মেসি কেন সেরা হলেন, ব্যাখ্যা দিল ফিফা

মেসি কেন সেরা হলেন, ব্যাখ্যা দিল ফিফা

মেসি কেন সেরা হলেন, ব্যাখ্যা দিল ফিফা

Decrease fontEnlarge font
ঢাকা: বিশ্বকাপের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার গোল্ডেন বল লিওনেল মেসির প্রাপ্য না, এমন অভিযোগ করেছেন অনেক ফুটবল বোদ্ধা। তবে, ফিফার টেকনিক্যাল স্টাডি গ্রুপ বলছে, সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারের জন্য মেসিই যোগ্য ছিল। আর এর ব্যাখ্যাও দিয়েছে তারা।

গোল্ডেন বলের দৌড়ে মেসির সঙ্গে ছিলেন আরিয়েন রোবেন, জেমস রদ্রিগেজ, থমাস মুলারের মতো ফুটবলাররা। তবে তাদের পিছনে ফেলে গোল্ডেন বলের পুরস্কার জিতে নিয়েছিলেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক লিওনেল মেসি।



ফিফার টেকনিক্যাল স্টাডি গ্রুপের সদস্য হলিয়ের বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি, মেসিকে গোল্ডেন বলের পুরস্কার দেওয়ায় অনেকে বিস্মিত হয়েছেন। কারণ তারা শুধুমাত্র মেসির নক আউট পর্বের খেলাগুলো নিয়ে সমালোচনা করেছেন। আর একই সঙ্গে ফাইনালে মেসির দ্বিতীয়ার্ধের খেলা মনে রেখেছিলেন।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা মেসির সবগুলো খেলা নিয়ে পর্যালোচনা করেছি। আমাদের বিচারে এটা এসেছে যে, মেসি তার দলের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দলকে ফাইনালে তুলেছে। এছাড়া মেসি প্রথম চার ম্যাচের চারটিতেই ম্যাচ সেরা হয়েছে।’

ফিফার টেকনিক্যাল স্টাডি গ্রুপের এ সদস্য আরো বলেন, ‘মেসি নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সেমিফাইনালে চাপকে নিজের কাঁধে নিয়ে প্রথম পেনাল্টিটা নিয়েছিল। আর তা থেকে গোলও আদায় করে নিয়েছিল। সে একটি সংগঠিত দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছে। আর এ প্রভাবগুলোই আমাদের কাছে বড় মনে হয়েছে।’

রোবেন কেন গোল্ডেন বল পেলেন না এ প্রসঙ্গে হলিয়ের বলেন, ‘রোবেন চমৎকার খেলেছে। কিন্তু তিনি মেক্সিকোর বিপক্ষে একটি পেনাল্টি পাওয়ায় যথেষ্ট বিতর্কিত হয়েছেন। সেমিফাইনাল বা কোয়ার্টার ফাইনালে তাকে খুব একটা দায়িত্ব নিয়ে খেলতে দেখা যায়নি।’

রদ্রিগেজ, নেইমার, ডি মারিয়াদের সম্পর্কে তার ভাষ্য, ‘নেইমারের মতো রদ্রিগেজও অনেক আগে বিশ্বমঞ্চ থেকে বিদায় নিয়েছিল। আর্জেন্টাইন ডি মারিয়া যথেষ্ট ভাল খেললেও রদ্রিগেজদের মতোই শিরোপা মিশনে শেষ পর্যন্ত টিকে থাকতে না পারায় তাদের বিবেচনায় আনা হয়নি।’

তার মতে, ‘গোল্ডেন বলের প্রতিদ্বন্দ্বীতায় শুধুমাত্র টিকে ছিলেন থমাস মুলার এবং মেসি। আর আমরা সাতটি ম্যাচের খেলা নিয়ে বিবেচনা করে দেখেছি মেসিই সেরা খেলোয়াড় হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে।’
বিস্তারিত পড়ুন

এবার ফিতরা জনপ্রতি সর্বনিম্ন ৬৫ টাকা

এবার ফিতরা জনপ্রতি সর্বনিম্ন ৬৫ টাকা
এবার ফিতরা জনপ্রতি সর্বনিম্ন ৬৫ এবং সর্বোচ্চ ২ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
গতকাল ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে সাদকাতুল ফিতর কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব ও সাদকাতুল ফিতর কমিটির আহবায়ক মাওলানা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন এই সভায় সভাপতিত্ব করেন। খবর বাসসের।
সভায় সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যেইসলামী শরীয়াহ মতে গম বা আটাখেজুরকিসমিসপনির ও যব ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোন একটি দ্বারা ফিতরা প্রদান করা যায়। গম বা আটা দ্বারা ফিতরা আদায় করলে ১ কেজি ৬শ’ ৫০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ৬৫ টাকা আদায় করতে হবে। খেজুর দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ২ হাজার টাকাকিসমিস দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ১ হাজার ৪৮৫ টাকা এবং পনির দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩ শ’ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ১ হাজার ৫৮৫ টাকা ফিতরা আদায় করতে হবে।
মুসলমানরা নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী সাদকাতুল ফিতরা আদায় করতে পারবেন। প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য ফিতরা আদায় করা ওয়াজিব। নাবালক ছেলে-মেয়ের পক্ষ থেকে বাবাকে এই ফিতরা দিতে হয়। আর তা দিতে হয় ঈদুল ফিতরের নামাজের আগেই।
গত বছর সর্বনিম্ন ফিতরা ধরা হয়েছিল জনপ্রতি ৬৬ টাকা।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক সামীম মোহাম্মদ আফজালঢাকা আলীয়া মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল প্রফেসর সিরাজ উদ্দিন আহমদগাউছুল আযম মসজিদের খতীব কবি মাওলানা রুহুল আমিন খানমালিবাগ জামিয়ার মুহাদ্দিস মাওলানা আবুল ফাতাহ মুহাম্মদ ইয়াহিয়াকাদেরিয়া তৈয়্যবিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রধান ফকীহ মুফতি মাহমুদুল হাসানদারুল উলুম আহসানিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা এ জেড এম হেলাল উদ্দিনসার্কিট হাউজ জামে মসজিদের খতীব মাওলানা আরীফ উদ্দিন মা’রূফআহছানিয়া ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক শায়খ মুহাম্মাদ উছমান গনীউত্তর বাড্ডা কামিল মাদ্রাসার মুহাদ্দিস ডমাওলানা মোকামরুল হাসানসহ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক ও কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
বিস্তারিত পড়ুন

১৯৩০ থেকে ২০১০ বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট, গোল্ডেন বল ও গোল্ডেন গ্লাভস পেয়েছেন যারা

১৯৩০ থেকে ২০১০ বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট, গোল্ডেন বল ও গোল্ডেন গ্লাভস পেয়েছেন যারা

