আন্তর্জাতিক ডেস্ক
ঢাকা: এবার ভিন্ন এক সংবাদের শিরোনাম হয়ে এলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। সন্তোষ গৌডা নামে কর্নাটকের এক বিক্রয়কর্মী আত্মহত্যার আগে তার মৃত্যুর জন্য প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের নাম উল্লেখ করে তার সরকারকে দায়ি করে গেছেন।
জানা যায়, ৩২ বছর বয়সী সন্তোষ একটি জুতা কোম্পানিতে কাজ করতেন। বৃহস্পতিবার রাজ্যের চিকমাগালুর জেলায় রাত সাড়ে সাতটার দিকে নিজের ঘর থেকে সান্তোষের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে প্রতিবেশীরা।
এসময় প্রতিবেশীরা ওই ঘর থেকে সন্তোষের তিন পৃষ্ঠার সুইসাইড নোট উদ্ধার করে। সেই নোটে সন্তোষ তার মৃত্যুর জন্য প্রচণ্ড আর্থিক কষ্ট এবং বেঙ্গালুরুর শহরের সঙ্গে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে না পারার বিভিন্ন ঘটনার বর্ণনা করেন। এছাড়া তিনি কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন মনমোহন সিং সরকারের বিভিন্ন অপশাসনের চিত্র তুলে ধরেন।
সুইসাইড নোটে সন্তোষ লেখেন, ‘কংগ্রেসের দু:শাসনের কারণেই পাকিস্তানি সেনারা সীমান্তে প্রবেশ করে ইচ্ছামতো ভারতীয় সেনাদের হত্যা করছে। কিন্তু ভারত কোনো পদক্ষেপই নিচ্ছে না। যদি পুনর্জন্ম বলে কিছু থাকে তাহলে আমি আবারো ভারতের সেনা হিসেবে পৃথিবীতে এসে দেশ সেবা করতে চাই।’
পুলিশের ধারণা সন্তোষ হতাশাগ্রস্থ হয়ে নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাজীবন শেষ না করেই একযুগ আগে জীবিকার সন্ধানে বেঙ্গালুরুতে আসেন সান্তোষ। পরে বিভিন্ন কোম্পানিতে বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করে চার বছর আগে এই জুতা কোম্পানিতে যোগ দেন।
সুইসাইড নোটে সন্তোষ লেখেন, ‘কংগ্রেসের দু:শাসনের কারণেই পাকিস্তানি সেনারা সীমান্তে প্রবেশ করে ইচ্ছামতো ভারতীয় সেনাদের হত্যা করছে। কিন্তু ভারত কোনো পদক্ষেপই নিচ্ছে না। যদি পুনর্জন্ম বলে কিছু থাকে তাহলে আমি আবারো ভারতের সেনা হিসেবে পৃথিবীতে এসে দেশ সেবা করতে চাই।’
পুলিশের ধারণা সন্তোষ হতাশাগ্রস্থ হয়ে নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাজীবন শেষ না করেই একযুগ আগে জীবিকার সন্ধানে বেঙ্গালুরুতে আসেন সান্তোষ। পরে বিভিন্ন কোম্পানিতে বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করে চার বছর আগে এই জুতা কোম্পানিতে যোগ দেন।