Change of examination schedule.Southern University Bangladesh

Change of examination schedule.Southern University Bangladesh

Ref: SUB/Reg/Admin-1/01/2014/ Date: 29-10-2014
Subject: Change of examination schedule.
This is for kind information of all concerned Heads of the Departments that, the scheduled examination of 30th October 2014 will be held on 1st November 2014 due to unavoidable situation. Departments are requested to reschedule the examination routines. The university shall remain open on Friday and Saturday, the 31st October & 1st November 2014.
By Order of the authority
Registrar
Southern University Bangladesh
Copy to: All Heads of the Departments.
বিস্তারিত পড়ুন

সাদার্ন ইউনিভার্সিটির অনুষ্ঠানে ভূমি প্রতিমন্ত্রী ।। শিল্পের পাশাপাশি শিক্ষার উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব

সাদার্ন ইউনিভার্সিটির অনুষ্ঠানে ভূমি প্রতিমন্ত্রী ।। শিল্পের পাশাপাশি শিক্ষার উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব

সাদার্ন ইউনিভার্সিটির অনুষ্ঠানে ভূমি প্রতিমন্ত্রী ।। শিল্পের পাশাপাশি শিক্ষার উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব

ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেছেনবর্তমান সরকার ২০২১ সাল নাগাদ দেশকে পরিপূর্ণ অর্থে স্বয়ংসম্পূর্ণ কল্যাণকামী রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। এই লক্ষ্যে বেসরকারি উন্নয়ন বলতে শুধু শিল্প কারখানা বা ব্যবসা বাণিজ্যের উন্নয়ন নয়নতুন নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করে শিক্ষাক্ষেত্রেও আমাদের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে।
গতকাল শনিবার নগরীর ইঞ্জিনিয়ার ইনিস্টিটিউটে সাদার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের গ্রাজুয়েটদের বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপায়নে দক্ষ জনশক্তির কোনো বিকল্প নেই বলেও মনে করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সাদার্ন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান প্রফেসর ইঞ্জিনিয়ার আলী আশরাফ। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন সাদার্ন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্ট সভাপতি ও শিল্পপতি খলিলুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর মোহাম্মদ আলীইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা সরওয়ার জাহানউপ-উপাচার্য প্রফেসর ডাশরীফুজ্জামান এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উপদেষ্টা প্রফেসর ইঞ্জিনিয়ার মোজাম্মেল হক।
খলিলুর রহমান বলেনবাংলাদেশে ক্রমবিকাশমান শিল্প কারখানায় দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এই চাহিদা পূরণে সাদার্ন ইউনিভার্সিটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে।
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর ডআব্দুল মোক্তাদীরইসরাত জাহানশফিক উদ্দিন আহমেদআবদুস সালাম ও ইসরাত জাহান। এ বছর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ৯২ জন শিক্ষার্থী স্নাতক শেষ করেছে।
বিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে, ভুল থাকলে, নতুন পরিচয়পত্র করতে গেলে কি করবেন ?

জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে, ভুল থাকলে, নতুন পরিচয়পত্র করতে গেলে কি করবেন ?