all

গোল্ডেনবল:
বিশ্বকাপে সর্বসেরা খেলোয়াড়কে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
ball
১৯৩০ সালেঃ জোস নাসাজ্জি (উরুগুয়ে),
১৯৩৪ সালেঃ গুইসেপ মেয়াজ্জা (ইতালি),
১৯৩৮ সালেঃলিওনিডাস (ব্রাজিল),
১৯৫০ সালেঃ জিজিনহো (ব্রাজিল),
১৯৫৪ সালেঃ পুসকাস (হাঙ্গেরি),
১৯৫৮ সালেঃভালদির পেরেরা (ব্রাজিল),
১৯৬২ সালেঃ গ্যারিঞ্চা (ব্রাজিল),
১৯৬৬ সালেঃ ববি চার্লটন (ইংল্যান্ড),
১৯৭০ সালেঃ পেলে (ব্রাজিল),
১৯৭৪ সালেঃ জোহান ক্রুয়েফ (নেদারল্যান্ডস),
১৯৭৮ সালেঃ মারিও কেম্পেস (আর্জেন্টিনা),
১৯৮২ সালেঃ পাওলো রোসি (ইতালি),
১৯৮৬ সালেঃ মারাদোনা (আর্জেন্টিনা),
১৯৯০ সালেঃ সালভাতোর চিলাসি (ইতালি),
১৯৯৪ সালেঃ রোমারিও (ব্রাজিল),
১৯৯৮ সালেঃ রোনাল্ডো (ব্রাজিল),
২০০২ সালেঃ অলিভার কান (জার্মানি),
২০০৬ সালেঃ জিনেদিন জিদান (ফ্রান্স),
২০১০ সালেঃ দিয়েগো ফোরলান (উরুগুয়ে)৷
2014 mv‡j:wjIbvj †gwm (আর্জেন্টিনা)
গোল্ডেন বুট:
boot
বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার গোল্ডেন বুট
১৯৩০ সালেঃ গুইলেরমো স্তাবিল (আর্জেন্টিনা),
১৯৩৪ সালেঃ অলড্রিচ নেজেদলি (চেকোস্লোভাকিয়া),
১৯৩৮ সালেঃ লিওনিদাস দ্যসিলভা (ব্রাজিল),
১৯৫০ সালেঃ আদেমির (ব্রাজিল),
১৯৫৪ সালেঃ স্যান্দর কোসিস (হাঙ্গেরি),
১৯৫৮ সালেঃ জাস্ট ফন্টেইন (ফ্রান্স),
১৯৬২ সালেঃ ফ্লোরিয়ান অ্যালবার্ট (হাঙ্গেরি), ভ্যালেন্টাই ইভানভ (সোভিয়েত ইউনিয়ন), গ্যারিঞ্চা (ব্রাজিল), ভাভা (ব্রাজিল), দ্রাজান জেরকোভিচ (যুগস্লোভাকিয়া), লিওনেল স্যাঞ্চেজ (চিলি),
১৯৬৬ সালেঃ ইউসেবিও (পর্তুগাল),
১৯৭০ সালেঃ জার্ড মুলার (পশ্চিম জার্মানি),
১৯৭৪ সালেঃগ্রেজেগোরজ লাতো (পোল্যান্ড),
১৯৭৮ সালেঃ মারিও কেম্পেস (আর্জেন্তিনা),
১৯৮২ সালেঃপাওলো রোসি (ইতালি),
১৯৮৬ সালেঃ গ্যারি লিনেকার (ইংল্যান্ড),
১৯৯০ সালেঃ সালভাতোরচিলাসি (ইতালি),
১৯৯৪ সালেঃ ওলেগ সালোঙ্কো (রাশিয়া) ও রিস্তো স্তোয়কোভ (বুলগেরিয়া),
১৯৯৮ সালেঃ দাভর সুকের (ক্রোয়েশিয়া),
২০০২ সালেঃ রোনাল্ডো (ব্রাজিল),
২০০৬ সালেঃ মিরোস্লাভ ক্লোজে (জার্মানি),
২০১০ সালেঃ থমাস মুলার (জার্মানি)৷
গোল্ডেন গ্লাভস:
বিশ্বকাপের সেরাগোলরক্ষক পুরস্কার ‘গোল্ডেন গ্লাভস’ পাওয়ার দাবিদার
 gloves
১৯৩০ সালেঃ এনরিক বালেস্তোরেস (উরুগুয়ে),
১৯৩৪ সালেঃ রিকার্ডো জামোরা(স্পেন),
১৯৩৮ সালেঃ ফ্রান্তিসেক প্লানিকা (চেকোস্লোভাকিয়া),
১৯৫০ সালেঃ রক মাসপোলি (উরুগুয়ে),
১৯৫৪ সালেঃ গুয়েলা গ্রসিকস (হাঙ্গেরি),
১৯৫৮ সালেঃ হ্যারি গ্রেগ (ইংল্যান্ড),
১৯৬২ সালেঃ ভিলিয়াম শ্রোভ (চেকোস্লোভাকিয়া),
১৯৬৬ সালেঃ গর্ডন ব্যাঙ্কস (ইংল্যান্ড),
১৯৭০ সালেঃ লারিসলাওমাজুরকিউইজ (উরুগুয়ে),
১৯৭৪ সালেঃ সেপ মেইয়ার (জার্মানি),
১৯৭৮ সালেঃ উবালডো ফিলোল (আর্জেন্টিনা),
১৯৮২ সালেঃ ডিনো জোফ (ইতালি),
১৯৮৬ সালেঃ জিন-মারি ফাফ (বেলজিয়াম),
১৯৯০ সালেঃ সার্জিও গোয়কোচে (আর্জেন্টিনা),
১৯৯৪ সালেঃ মাইকেল রিউদ’হোম (বেলজিয়াম),
১৯৯৮ সালেঃ ফ্যাবিয়েন বার্থেজ (ফ্রান্স),
২০০২ সালেঃ অলিভার কান (জার্মানি),
২০০৬ সালেঃবুঁফোন (ইতালি),
২০১০ সালেঃ ইকার ক্যাসিয়াস (স্পেন)
2014 mv‡j:gv‡bvGj wbIDvi(জার্মানি)
বিস্তারিত পড়ুন

আর কত গোল হজম করবে ব্রাজিল?

