মোদির হাতে রক্ত, দাঙ্গার হোতা, বললেন মমতা

মোদির হাতে রক্ত, দাঙ্গার হোতা, বললেন মমতা




নরেন্দ্র মোদি ও  মমতা ব্যানার্জি
নরেন্দ্র মোদি ও মমতা ব্যানার্জি
Decrease fontEnlarge font
এবার নরেন্দ্র মোদিকে এক হাত নিলেন মমতা ব্যানার্জি। ভারতের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি’র হয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদে লড়াই করতে গিয়ে মোদি নিজে যেমন একের পর এক আক্রমণ চালাচ্ছেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের ওপর তেমনি প্রতিদ্বন্দ্বীরাও তাকে ছেড়ে কথা বলছেন না। সবশেষ আঘাত এলো তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির কাছ থেকে। 

নরেন্দ্র মোদিকে ‘দাঙ্গার হোতা’ বলে আখ্যা দিয়েছেন তিনি। এর ঠিক একদিন আগে মমতার দল থেকে মোদিকে ‘গুজরাটের কসাই’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়। মমতা বলেছেন, উন্নয়নের নাম করে যেসব বক্তব্য মোদি দিচ্ছেন তাতে দেশকে তিনি দাঙ্গার দিকেই ঠেলে দিচ্ছেন। 

মমতা বলেন, মোদির মতো মানুষ ক্ষমতায় এলে দেশ অন্ধকারে ডুবে যাবে। 

এর আগে মোদি অবশ্য মমতার সরকারের কড়া সমালোচনা করেন। পশ্চিমবঙ্গেই একটি জনসভায় মোদি জানান, মমতার নিজের আঁকা একটি চিত্রকর্ম  বিতর্কিত ব্যবসায়ী সুদীপ্ত সেন ১ কোটি ৮৬ লাখ রুপিতে কিনে নিয়েছেন। এই সুদীপ্তর সুদি ব্যবসায় লাখ লাখ ছোট ছোট বিনিয়োগকারী পথে বসেছেন। 

এদিকে, নির্বাচন কমিশন মোদির বক্তৃতার একটি কপি চেয়ে পাঠিয়েছে। আর অন্যদিকে তৃণমূল কংগ্রেস মোদিকে তার এমন বক্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইতে বলেছে। মমতা এমন চিত্রকর্ম বেচাকেনার বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছেন। 

তৃণমূল কংগ্রের নেতারা বলছেন, মোদির হাত রক্তে রাঙানো। ২০০২ সালে গুজরাটে দাঙ্গার পেছনে মোদির ভূমিকাই ছিলো প্রধান। অবশ্য দেশটির সুপ্রিম কোর্ট তার তদন্তে এর কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলেই জানিয়েছে।

তৃণমূল কংগ্রেসের ডেরেক ও’ব্রায়ান এক বক্তৃতায় বলেন, মোদি তার হাত তুললেই আমরা দেখি তা দিয়ে রক্ত ঝরছে। নিষ্পাপ শিশুদের রক্ত। 

এবারের নির্বাচনে বিজেপির সঙ্গে হাত মেলাতে পারে তৃণমূল কংগ্রেস, শুরুর দিকে এমন একটি গুঞ্জন থাকলেও কয়েক সপ্তাহ আগেই মমতা ব্যানার্জি এই সম্ভাবনা সম্পূর্ণ উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপির সঙ্গে কোনই আঁতাত নয়। 

এদিকে বিজেপি’র অরুণ জেটলি এক জনসভায় বলেন, মমতা ব্যানার্জি ও তার দলের সমালোচনা সহ্য করার ক্ষমতা থাকতে হবে। কারণ সমালোচনার মানে এই নয় যে আমরা তাদের ব্যক্তিগত শত্রু। 
বিস্তারিত পড়ুন

সেই ভয়াল স্মৃতি আজো কাঁদায় উপকূলবাসীকে

সেই ভয়াল স্মৃতি আজো কাঁদায় উপকূলবাসীকে
বছর ঘুরে আবার এসেছে সেই ভয়াল ২৯ এপ্রিল। ১৯৯১ সালের এই দিনে স্মরণাতীতকালের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ে বিলীন হয়ে যায় চট্টগ্রামের উপকূলীয় বির্স্তীণ এলাকা।