HARE ON EMAE ON PRINT

জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে, ভুল থাকলে, নতুন পরিচয়পত্র করতে গেলে কি করবেন ?
জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে, ভুল থাকলে অথবা নতুন পরিচয়পত্র করতে গেলে কি করবেন? এছাড়াও অনেককেই জাতীয় পরিচয়পত্রের বিভিন্ন ভুলভ্রান্তি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়। আবার যারা নতুন পরিচয়পত্র করতে চান তারাও এ বিষয়ে অনেকে অজ্ঞ। কিভাবে করব, কোথায় করব, কি কি লাগবে ইত্যাদি বিষয় জানেন না। আর এ সমস্যা সমাধানের জন্য কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করলে আশা করি সবাই উপকার পাবেন।
পরিচয়পত্রে নিজের নাম, পিতা, মাতা, স্বামী, স্ত্রী ও অভিভাবকের নাম, জন্মতারিখ, রক্তের গ্রুপ এবং ঠিকানা সংশোধন কিংবা বদল করতে হতে পারে। এ জন্য প্রার্থীকে সাদা কাগজে ‘ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্প’- এর পরিচালকেরকাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদন আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্প কার্যালয়ে পাওয়া ছক বা ফরমেও করা যায়।
ফরম পূরণ করে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দেওয়ার পর সেখান থেকে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (প্রাপ্তি নম্বরসংবলিত) দেওয়া হয়। এতে সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার তারিখ উল্লেখ থাকবে। এই তারিখের সাত দিনের মধ্যে কাউন্টার থেকে সংশোধিত পরিচয়পত্র নিতে হবে।
নাম সংশোধনঃ কেউ পরিচয়পত্রে থাকা নিজের নাম, পিতা, স্বামী কিংবা মাতার নাম সংশোধন করতে চাইলে তাকে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে-
১। এসএসসি বা সমমান সনদ
২। নাগরিকত্ব সনদ
৩। জন্মনিবন্ধন সনদ
৪। চাকরির প্রমাণপত্র
৫। পাসপোর্ট
৬। নিকাহনামা
৭। পিতা, স্বামী কিংবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত এসব নথি অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করা নথির যার যেটি আছে, শুধু সেটি দিলেই চলবে। যেমন, যার শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির কম, তাকে এসএসসি বা সমমানের সনদের ফটোকপি জমা দিতে হবে না। আবার কেউ যদি চাকরি না করেন, তাকে চাকরির প্রমাণপত্র দিতে হবে না। আবার পাসপোর্ট না থাকলে তা দেয়ার দরকার নেই।
নাম পরিবর্তনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের নাম বদল করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা সমমানের সনদের সত্যায়িত ফটোকপি (শিক্ষাগত যোগ্যতা এর নিচে হলে দেয়ার দরকার নেই), বিবাহিত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে স্ত্রী বা স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট এবং জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত নাম পরিবর্তনসংক্রান্ত বিজ্ঞাপনের কপি। নাম পরিবর্তনের জন্য প্রার্থীকে শুনানির দিন প্রকল্পের কার্যালয়ে কাগজপত্রের মূল কপিসহ হাজির হতে হবে।
স্বামীর নাম সংযোজন বা বাদ দেওয়াঃ
বিয়ের পর কেউ জাতীয় পরিচয়পত্রে স্বামীর নাম যুক্ত করতে চাইলে তাকে কাবিননামা ও স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্র আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে। আর বিবাহবিচ্ছেদের কারণে স্বামীর নাম বাদ দিতে চাইলে আবেদনকারীকে তালাকনামার সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।
পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তনঃ
পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তন করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদ অথবা রেজিস্ট্রেশন কার্ড। পিতা বা মাতার পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা বা মাতা বা উভয়ে মৃত হলে দিতে হবে ভাই বা বোনের পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা-মাতার নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিতে পারেন।
জন্মতারিখ সংশোধনঃ
যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের, তাদের আবেদনপত্রের সঙ্গে এসএসসি বা সমমানের সনদের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে। বয়সের পার্থক্য অস্বাভাবিক না হলে প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়। অস্বাভাবিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সনদের মূল কপি প্রদর্শন কিংবা ব্যক্তিগত শুনানিতে অংশ নিতে হতে পারে।
যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের কম, তাদের জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার আগের তারিখে পাওয়া সার্ভিস বুক বা এমপিওর কপি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্ম সদন, নিকাহনামা, পাসপোর্টের কপি প্রভৃতি। এ ক্ষেত্রে প্রকল্প কার্যালয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা প্রকল্প পরিচালক আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া দরকার হলে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে সরেজমিনে তদন্ত করা হয়।
ঠিকানা সংশোধনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা বর্তমান ঠিকানা ও ভোটার এলাকা বদল করার সুযোগ আছে। তবে সারা বছর সেই সুযোগ মেলে না। এটা শুধু ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার সময় করা যাবে। বর্তমানে হালনাগাদ করার কাজটি করা হয় শুধু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে। সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ থাকে না কেন, জানতে চাইলে প্রকল্পের কমিউনিকেশন অফিসার দেবাশীষ কুণ্ডু বলেন, ‘আমাদের দেশে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হয়। দেখা যায়, একই বছর একাধিক নির্বাচন হয়। একই বছরে কেউ যাতে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট দিতে না পারেন, তাই সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ দেওয়া হয় না।’ হালনাগাদ করার সময় ভোটার এলাকা বদল করতে হলে নতুন ঠিকানার উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিস থেকে দেওয়া ফরম-১৩ অথবা ফরম-১৪ পূরণ করে উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