আর কত গোল হজম করবে ব্রাজিল?


 সেমিফাইনাল ম্যাচ থেকে ব্রাজিলের গোল মেশিনদের খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। বরং উল্টো সিজার এরিয়ার বেহাল দশা করে যাচ্ছে প্রতিপক্ষরা।

বিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বের সেরা দশ ফুটবলারের তালিকা প্রকাশ

 বিশ্বের সেরা দশ ফুটবলারের তালিকা প্রকাশ

  |   অ+

2014-07-11 সময় : 07:09:34


বিস্তারিত পড়ুন

স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে ব্রাজিল সমর্থক থেকে আর্জেন্টিনার সমর্থক

স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে ব্রাজিল সমর্থক থেকে আর্জেন্টিনার সমর্থক











বিজ্ঞ নোটারি পাবলিকের কার্যালয়ে গিয়ে ১০০ ও ৫০ টাকার স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে ব্রাজিল সমর্থক থেকে আর্জেন্টিনা সমর্থক হলেন নড়াইলের মহিষখোলার মশিউর রহমান মঞ্জু (৪০)! গত বুধবার দুপুরে তিনি নড়াইল জজকোর্টের অ্যাডভোকেট অলোক ভট্টাচার্যের মাধ্যমে সজ্ঞানে ও তার বিশ্বাসমতে ব্রাজিল ফুটবলদলের সমর্থক থেকে আর্জেন্টিনা ফুটবলদলের সমর্থক হয়েছেন! মঙ্গলবার রাতে জার্মানির কাছে ব্রাজিল ফুটবল দলের করুণ পরাজয়ের পর মনোকষ্টে তিনি এই সিদ্ধান্ত নেন।

মঞ্জু অঙ্গীকারনামায় উল্লেখ করেন, ‘আমি ফুটবল দলের সমর্থনকারী হিসেবে শুরু থেকেই বিশ্ব ফুটবলের অন্যতম দল ব্রাজিলিয়ান ফুটবলদলের সমর্থক। আমি খেলা পরবর্তী দীর্ঘ সময় মনের সঙ্গে যুদ্ধ করে এই মর্মে অঙ্গীকার প্রদান করিতেছি যে, এখন থেকে আমি আর্জেন্টাইন ফুটবল দলের সমর্থক। ইহাই আমার অঙ্গীকার পূর্বক চূড়ান্ত ঘোষণা।'
বিটা সংস্করণ
Logo
বিস্তারিত পড়ুন

অফিসে কে বেশি ফেসবুক চালান?

অফিসে কে বেশি ফেসবুক চালান?



অফিসের বস ফেসবুক বেশি চালান
ব্যক্তিগত কাজে অফিসে বসে কে বেশি সময় ধরে ফেসবুক ব্যবহার করেন? অফিসের বস, নাকি তাঁর অধীনে থাকা কর্মী? অফিস সময়ে কর্মীর চেয়ে বসকেই ব্যক্তিগত কাজে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট বেশি ব্যবহার করতে দেখা যায়।

সম্প্রতি নরওয়ের গবেষকেরা এই প্রমাণ পেয়েছেন। এই গবেষণায় নরওয়ের ১১ হাজার অফিস-কর্মী অংশ নিয়েছিলেন। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া।