এদিন চট্টগ্রামের আনোয়ারা, বাঁশখালী, সন্দ্বীপ, কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকার লক্ষাধিক প্রাণহানী ও হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট হয়েছিল। আশ্রয়হীন হয়েছিল হাজার হাজার পরিবার। সে দিনের সে ভয়াল স্মৃতি আজো উপকূলীয় মানুষদের কাদাঁয়।
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি
১৯৯১ সালের ২৯শে এপ্রিল এর ভয়ংকর সেই ঘূর্ণিঝড়ে প্রায় এক লক্ষ চল্লিশ হাজার লোক নিহত হয়েছিল এবং চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
‘ম্যারি এন’ নামে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় আঘাত  হেনেছিল নোয়াখালী, চট্টগ্রামসহ দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় এলাকায় আর এতে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় পুরো উপকূল। স্মরণকালের ভয়াবহ এ ঘূর্ণিঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২৫০ কিলোমিটার। ২০ ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে যায় বির্স্তীণ এলাকা।
সেই ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে সরকারি হিসাবে মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৩৮ হাজার ২৪২ জন। তবে বেসরকারি হিসাবে এর সংখ্যা আরো বেশি। মারা যায় ২০ লাখ গবাদিপশু। গৃহহারা হয় হাজার হাজার পরিবার। ক্ষতি হয়েছিল ৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি সম্পদ। বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত  হয় ৬০ লাখ মানুষ। ৬ লাখ ৪২ হাজার ৫২টি ঘর সম্পূর্ণভাবে এবং  ৫৬ হাজার ২৭১ টি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ৫০ টি সেতু ও কালভার্ট এবং ১১২ মাইল দীর্ঘ উপকূলীয় বাঁধ সম্পূর্ণ ভাবে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। সহায় সম্পদ ও আত্মীয়-স্বজন হারিয়ে এখনও সেই দুঃসহ স্মৃতি বয়ে বেড়াচ্ছে উপকূলের হাজারও মানুষ। ঘুর্ণিঝড়ে অনেকে মাকে হারিয়েছে। মা হারিয়েছে সন্তানদেরকে, স্বামী হারিয়েছে স্ত্রীকে, ভাই হারিয়েছে প্রাণের আদরের বোনকে। উপকূলবাসী আজো ভুলতে পারেনি সেই রাতের দুঃসহ স্মৃতি।
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি
প্রাকৃতিক এ দূর্যোগে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল সন্দ্বীপ, উড়ির চর, হাতিয়া, আনোয়ারা, বাঁশখালী, কক্সবাজারের কুতুবদিয়া ও মহেশখালী উপকূলীয় এলাকার জনসাধারণ। এখনও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করে আসছে দ্বীপাঞ্চলের হাজারো বাসিন্দা। এ কারণে জেলার ১০ লক্ষাধিক উপকূলবাসী আতঙ্কিত। বিশেষ করে বর্ষাকালের ঘুর্ণিঝড় ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ তথা ভুমিকম্প ও সুনামির শঙ্কায় রয়েছে উপকূলবাসী। এসব এলাকার লোকজন এপ্রিল আসলে এখনো আঁতকে উঠেন। প্রায় ২ যুগের কাছাকাছি সময় অতিবাহিত হলেও এ স্মৃতিকে তারা কোনভাবেই ভুলতে পারছেনা। সে কারণে স্মৃতি বিজড়িত ও বেদনা মিশ্রিত আজকের এই ভয়াল দিন।
এ দিকে দিবসটি স্মরণ করে আজ নানা কর্মসূচি পালন করবে বিভিন্ন সামাজিক রাজনৈতিক সংগঠন।
বিশ্বের ইতিহাসে বিশেষ করে দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের জন্য আজ ২৯ এপ্রিল ভয়াল স্মৃতি ও কালোরাত। কেননা ঘুুর্ণিঝড়ে আক্রান্ত স্বজন হারানো বেদনা এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি এসব এলাকার বাসিন্দারা। সে রাত্রের দৃশ্য ছিল করুণ ও বিভৎস। শতাব্দীর ভয়াবহ প্রলয়ঙ্করী-ঘুর্ণিঝড়  জেলার উপকূলীয় এলাকার উপর দিয়ে বয়ে গেছে। সে রাতের ক্ষয়-ক্ষতিতে নিমজ্জিত উপকূলবাসী।
ঘুর্ণিঝড় পরবর্তী ২ যুগের কাছাকাছি সময় হলে ও এখনো অরক্ষিত এসব দ্বীপাঞ্চল। দেশের ২৫ ভাগ লোক উপকূলীয় এলাকায় বসবাস করার পরও এখনো পর্যন্ত গঠন করা হয়নি আলাদা উপকূলীয় মন্ত্রণালয়। ১৯ টি জেলার ৪৮টি উপজেলার ৭১০ কি.মি. বসবাসকারী ১ কোটি ২০ লাখ মানুষের দুর্যোগকালে নিরাপদ আশ্রয়ের লক্ষে ৩ হাজার ৬ শত আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণসহ সমুদ্র মন্ত্রণালয় গঠনের দাবী উপকূলবাসীর। আজ পর্যন্ত এ দাবি বাস্তাবায়ন না হওয়ায় ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে উপকূলীয় এলাকার  লোকজন।
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি
এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ১৮৯৭ সালে কুতুবদিয়া ও চট্টগ্রামে ঘূর্ণিঝড়ে নিহত হয় ১৭ হাজার  ৫ শত লোকজন। ১৯৬০ সালে কুতুবদিয়া, হাতিয়া ও নোয়াখালীতে ২১০ কি.মি/ঘন্টা গতি সম্পন্ন ঘূর্ণিঝড় ও ৫ মিটার উচ্ছতা সম্পন্ন জলোচ্ছাসে ৬ হাজার মানুষ মারা যায়। ১৯৬৩ সালে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালীতে ২০০ কি.মি. গতিসম্পন্ন ঝড়ে মারা যায় ১২ হাজার মানুষ। ১৯৬৫ সালে কুতুবদিয়া, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও বরিশালে ১৬০ কি. মি. ঘন্টা ৪ মিটার উচ্ছতা সম্পন্ন জলোচ্ছাসে ১৯ হাজার মানুষ মারা যায়। ১৯৮৫ সালে কক্সবাজার চট্টগ্রাম, সন্দ্বীপ, হাতিয়া, নোয়াখালীতে ১৫৪ কি.মি. ঘন্টা ৪ মিটার উচ্ছতা সম্পন্ন জলোচ্ছাসে ১২ হাজার মানুষ মারা যায়। ১৯৯১ সালে কক্সবাজার, কুতুবদিয়া, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, পটুয়াখালী ও বরিশালে ২২৫ থেকে ২৬০ কি.মি/ঘন্টা ৫ মিটার উচ্ছতা সম্পন্ন জলোচ্ছাসে ১ লক্ষ ৪০ হাজার মানুষ মারা যায়। ১৯৯৭ সালে টেকনাফ, কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম ১৮০ কি.মি/ঘন্টা ৫ মিটার উচ্চতা সম্পন্ন জলোচ্ছাসে ২ শত এর অধিক মানুষ মারা যায়।
এছাড়া ১৮২২, ১৮৭৬, ১৯৭০, ১৯৮৫, ১৯৮৮, ২০০৭ ও ২০০৯ সালে সিডর, আইলাসহ বিভিন্ন ধরণের ঘূর্ণিঝড় উপকূলীয় এলাকার ২৬ টি জেলায় চরমভাবে আঘাত হানে। ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল সবচেয়ে প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়ে  কক্সবাজারের কুতুবদিয়াসহ চট্টগ্রামের কয়েকটি উপকূলীয় এলাকায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
অরক্ষিত উপকূলবাসীদেরকে রক্ষায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ ও পর্যাপ্ত আশ্রয় কেন্দ্র স্থাপন করা জেলার ১০ লক্ষ  উপকূলবাসীর দাবী। চলতি অর্থ বছরে উপকূলীয় এলাকার সার্বিক উন্নয়নে আলাদা বাজেট বরাদ্দেরও দাবী জানিয়েছে উপকূলীয় এলাকার অবহেলিত লোকজন।
উপকূল বাঁচলে দেশ বাঁচবে। উপকূলীয় এলাকায় জন্ম হওয়াই কি অপরাধ? এ প্রশ্ন ভুক্তভোগী অবহেলিতদের। কেননা এসব এলাকার জনসাধারণরাও এ দেশের নাগরিক। তাদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
আজ ভয়াল ২৯ এপ্রিল স্মরণে বিভিন্ন সংগঠনের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকালে মসজিদে বিশেষ দোয়া মাহফিল, খতমে কোরআন, পতেঙ্গার খেজুঁর তলা বেড়ি বাঁধ ভাঙন এলাকায় বেড়িবাঁধ সংস্কারের দাবিতে ৪০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরের নেতৃত্বে ১ মাইল জুড়ে মানব প্রাচীর, বিকাল সাড়ে ৫টায় আলোচনা সভা ।
3
ফাইল ছবি
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি থাকবেন সাবেক মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ বি এম মহিউদ্দিন  চৌধুরী।
৪০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও পরিকল্পিত পতেঙ্গা উন্নয়ন কমিটি’র আহবায়ক  আব্দুল বারেক  জানান, ২৯ এপ্রিল স্মরণের পাশাপাশি ৩০ এপ্রিল পানি উন্নয়ন বোর্ডকে বেড়িবাঁধ সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করা হবে।
এদিকে আজ বিকেল ৫টায় কক্সবাজার জেলা জাতীয়তাবাদী ফোরামের উদ্যোগে নগরীর লাভলেইনস্থ চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে এক মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।
বিস্তারিত পড়ুন

ইসির মামলায় ৭ বছর জেল হতে পারে এরশাদের

ইসির মামলায় ৭ বছর জেল হতে পারে এরশাদের

গত ৫ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনী ব্যয়ের বিবরণী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু অধিকাংশ প্রার্থী তাদের ব্যয়ের রিটার্ন জমা দেননি। এরশাদও সময় মতো তার ব্যয়ের রিটার্ন জমা দেননি। বেঁধে দেয়া এক মাসের মধ্যে এরশাদ নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব দিতে ব্যর্থ হওয়ায় নির্বাচন কমিশন এরশাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাকে এ বিষয়ে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে ব্যবস্থা নিতে বলেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন আইন শাখার তথ্যানুসারে, এ মামলায় দুই থেকে সাত বছরের কারাদণ্ড, জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে। সুতরাং ইসির এই মামলায় দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী জাপা চেয়ারম্যান ও সংসদে বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্য হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ৭ বছর জেল হতে পারে।
উল্লেখ্য, দশম সংসদ নির্বাচনে জাপার চেয়ারম্যান এরশাদ রংপুর-৩, লালমনিরহাট-১ ও ঢাকা-১৭ আসনে মনোনয়ন দাখিল করেছিলেন। পরে তিনি ঢাকার আসন থেকে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন। এরশাদ রংপুর-৩ আসনে নির্বাচিত হয়ে সংসদে আসেন এবং ওই আসনের ভোটের ব্যয় রিটার্নও দাখিল করেন তিনি। তার ব্যয় রিটার্নে তিনি ৩৮ হাজার ৫শ’ টাকা ব্যয় উল্লেখ করেন।
কিন্তু লালমনিরহাট-১ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর কাছে হারেন এরশাদ। নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে দেখা গেছে, এই আসনে জাসদ ও আওয়ামী লীগের অপর দুই প্রার্থীর ব্যয় বিবরণী দেয়া আছে। কিন্তু এরশাদের ব্যয় বিবরণী এখনো পাওয়া যায়নি উল্লেখ আছে।
এ ব্যাপারে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক হাবিবুর বলেন, জাপা চেয়ারম্যানের লালমনিরহাট-১ আসনের ব্যয় রিটার্ন আমাদের অফিস পায়নি। তার বিরুদ্ধে মামলার সময় এখনও রয়েছে। কেন তিনি সময় মতো তা জমা দেননি তার যৌক্তিক ব্যাখ্যা না পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনার মো. আবু হাফিজ বলেন, শুধু কেবল এরশাদ নয়, যারা সময় মতো ব্যয়ের হিসাব জমা দেয়নি তাদের বিরুদ্ধে খুব শিগগিরই ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উল্লেখ্য, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১২টি দল অংশ নেয়। এ নির্বাচনে ৫৪৩ জন প্রার্থী অংশ নেয়। এরমধ্যে ১৫৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। জয়ী-বিজিত প্রার্থীকে নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে গেজেট প্রকাশের পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে জমা দেয়ার বিধান রয়েছে। সেই সঙ্গে এর অনুলিপি ইসি সচিবালয়ে ডাকযোগে পাঠানোর নিয়ম রয়েছে। আইন অনুযায়ী, নির্ধারিত সময়ে ব্যয় রিটার্ন জমা না দিলে তার দুই থেকে সাত বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের উপ-সচিব মিহির সারোয়ার মোর্শেদ জানান, নবম সংসদে অন্তত ৫০ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এসব মামলা এখনো চলমান রয়েছে। দশম সংসদ নির্বাচনে যারা ব্যয়ের হিসাব জমা দেননি তাদের ব্যাখ্যা নেয়ার কোনো অবকাশ নেই। তাদের বিরুদ্ধেও মামলা করা হবে। ইতিমধ্যে ব্যয়ের হিসাব জমা না দেয়া প্রার্থীদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা ৩০ এপ্রিলের মধ্যে জানাতে সংশ্লিষ্ট শাখায় চিঠি দেয়া হয়েছে।
বিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশিদের ভারতছাড়া করার হুমকি মোদির

বাংলাদেশিদের ভারতছাড়া করার হুমকি মোদির
আন্তর্জাতিক ডেস্ক :: ভারতের বিরোধীদল বিজেপির প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী নরেন্দ্র মোদি পশ্চিমবঙ্গের একটি নির্বাচনী জনসভায় ঘোষণা দিয়েছেন, ক্ষমতায় এলে ‘বাংলাদেশী’ অনুপ্রবেশকারীদের বাক্স-প্যাঁটরা গুছিয়ে সীমান্ত পার করিয়ে দেয়া হবে।
রোববার সন্ধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের শ্রীরামপুরে সংগীত শিল্পী বাপ্পি লাহিড়ীর সমর্থনে নির্বাচনী জনসভায় মোদি এ ঘোষণা দেন।
বাংলাদেশীদের আশ্রয় দেয়ার জন্য পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে দায়ী করে গুজরাট দাঙ্গায় মুসলিম নিধনে অভিযুক্ত এই হিন্দুত্ববাদী নেতা বলেন, “বিহারি, মারোয়াড়ি বা ওডিশার মানুষদের মমতা পর মনে করেন। কিন্তু বাংলাদেশীদের দেখলেই তার মুখ ঝকঝক করে ওঠে। তবে ক্ষমতায় এলে ‘বাংলাদেশী’ অনুপ্রবেশকারীদের ভারত থেকে ফেরত পাঠানো হবে।”
প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গের আসানসোলে এক নির্বাচনী জনসভায় মমতা ব্যানার্জি হিন্দিভাষীদের পশ্চিমবঙ্গের অতিথি হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন। রোববার নেরেন্দ্র মোদি মমতার ওই কথার জবাবে ‘বাংলাদেশী’ বিতারণের ঘোষণা দিলেন।
ওই জনসভায় মমতার ব্যানার্জিকে আক্রমণ করে বক্তৃতা শুরুতেই মোদি বলেন, “বাংলার মাটি সরস্বতীর পীঠ। বহু জ্ঞানী-গুণী বিদ্বান এক সময় এই মাটিতে জন্মেছিলেন। সরস্বতীর অন্য নাম সারদা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৌজন্যে সেই সারদা এখানে চিটফান্ড হয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে।’”
মোদি বলেন, “প্রথমে ওর (মমতা) ছবি বিক্রি হতো চার লাখ টাকায়, পরে তা বেড়ে আট ও ১৫ লাখে পৌঁছায়৷ শেষ পর্যন্ত তিনি এতো ভালো ছবি আঁকতে শুরু করলেন যে, এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় মমতার আঁকা ছবি বিক্রি হতে লাগল। এমন শিল্পী মানুষ মুখ্যমন্ত্রী, ভালোই তো। কিন্তু, কে কিনল সেই ছবি? কার ঘরে সাজানো হলো? সে কথা জানার পুরো অধিকার আছে দেশের মানুষের।”
মমতাকে আক্রমণ করে দেয়া এই বক্তৃতার জবাবে রোববার রাতে তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র ডেরেক ও’ব্রায়েন বলেছেন, “গুজরাটের দাঙ্গারাজ (একই সঙ্গে দাঙ্গার রাজা ও দাঙ্গার রাজত্ব অর্থে) আকাশ থেকে নেমে এসে বাংলার উন্নয়নের মডেলের কোনো উত্তর খুঁজে পাননি। তাই ব্যক্তিগত আক্রমণে মেতেছেন। দাঙ্গারাজ বলেছেন, দিদি ছবি বেচে এক কোটি ৮০ লাখ টাকা পকেটস্থ করেছেন! তিনি এ কথা প্রমাণ করুন, নয়তো মানহানির মামলার মুখে তাকে পড়তে হবে!”
বিস্তারিত পড়ুন

What is Kiss??

What is Kiss??
সংজ্ঞাঃ “Kiss” কাকে বলে ?
জ্যামিতি অনুসারে… “Kiss
হচ্ছে দুইটা ঠোঁট এর ন্যূনতম
দূরত্ব !!”
ইকোনমিক্সঃ “Kiss হচ্ছে এমন
একটা জিনিশ যার চাহিদা সব
সময় যোগান
অপেক্ষা বেশি থাকে....
ফিজিক্সঃ “এটা হচ্ছে মানব
দেহকে চার্জ করার পদ্ধতি”......
কম্পিউটারঃ “ দুইটা দেহ এক
টা আরেকটা এর সাথে সংযুক্ত !
থাকে কোন ডাটা ক্যাবল
ছাড়াই !!”...
টাংকিবাজদের/ রোমিওদের
মতেঃ “Kissএমন একটা জিনিস
যা খাইতেও মজা আবার
খাওয়াইতেও মজাই মজা!!”
রসায়নঃ “দুটি মৌলের
পারস্পারিক অবস্থানের
ফলে উত্পন্ন ইলেকট্রন আদান
এবং প্রদান”...
একাউন্টিং: “দুটি ঠোঁটের
ডেবিট ক্রেডিট !!!”
যুক্তি বিদ্যাঃ প্রকৃতির নিয়মানু
বর্তিতা নীতি এবং কার্যকরন
নীয়মের উপর ভিত্তি করে দুই
ভিন্ন ব্যাক্তি স্বত্তার
একটি বিশেষ অঙ্গের (সাধারণত
ঠোট)এর মিশ্রনকে Kiss
বলে অভিহিত করা হয় ।...
লুলবিদ্যাঃ Kiss হচ্ছে বৃহত্তর
স্বার্থের উদ্দেশ্যে ক্ষুদ্রতম
পূর্বপ্রস্তুতি. ¬..
বিশিষ্ট সিরিয়াল কিসার
এমরান হাসমির মতে “আমার
ফ্লিমে যেই সিন দশবার
করে দেখানো হয় সেটাই কিস”..
এহন ও যদি না বুজেন তাইলে উনার
মার্ডার,মার্ডার ¬টু,আশিক
বানায়া আপনে !
এইগুলা দিনে চৌদ্দবার
করে দেহেন
বিস্তারিত পড়ুন

GD লেখার নমুনাঃ

GD লেখার নমুনাঃ
GD লেখার নমুনাঃ নিজের GD নিজে লিখলে হয় অনেক সঠিক ও বাস্তব কার্যকর। তাই নিজে লিখতে চেষ্টা করুন এজাহার।
০৬-১০-২০১২
বরাবর
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
উত্তরা মডেল থানা
উত্তরা, ঢাকা ১২৩০।
বিষয়: এজাহার দায়ের প্রসঙ্গে।
জনাব,
যথাবিহীত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এ যে, আমি নিু সাক্ষরকারী মতিউর রহমান ফয়সাল; পিতা-রফিকুল ইসলাম, সেক্টর-৯ বাসা-৪২, রোড-২, উত্তরা মডেল টাউনের বাসিন্দা অদ্য আপনার থানায় উপস্থিত হইয়া এই মর্মে এজাহার দায়ের করিতেছি যে, ১) রিপন(২৪) পিতা-আ: কদ্দুস; ২) কমল(২৪) পিতা- আসগর আলী; ৩)নবীন(২২) পিতা-আসাদুজ্জামান; ৪) শ্যামল(২৪) পিতা- আসাদ মিয়া। সর্ব সাং উত্তরা অত্র এলাকার সন্ত্রাসী, বখাটে, খুনি প্রকৃতির লোক।
অপহরণের স্বীকার আমার বোন তারিনকে তারা অনেক আগে থেকে বিরক্ত করে আসছিলো। বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া আসার সময় ইভটিজিং করতো। আমি কয়েকবার নিষেদ করা সত্যেও বিরক্ত করছিল। অপহৃত তারিন আমার আদরের ছোট বোন যে, কদমআলী বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে ২য় বর্ষে অধ্যায়নরত। ঘটনার দিন ৬-১০-২০১২ ইং তারিখ সকাল ৮ টায় তারিন বাসা থেকে ভার্সিটিতে ক্লাস করতে যায়। ক্লাস শেষে অনুমানিক ৯-৯.৩০ মিনিটে তারিন বাসায় আসার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নিচে রিকসার জন্য অপেক্ষায় থাকার সময় হঠাৎ করে সাদা মাইক্রো নিয়ে ১ নং আসামি রিপন তারিনের গতি রোধ করে তাকে হাত ধরে টানতে থাকে আর বলে, আমার সাথে চল নইলে খুন করে ফেলবো ।
আমার বোন তারিন ভয়ে বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার করতে থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে চা’য়ের দোকানে দাড়িয়ে থাকা তারিনের ক্লাস মেট ১.শামিম, পিতা- আশরাফুল ইসলাম; ২. সাকিব, পিতা- মুনসুর আহামেদ; ৩.হাসিব, পিতা- মোরশেদ খান; দৌড়ে আসে চিৎকার শুনে তারিনকে উদ্ধার করতে। রিপন পকেট থেকে চাকু বের করে ভয় দেখায় খুন করার। রিপনের সাথে থাকা সন্ত্রাসী কমল, নবীন ও শ্যামল এর হাতে থাকা হকিস্টিক দিয়ে এলোপাতাড়ি মারতে থাকে তিন জনকে। গাড়িতে তারিন কে উঠিয়ে অপহরণ করে নিয়ে চলে যায় রিপন সহ সন্ত্রাসী দলটি। এই দৃশ্য সাধারণ জনতার চোখে পড়লে তারা গাড়িটির দুই দিকে তাড়া করে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই দিকের রাস্তা দিয়ে। রিপন ভয়ে তারিনকে মাইক্রোর দরজা দিয়ে চলন্ত গাড়ি থেকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। বেশি আঘাত প্রাপ্ত শামিমকে সাকিব ও সাধারণ জনগণ হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং হাসিব তারিনকে উদ্ধার করে আমাকে ফোনে বিস্তারিত জানালে আমি ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে আমার বোনকে উদ্ধার করি। এবং তাৎক্ষনিক ভাবে উত্তরা মডেল থানার ডিউটি অফিসারকে ফোনের মাধ্যমে ঘটনা জানালে তারা এসে ঘটনা পর্যবেক্ষণ করে আমাকে নিয়ে থানায় উপস্থিত হয়। ১ থেকে ৪ নম্বর আসামীরা আমার বোনকে অপহরণ ও খুন করতে চেয়েছিল। এবং শামিমকে গুর“তর রকমের জখম করেছে। এর আগেও বিরক্ত করত তারিনকে । এর পিছনে আরো কারো ইন্ধন থাকতে পারে বলে আমার ধারণা। তাই উক্ত আসামীদের বিরোদ্ধে, আমি নিজে বাদী সহ শামিম, সাকিব ও হাসিবকে সাক্ষী রাখিয়া এই এজাহার দায়ের
করিলাম।
অতএব মহোদয় সমিপে বিনীত নিবেদন এই যে, আমার লিখিত দরখাস্ত এজাহার হিসেবে গণ্য করিয়া উক্ত আসামীদের গ্রেফতার পূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ কর“ন। সাক্ষীগণ এই ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করিবেন। এবং এর সাথে আমি আমার পরিবারের নিরাপত্তা কামনা করছি।
বিনীত নিবেদক
……………………………….
উত্তরা, ঢাকা।
মোবাইল:
বিস্তারিত পড়ুন

গ্রেফতার হলে কী করবেন ?

গ্রেফতার হলে কী করবেন ?
গ্রেফতার হলে কী করবেন ?
১। গ্রেফতার করার সময়ই আপনি গ্রেফতারের কারণ জানতে চাইতে পারেন।
২। আপনার বিরুদ্ধে কোন ওয়ারেন্ট (গ্রেফতারী পরোয়ানা) আছে কিনা তা জানতে ও দেখতে চাইতে পারেন।
৩। গ্রেফতার হলে আপনার সঠিক নাম,ঠিকানা ও পরিচয় পুলিশের কাছে তুলে ধরুণ। পরিচয়পত্র থাকলে পুলিশকে দেখান।
৪। গ্রেফতার হলে দ্রুত আপনার পরিবার,আত্মীয়, বন্ধু বা আইনজীবীকে জানান। যদি কাউকে জানাতে না পারেন, আদালতে সরাসরি কোর্ট কর্মকর্তা বা ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট বলতে পারেন।
৫। গ্রেফতারের ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনাকে আদালতে হাজির করা হবে।
৬। গ্রেফতারকৃত মামলার নম্বর ও ধারা এবং ঐ মামলায় আপনার নির্দোষীতার তথ্য-যুক্তি আপনার আইনজীবীকে জানান।
৭। যে কোন কাগজপত্রে স্বাক্ষর করার আগে পড়ে বুঝে স্বাক্ষর করবেন।
৮। অভিজ্ঞ আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করুন। ধন্যবাদ ।
*** বাংলাদেশের আইন কানুন *
বিস্তারিত পড়ুন

আধুনিক যুগের মেয়েরা ::

আধুনিক যুগের মেয়েরা ::
আধুনিক যুগের মেয়েরা ::
১. বাচ্চা প্রসব করতে অনেক কষ্ট হবে তাই
এরা আগেভাগেই ডিজিটাল পদ্ধতিতে পেট
কেটে বাচ্চা বের করে।
২. ফিগারের সাইজ নষ্ট হয়ে যাবে তাই
এরা বাচ্চাকে বুকের দুধ না খাইয়ে বাজার থেকে কেনা দুধ
খাওয়ায়।
৩. শরীরে যেন বাচ্চার প্রসাব পায়খানা নালাগে তার
জন্য সবসময় বাচ্চাকে কি যেন একটা পড়িয়ে রাখে।
৪. বাচ্চার যত্ন নিতে কষ্ট হয় তাই বাচ্চাকে লালন
পালন করার জন্য আলাদাভাবে কাজের বুয়া রাখে।
অনেক সময় বাচ্চা তো বুয়াকেই মা ডাকা শুরু
করে।
৫. রাতে বিছানা যেন নষ্ট না করে এবং স্বামীর
সাথে ঘুমাতে কোন সমস্যা না হয় এজন্য
বাচ্চাকে বিছানায় না রেখে পাশে দোলনায় রেখে দেয়।
এই সিস্টেমগুলো কিন্তু আমাদের ছোট সময় ছিল
না বললেই চলে কিন্তু একবিংশ শতাব্দীতে এসে এই
সিস্টেমগুলো প্রচন্ড হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।এর
ফলে যে সমস্যাটা হচ্ছে তা হলো, সন্তানের
প্রতি মায়ের যে ভালবাসা এবং মায়ের প্রতি সন্তানের
যে ভালবাসা সেটা দিন দিন প্রচন্ড হারে হ্রাস পাচ্ছে।
একটু আশেপাশে তাকালেই এর সত্যতা দেখতে পাবে।
একমত কে কে লাইক দিন
বিস্তারিত পড়ুন

মানুষের জীবনের ৯ টা ভালো মুহূর্ত :

মানুষের জীবনের ৯ টা ভালো মুহূর্ত :
মানুষের জীবনের ৯ টা ভালো মুহূর্ত :
১. যখন
আপনি কাউকে ভালোবেসে ফেলেন।
২. যখন আপনি শেষ
পরীক্ষা টা দিয়ে আসেন।
৩. যখন আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠেন আর
দেখেন আরো কিছুক্ষন ঘুমানোর সময়
আছে।
৪. যখন আপনি কারো ফোন পান আর সেই
ফোন এ কেউ বলে- আজকে ক্লাস
হবে না।
৫. যখন আপনি আপনার কোনো পুরাতন
ফ্রেন্ড কে খুজে পান আর দেখেন
যে তারা একটুও বদ্লায় নাই।
৬. যখন আপনি একা থাকেন তখন
ভালবাসার মানুষ টি মেসেজ দিলে।
৭. যখন বৃষ্টির ভিতর রাস্তায় দাড়ায়
ভেজেন্।
৮. যখন প্রিয় মানুষ টির সাথে ফোন এ
কথা বলেন আর আয়নার
সামনে দাড়িয়ে নিজেকে দেখেন্।
৯. যখন আপনি এই স্ট্যাটাস টি পড়েন আর
আপনার জীবনের ভালো মুহূর্তের
কথা গুলো মনে পড়ে
বিস্তারিত পড়ুন

আমি অনেক হতাশ হয়ে ছিলাম

আমি অনেক হতাশ হয়ে ছিলাম
আমি অনেক হতাশ হয়ে ছিলাম ,
দরজা বন্ধ
করে মেঝেতে শুয়ে ভাবছিলাম ,
আমি কি করবো ???
আমার জীবনের লক্ষ
কি ???
হটাত খেয়াল করলাম ,
এর জবাব আমার ঘরের ভিতরেই আছে !
মাথার উপরে ফ্যান বলছেঃ সব সময়
মাথা ঠাণ্ডা রাখবে ,
ছাদ বলছেঃ সব সময় চূড়ায় যাবার
চেষ্টায় থাকবে ,
জানালা বলছেঃ বাহিরের
জগতটা কে দেখ ভাল করে ,
ঘড়ি বলছেঃ প্রতিটা সময় অনেক
মূল্যবান ,
আয়না বলছেঃ আগে ভাবো , তার পর
করো ,
ক্যালেন্ডার বলছেঃ সবার
আগে চলো ,
দরজা বলছেঃ সর্ব
শক্তি দিয়ে জীবনের লক্ষ পুরুন এর
চেষ্টা করো ,
আমি উঠে দাঁড়ালাম ,
দরজার দিকে এগিয়ে আসছি ,
এমন সময় পিছন দিক
থেকে মেঝে বলে উঠলোঃ
'' সব কিছুর আগে মেঝেতে আল্লাহ্র
দরবারে সেজদা দিয়ে সাহায্য
চেয়ে নাও ''
পোস্ট টি শিক্ষণীয় মনে হলে অবশ্যই
লাইক ও শেয়ার করবেন
বিস্তারিত পড়ুন

সাধারণ জ্ঞান:

সাধারণ জ্ঞান:
প্রশ্ন :কম্পিউটারের যন্ত্রাংশকে কী বলে?
উত্তর : হার্ডওয়্যার
প্রশ্ন :৫৮তম আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে প্রথম
হয় কোন দেশ?
উত্তর : চীন
প্রশ্ন :বঙ্গবন্ধু সেতুর প্রধান প্রকৌশলী কে ছিলেন?
উত্তর : স্টিভ পোলার্ড
প্রশ্ন :কত তরিখে দেশে সংবিধান দিবস পালিত হয়?
উত্তর : নভেম্বর
প্রশ্ন :বাংলার বাঘ কোন বিশ্ব ব্যক্তিত্বের
উপাধি ছিল?
উত্তর :আশুতোষ মুখার্জি
প্রশ্ন : নিউইয়র্ক কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
উত্তর :হাডসন
প্রশ্ন : রাশিয়ার বিমান সংস্থার নাম কী?
উত্তর :এরোফ্লোট
প্রশ্ন : ময়লার দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে কোন প্রক্রিয়ায়?
উত্তর :ব্যাপন প্রক্রিয়ায়
প্রশ্ন : সংকর ধাতু পিতলের উপাদান কী কী?
উত্তর :তামা দস্তা
প্রশ্ন : পাপে বিরত হও_ 'পাপে' কোন কারকে কোন
বিভক্তি?
উত্তর : অধিকরণে ৭মী
প্রশ্ন : বিপরীত শব্দের আলোচনা ব্যাকরণের কোন
অংশে করা হয়?
উত্তর :রূপতত্ত্ব বা শব্দ তত্ত্বে
প্রশ্ন : 'একুশে ফেব্রুয়ারি' গ্রন্থের সম্পাদক
কে ছিলেন?
উত্তর :হাসান হাফিজুর রহমান
প্রশ্ন : ঢাকা শহরে গ্যাস সরবরাহ করা হয় কোন
গ্যাসক্ষেত্র থেকে?
উত্তর :তিতাস গ্যাসক্ষেত্র থেকে
প্রশ্ন : 'প্রাগৈতিহাসিক' গল্পের রচয়িতা কে?
উত্তর :মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
প্রশ্ন : টলেমি ছিলেন একজন_
উত্তর :জ্যোতির্বিদ
প্রশ্ন : সাঙ্গুভ্যালি উপত্যকা কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : চট্টগ্রামে
প্রশ্ন : লৌকিক কাহিনীর প্রথম রচয়িতা কে?
উত্তর : দৌলত কাজী
প্রশ্ন : পানির নিচে শব্দ রেকর্ড করার যন্ত্রের নাম
কী?
উত্তর : হাইড্রোফিন
প্রশ্ন : মারকুইসাস দ্বীপ কোন ধরনের দ্বীপের
উদাহরণ?
উত্তর : আগ্নেয় দ্বীপ
প্রশ্ন : পাতা ঝরে পড়ার জন্য দায়ী কী?
উত্তর : অ্যাবসিসিক এসিড
প্রশ্ন : ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন?
উত্তর : জর্জ ইস্টম্যান
প্রশ্ন : 'গায়ে হলুদ' কোন সমাসের উদাহরণ?
উত্তর : অলুক তৎপুরুষ
প্রশ্ন : ইংরেজ শাসনামলে আদালতে ফার্সি ভাষার
পরিবর্তে ইংরেজি ভাষার প্রচলন করেন কে?
উত্তর : লর্ড বেন্টিঙ্ক
প্রশ্ন : 'দুর্গেশনন্দিনী' কত সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর : ১৯৬৫ সালে
প্রশ্ন : কম্পাঙ্কের এককের নাম কী?
উত্তর : হার্জ
প্রশ্ন : পৃথিবীর যমজ নামে পরিচিত কোন গ্রহ?
উত্তর : শুক্র গ্রহ
প্রশ্ন : ল্যাব্রাডর স্রোতের পানির বর্ণ কীরূপ?
উত্তর : সবুজ বর্ণের
প্রশ্ন : সাত দিনে সপ্তাহ গণনা কারা শুরু করেন?
উত্তর : ক্যালডিয়রা
প্রশ্ন : কর্তফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উত্তর : মিজোরামের লুসাই পাহাড়
প্রশ্ন : একটি ঘড়িতে দম দেওয়ায় এতে সঞ্চিত হয়
কোন শক্তি?
উত্তর : স্থিতি শক্তি
প্রশ্ন : দক্ষিণ তালপট্টির দ্বীপটি কোন নদীর
মোহনায় অবস্থিত?
উত্তর : সাতক্ষীরা জেলার হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর
প্রশ্ন : কৃমি নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখায়
আলোচনা করা হয়, তাকে কী বলে?
উত্তর : হেলমিনথোলজি
প্রশ্ন : যে ভবিষ্যৎ না ভেবে কাজ করে,
তাকে কী বলে?
উত্তর : অবিমৃষ্যকারী
প্রশ্ন : ইসরাইল সিরিয়ার
মধ্যে সীমানা নির্ধারণকারী সীমারেখা কী নামে

উত্তর : পার্পল লাইন
বিস্তারিত পড়ুন