তবে ঠিকানা পরিবর্তন না করে সংশোধন (বানান, বাড়ির নম্বর, সড়ক নম্বর ভুল থাকলে) করার সুযোগ ঢাকার প্রকল্প কার্যালয়ে রয়েছে।এ ছাড়া স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন বা এর কোনো তথ্য সংশোধনেরও সুযোগ আছে। ঠিকানার ছোটখাটো ভুল সংশোধন বা স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের সুযোগ সারা বছরই থাকে। এ জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিতে হবে পরিবারের কোনো সদস্যের পরিচয়পত্রের কপি, গ্যাস, বিদ্যুৎ, টেলিফোন বিলের যেকোনো একটির কপি বা কর দেওয়ার কপি। আরও জমা দিতে হবে চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র। স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ওই ঠিকানায় নিজের নামে বা পিতা বা মাতার নামে থাকা জমি বা ফ্ল্যাটের দলিলের সত্যায়িত ফটোকপিও জমা দিতে হবে।
রক্তের গ্রুপ সংশোধনঃ
রক্তের গ্রুপ সংশোধন করতে হলে মেডিকেল প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
বিবিধ সংশোধনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো নামের আগে পদবি, উপাধি, খেতাব ইত্যাদি সংযুক্ত করা যাবে না। পিতা বা স্বামী বা মাতাকে মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত্যুর সনদ দাখিল করতে হবে। জীবিত পিতা বা স্বামী বা মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্রের কপি দাখিল করতে হবে।
হালনাগাদ কর্মসূচির পরিচয়পত্র সংশোধনঃ
২০০৯ সালে হালনাগাদ কর্মসূচির সময় যাদের নাম ভোটার তালিকায় যুক্ত হয়েছে, তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো ভুল থাকলে বা হারিয়ে গেলে তাদের ২০১০ সালের ডিসেম্বরের পর প্রকল্প কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে হবে।
পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলেঃ
পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট থানায় ভোটার নম্বর বা আইডি নম্বর উল্লেখ করে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে হবে। এরপর জিডির মূল কপিসহ প্রকল্প কার্যালয় থেকে নেওয়া ছকের আবেদনপত্র নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র নিতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়।
যারা এখনো পরিচয়পত্র ওঠাননিঃ
ঢাকা সিটি করপোরেশনের যেসব বাসিন্দা (ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, শ্যামপুর থানা ছাড়া) ২০০৭-০৮ সালে পরিচয়পত্রের জন্য সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছেন, কিন্তু সেটি সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে গিয়ে আর আনেননি, তারা প্রকল্প কার্যালয়ে গিয়ে মূল প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে সেই পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
ডিসিসির বাইরে ঢাকা জেলার অন্যান্য উপজেলা বা থানার বাসিন্দা কিংবা দেশের অন্য কোনো জেলার বাসিন্দারা পরিচয়পত্র নির্দিষ্ট সময়ে না উঠিয়ে থাকলে, তাঁদের প্রাপ্তি রসিদ সংশ্লিষ্ট উপজেলা, থানা বা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মন্তব্যসহ প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। তাঁদের মূল প্রাপ্তি রসিদ প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র গ্রহণ করতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে তাঁদের পরিচয়পত্র দেওয়া হবে।
অভিবাসীরা যেভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেনঃ
অভিবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার সুযোগ আছে। এ জন্য তাঁদের অবশ্যই দেশে আসতে হবে। তাঁদের থাকতে হবে পাসপোর্ট। আর তাতে বাংলাদেশে আসার সিল (অ্যারাইভাল সিল) থাকতে হবে। কারও যদি পাসপোর্ট না থাকে, তবে তাঁকে এমন কোনো কাগজ দেখাতে হবে, যেটা প্রমাণ করে যে তিনি বিদেশে ছিলেন। পাসপোর্ট বা সেই প্রমাণপত্র নিয়ে তাঁকে যেতে হবে তাঁর থানা বা উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে।
সেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া এবং ভোটার হওয়ার আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। সেখানে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আবেদনকারীকে ফরম ও আনুষঙ্গিক কাগজপত্র নিয়ে আসতে হবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেই দপ্তর থেকে সব কাগজপত্র ডাকযোগে পাঠিয়ে দেওয়া হবে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অধীনে থাকা ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের দপ্তরে।
তবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে কাগজপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষ করে আবেদনকারী সেগুলো হাতে হাতে নিয়ে আসতে পারেন প্রকল্পের কার্যালয়ে। এখানে আবেদনকারীর ছবি তোলা হবে, নেওয়া হবে হাতের ছাপ ও চোখের (আইরিশ) স্ক্যান। এসব কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আবেদনকারীকে প্রাপ্তি রসিদ দেওয়া হবে। তাতে আবেদনকারীকে ১৫ দিন পর আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্পের দপ্তর থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হবে। তখন অবশ্যই প্রাপ্তি রসিদ আবেদনকারীর সঙ্গে থাকতে হবে।
নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে হলেঃ
বাংলাদেশে কারও বয়স ১৮ বছর হলেই কেবল তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারবেন। দেশের প্রতিটি উপজেলায় সার্ভার স্টেশন তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এসব স্টেশনে ভোটার তালিকা তৈরি ও বিতরণের কাজ করা হবে। এগুলোয় কার্যক্রম শুরু হলে যখন যার বয়স ১৮ বছর হবে, তখন তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারবেন। এখন ১৮ বছর পূর্ণ হওয়া মাত্রই জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির সুযোগ থাকছে তাদেরই, যাদের চিকিৎসা, পড়াশোনা বা কাজের জন্য বিদেশে যেতে হবে। এ জাতীয় কোনো প্রয়োজনীয়তার প্রমাণ দেখাতে হবে।
যোগাযোগঃ
ভোটার তালিকাসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে যোগাযোগ করতে হবে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলার কার্যালয়ে।
বিস্তারিত পড়ুন