নরওয়ের ইউনিভার্সিটি অব বার্গেনের (ইউআইবি) গবেষকেরা গবেষণা করে দেখেছেন, কাজের সময় ব্যবস্থাপকেরা ব্যক্তিগত কাজে অধিক ফেসবুক ব্যবহার করেন।
ইউআইবির মনোবিজ্ঞান বিভাগের পোস্ট ডক্টরাল ফেলো সেসিল শাও অ্যান্ড্রেয়াসেন জানিয়েছেন, কাজের সময় ব্যক্তিগত কাজে ওয়েব ব্রাউজিংয়ের জন্য যাঁরা নেতিবাচক মনোভাব দেখান, সেই শীর্ষ নির্বাহী কর্মকর্তারাই তা বেশি করেন।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, অফিসের তরুণ কর্মীরা বয়স্ক কর্মীদের চেয়ে ব্যক্তিগত কাজে বেশি সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ব্যবহার করেন।
গবেষকেরা বলেন, কাজের সময় নারীর তুলনায় পুরুষ ব্যক্তিগত কাজে বেশি ফেসবুক ব্যবহার করেন। উচ্চশিক্ষিতদের ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে সক্রিয়তা বেশি দেখা যায়।
সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে রিলেশনশিপ স্ট্যাটাসে যাঁরা ‘ইন আ রিলেশন’-দিয়ে রাখেন, তাঁদের চেয়ে একাকী, বর্হিমুখী ও বিচলিত ব্যক্তিদের এসব সাইটে বেশি সক্রিয় দেখা যায়।
বিস্তারিত পড়ুন

পড়াশোনায় আইপ্যাড

পড়াশোনায় আইপ্যাড



শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের দরকারি সব অ্যাপস থাকবে আইটিউনসে
এবার পড়াশোনার কাজেও আইপ্যাড ব্যবহার করতে পারবেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। শিক্ষকেরা যাতে শিক্ষার্থীদের আইপ্যাড ব্যবহার করেই বাড়ির কাজ বা অনুশীলনের কাজ দিতে পারেন, সে সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা অ্যাপল কম্পিউটার ইনকরপোরেটেড। সম্প্রতি এ সুবিধা দিতে অ্যাপলের অনলাইন দোকান আইটিউনস হালনাগাদ করা হয়েছে। এর ফলে বর্তমানে ‘আইটিউনস ইউ’ সুবিধা আছে এমন আইপ্যাডে শিক্ষকেরা নতুন অনুশীলন তৈরি, হালনাগাদ কিংবা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। শিক্ষার্থীরাও তা সমাধান করতে পারবেন আইপ্যাড ব্যবহার করে।
৮ জুলাই থেকে চাইলে শিক্ষকেরা অ্যাপলের আইওয়ার্ক, আইবুকসসহ প্রয় ৭৫ হাজার অ্যাপস ব্যবহারের মাধ্যমে আইপ্যাডে শিক্ষার নানা বিষয় যুক্ত করতে পারবেন। এ সুবিধাগুলো একই সঙ্গে শিক্ষার্থীরাও পাবেন। বিদ্যালয় ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়েও এ সুবিধা ব্যবহার করে শিক্ষা কার্যক্রমের এ বিষয়গুলো পরিচালনা করা যাবে। আর এ কাজের জন্য প্রয়োজনীয় আইটিউনস ইউ অ্যাপটি বিনা মূল্যেই পাওয়া যাবে।
স্কটল্যান্ডের সিডার্স স্কুল অব অ্যাক্সিল্যান্সের কম্পিউটিং এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের প্রধান ফ্রেসার স্প্রিস বলেন, শিক্ষাবিষয়ক আধুনিক প্রযুক্তি সুবিধার অভিজ্ঞতা পেতে আইপ্যাডের এ সেবাটি দারুণ। শিক্ষকেরা এতে যেমন শিক্ষার্থীদের জন্য অনুশীলনের বিষয়গুলো ঠিক করে নিতে পারবেন তেমনি শিক্ষার্থীরাও একইভাবে সেবাগুলো পাবে। পুরো বিষয়টি নিয়ে অনেক দিন ধরেই কাজ করছে অ্যাপল।
অ্যাপলের ইন্টারনেট সফটওয়্যার এবং সেবা বিভাগের জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট ইডি কিউ বলেন, ‘অ্যাপল শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তির এমন সর্বোচ্চ সেবা দিতে চায় এবং এ ক্ষেত্রে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য তথ্যসমৃদ্ধ একটি সেবা হচ্ছে আইটিউনস ইউ।’ এ সেবাটি আইপ্যাড ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ এক সেবা বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরাও।
বিস্তারিত পড়ুন