা, ঢাকা।
মোবাইল: