রস টেলরকে ফিরিয়ে তৃতীয় দিন ভালোই শুরু করেছিলেন সাকিব আল হাসান। ডগ ব্রেসওয়েলকে দিয়ে দশমবারের মতো এক ইনিংসে পাঁচ উইকেট পেলেন তিনি। এর আগে কেন উইলিয়ামসনের সঙ্গে কোরি এন্ডারসনের শতাধিক রানের জুটিতে শুরুর উল্লাস ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। উইলিয়ামসনকে সাজঘরে পাঠিয়ে আব্দুর রাজ্জাক এই জুটি ভাঙলেও গলার কাঁটা হয়ে ছিলেন এন্ডারসন। অবশেষে তাকে ফেরাতে পেরেছেন বাংলাদেশি পেসার আল-আমিন। টেস্ট অভিষেকে প্রথম উইকেটটি পেতে ১২ ওভার তিন বল অপেক্ষা করতে হয়েছে ডানহাতি এই বোলারকে।
তিন উইকেটের বিনিময়ে ১০৭ রানে বুধবার সকালে মাঠে নেমেছিল কিউইরা। ৩৭ রানে মাঠে নেমে সেটাকে ২১তম টেস্ট ফিফটিতে পরিণত করেন টেলর। ৭৯ বলে পাঁচ চারে সাজানো তার ব্যক্তিগত ইনিংস। ফিফটি করার তৃতীয় বলেই স্লিপের বাঁদিকে দাঁড়িয়ে থাকা নাসিরের তালুবন্দি হন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। কিউইদের প্রথম চার উইকেটের সবগুলোই পেয়েছিলেন সাকিব।
এরপর প্রথম সেশনেই ফিফটি তুলে নেন এন্ডারসন ও উইলিয়ামসন। ৭২ বলে চারটি চার ও এক ছয়ে পাওয়া অভিষেক ফিফটিকে মধ্যাহ্ন বিরতি শেষে প্রথম টেস্ট শতকে পরিণত করেন এন্ডারসন। ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান তিন অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে খেলেছেন ১৩৯ বল, ১১ চার ও দুই ছয়ের মার ছিল।
দ্বিতীয় সেশনে মাঠে নামার আগে টেলর ও এন্ডারসনের পর ফিফটি পেয়েছিলেন উইলিয়ামসনও। চট্টগ্রামে প্রথম ইনিংসে শতক হাঁকানো এই কিউই ব্যাটসম্যান টানা দ্বিতীয় ইনিংসে ফিফটি পেলেন ১০৫ বল খেলে। ১৫২ বলে ছয়টি চারে ৬২ রানে থামেন তিনি। এর আগে এন্ডারসনের সঙ্গে পঞ্চম উইকেটে ১৪০ রান করেন ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান।
আল-আমিনের বলটি জোরে হাঁকিয়েছিলেন এন্ডারসন। কিন্তু এক্সট্রা ড্রাইভে দাঁড়িয়ে থাকা সোহাগ গাজীর তালুবন্দি হন তিনি। ১৭৩ বল খেলে ১৩ চার ও দুই ছয়ে সাজানো ১১৬ রানের থামে তার ইনিংস।
বাংলাদেশ: প্রথম ইনিংস- ২৮২/১০
নিউজিল্যান্ড: প্রথম ইনিংস- ৩১৮/৭, ১০০.৪ ওভার
বিজে ওয়াটলিং: ২৩*
আগের দিন প্রথম সেশনেই বাংলাদেশ ২৮২ রানে গুটিয়ে যায়। হাতে থাকা পাঁচ উইকেট এদিন নেইল ওয়াগনার ও ইশ সোধির কাছে বিলিয়ে দেয় স্বাগতিকরা। দলের পক্ষে ৯৫ রানের সেরা ইনিংস খেলেন তামিম ইকবাল। এছাড়া মমিনুল হকের ৪৭ রান ও মার্শাল আইয়ুবের ৪১ রান গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দিয়েছিল সফরকারীরা। তবে সাকিব বল হাতে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। চা বিরতির সময় বৃষ্টির কারণে নির্ধারিত সময়ের আগেই দিন শেষ হওয়ার আগে তিন উইকেট তুলে নেন বাঁহাতি এই অলরাউন্ডার। তার শিকার হন হামিশ রাদারফোর্ড (১৩), পিটার ফুলটন (১৪) ও ব্রেন্ডন ম্যাককালাম (১১)। বুধবার সকালে উইলিয়ামসন ও টেলরের জুটি ভাঙার প্রত্যাশা নিয়ে নেমে সফল হলেন সাকিব।
তিন উইকেটের বিনিময়ে ১০৭ রানে বুধবার সকালে মাঠে নেমেছিল কিউইরা। ৩৭ রানে মাঠে নেমে সেটাকে ২১তম টেস্ট ফিফটিতে পরিণত করেন টেলর। ৭৯ বলে পাঁচ চারে সাজানো তার ব্যক্তিগত ইনিংস। ফিফটি করার তৃতীয় বলেই স্লিপের বাঁদিকে দাঁড়িয়ে থাকা নাসিরের তালুবন্দি হন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। কিউইদের প্রথম চার উইকেটের সবগুলোই পেয়েছিলেন সাকিব।
এরপর প্রথম সেশনেই ফিফটি তুলে নেন এন্ডারসন ও উইলিয়ামসন। ৭২ বলে চারটি চার ও এক ছয়ে পাওয়া অভিষেক ফিফটিকে মধ্যাহ্ন বিরতি শেষে প্রথম টেস্ট শতকে পরিণত করেন এন্ডারসন। ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান তিন অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে খেলেছেন ১৩৯ বল, ১১ চার ও দুই ছয়ের মার ছিল।
দ্বিতীয় সেশনে মাঠে নামার আগে টেলর ও এন্ডারসনের পর ফিফটি পেয়েছিলেন উইলিয়ামসনও। চট্টগ্রামে প্রথম ইনিংসে শতক হাঁকানো এই কিউই ব্যাটসম্যান টানা দ্বিতীয় ইনিংসে ফিফটি পেলেন ১০৫ বল খেলে। ১৫২ বলে ছয়টি চারে ৬২ রানে থামেন তিনি। এর আগে এন্ডারসনের সঙ্গে পঞ্চম উইকেটে ১৪০ রান করেন ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান।
আল-আমিনের বলটি জোরে হাঁকিয়েছিলেন এন্ডারসন। কিন্তু এক্সট্রা ড্রাইভে দাঁড়িয়ে থাকা সোহাগ গাজীর তালুবন্দি হন তিনি। ১৭৩ বল খেলে ১৩ চার ও দুই ছয়ে সাজানো ১১৬ রানের থামে তার ইনিংস।
বাংলাদেশ: প্রথম ইনিংস- ২৮২/১০
নিউজিল্যান্ড: প্রথম ইনিংস- ৩১৮/৭, ১০০.৪ ওভার
বিজে ওয়াটলিং: ২৩*
আগের দিন প্রথম সেশনেই বাংলাদেশ ২৮২ রানে গুটিয়ে যায়। হাতে থাকা পাঁচ উইকেট এদিন নেইল ওয়াগনার ও ইশ সোধির কাছে বিলিয়ে দেয় স্বাগতিকরা। দলের পক্ষে ৯৫ রানের সেরা ইনিংস খেলেন তামিম ইকবাল। এছাড়া মমিনুল হকের ৪৭ রান ও মার্শাল আইয়ুবের ৪১ রান গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দিয়েছিল সফরকারীরা। তবে সাকিব বল হাতে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। চা বিরতির সময় বৃষ্টির কারণে নির্ধারিত সময়ের আগেই দিন শেষ হওয়ার আগে তিন উইকেট তুলে নেন বাঁহাতি এই অলরাউন্ডার। তার শিকার হন হামিশ রাদারফোর্ড (১৩), পিটার ফুলটন (১৪) ও ব্রেন্ডন ম্যাককালাম (১১)। বুধবার সকালে উইলিয়ামসন ও টেলরের জুটি ভাঙার প্রত্যাশা নিয়ে নেমে সফল হলেন সাকিব।