মুস্তাফিজের বল বুঝতে পারছে না ভারত, ধোনির সরল স্বীকারোক্তি
মুখে হয়তো হাসি ভাবটা ফুটিয়ে রেখেছেন। মনের ভেতর নিশ্চয় বিপরীত অবস্থা! সেখানে হাসি নেই, আছে পরাজয়ের একরাশ হতাশা। আর ভারতীয় দলের এ দুর্দশার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ১৯ বছর বয়সী এক তরুণ পেসাররের—মুস্তাফিজুর রহমান। যার মূল অস্ত্র কাটার ও দুর্বোধ্য স্লোয়ার। মুস্তাফিজের এ অস্ত্রেই নাকাল তারকাখচিত ভারতীয় ব্যাটিং লাইনআপ।
সংবাদ সম্মেলনে ধোনি স্বীকার করে নিলেন তাঁর কিছু ডেলিভারি খেলতে ভীষণ অসুবিধা হয়েছে দলের ব্যাটসম্যানদের। বিশেষ করে মুস্তাফিজের স্লোয়ার যেন জটিল ধাঁধায় পরিণত হয়েছে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের কাছে। শুরুতেই মুস্তাফিজের প্রশংসা করে ধোনি বললেন, ‘সে ভালো বোলার। কন্ডিশনকে দারুণভাবে কাজে লাগাচ্ছে।’
এরপরই জানালেন, মুস্তাফিজের বল বুঝতে কেন দুর্বোধ্য হচ্ছে তাঁদের জন্য, ‘তার স্লোয়ারগুলো সত্যি খুব দারুণ। হাত বেশ দ্রুত গতিতে ঘোরে। দ্রুত গতির ও স্লোয়ার ডেলিভারির সময় হাত ঘোরানোর ক্ষেত্রে খুব একটা পার্থক্য থাকছে না ওর। এটা তার জন্য বাড়তি পাওয়া। আর বেশির ভাগ ফাস্ট বোলারদের স্লোয়ারগুলো উইকেটররক্ষকের হাতে সরাসরি যায় না (ড্রপ খেয়ে যায়)। ডানহাতি ও বাহাতি ব্যাটসম্যানদের ক্ষেত্রে তার স্লোয়ারগুলো সরাসরি উইকেটরক্ষকের হাতে চলে যাচ্ছে। এর ফলে সাধারণত ব্যাটের কানায় লেগে আউটের সম্ভাবনা থাকে। এটা তার জন্য বাড়তি সুবিধা। তবে আমাদের দুই-একজন ব্যাটসম্যান বাজে শট খেলে আউট হয়েছে। তবে বেশির ভাগ ব্যাটসম্যান আউট হয়েছে মুস্তাফিজের দারুণ সব বলেই।’
এরপরই জানালেন, মুস্তাফিজের বল বুঝতে কেন দুর্বোধ্য হচ্ছে তাঁদের জন্য, ‘তার স্লোয়ারগুলো সত্যি খুব দারুণ। হাত বেশ দ্রুত গতিতে ঘোরে। দ্রুত গতির ও স্লোয়ার ডেলিভারির সময় হাত ঘোরানোর ক্ষেত্রে খুব একটা পার্থক্য থাকছে না ওর। এটা তার জন্য বাড়তি পাওয়া। আর বেশির ভাগ ফাস্ট বোলারদের স্লোয়ারগুলো উইকেটররক্ষকের হাতে সরাসরি যায় না (ড্রপ খেয়ে যায়)। ডানহাতি ও বাহাতি ব্যাটসম্যানদের ক্ষেত্রে তার স্লোয়ারগুলো সরাসরি উইকেটরক্ষকের হাতে চলে যাচ্ছে। এর ফলে সাধারণত ব্যাটের কানায় লেগে আউটের সম্ভাবনা থাকে। এটা তার জন্য বাড়তি সুবিধা। তবে আমাদের দুই-একজন ব্যাটসম্যান বাজে শট খেলে আউট হয়েছে। তবে বেশির ভাগ ব্যাটসম্যান আউট হয়েছে মুস্তাফিজের দারুণ সব বলেই।’