মোবাইলে সিমের আর দরকার নেই!

মোবাইলে সিমের আর দরকার নেই!

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি 

ipad {focus_keyword} মোবাইলে সিমের আর দরকার নেই! ipadঢাকা: অ্যাপল এবার এমন একটি সিম কার্ড উদ্ভাবন করেছে যেটি ব্যবহার করে একই সঙ্গে একাধিক অপারেটরে সুইচ করা যাবে। এতে আগের মতো আর ওই নির্দিষ্ট অপারেটনের সিমকার্ড ভরতে হবে না।
গত বৃহস্পতিবার ক্যালিফোর্নিয়ায় আইপ্যাড এয়ার-২, আইপ্যাড মিনি-৩ এবং রেটিনা ৫কে ডিসপ্লে সমৃদ্ধ আইম্যাকের আনুষ্ঠানিক অবমুক্তকরণ অনুষ্ঠানে অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী টিম কুক এ কথা জানান।
তিনি জানান, আইপ্যাড এয়ার-২ এর WiFi+ Cellular এনাবলড ভার্সনে এই ‘সফট সিম’ ইনস্টল করাই থাকবে। এটি এখন যুক্তরাজ্যের EE, T-Mobile এবং যুক্তরাষ্ট্রের AT&T ও Sprint অপারেটর সুইচ করা যাবে।
অ্যাপলে এর আগে ওই বিশেষ সিমের পাশাপাশি অপারেটর সিম ব্যবহার করতে হতো। এখন শুধু অ্যাপলের সিমটি ব্যবহার করলেই হবে। পরে এটি আইফোনেও ইনস্টল করে দেয়া হবে।
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, অ্যাপল এই সুবিধা চালু করায় এখন অপাটের কোম্পানিগুলো সত্যিকার প্রতিযোগিতায় পড়বে।
তবে এখানে একটা সীমাবদ্ধতা হচ্ছে অ্যাপল ছাড়া অন্য কোনো ডিভাইসে এ সুবিধা পাওয়া যাবে না।
বিস্তারিত পড়ুন

Best Petition Award achieved by the Department of Law

Best Petition Award achieved by the Department of Law
Southern Department of Law students have participated in the 2nd Advocate Aminul Huq Memorial Moot Court Competition organized by BLAST on 26th September’ 2014 at the Law Clinic of the Department of Law of the University of Chittagong. Southern University achieved ‘BEST PETITION AWARD’ and secured the position of 2nd Runners Up by defeating a team of University of Chittagong, Farhana Sultana and Shima Akhter participated as Mooters and MD Zillur Rahaman as Researcher. Roksana Akhter and Sazzatur Rahaman, Lecturers of the Department of Law of the Southern University of Bangladesh, have acted as the Trainers of the Team.
LikeLike ·  ·  · 821
বিস্তারিত পড়ুন

পাস নম্বর ৩৩ এর বেশি হচ্ছে

পাস নম্বর ৩৩ এর বেশি হচ্ছে

edu {focus_keyword} পাস নম্বর ৩৩ এর বেশি হচ্ছে eduঢাকা: মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের ছড়াছড়ি কিন্তু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় গণহারে ফেল। ফলে সঙ্গত কারণেই শিক্ষার মান নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। যদিও শিক্ষামন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বাছাই প্রক্রিয়া ত্রুটিপূর্ণ বলে সমালোচনা করেছেন।
এই বিতর্কের শেষ না হতেই পাবলিক পরীক্ষাগুলোতে পাস নম্বর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বর্তমানে একটি বিষয়ে একশতে পাস নম্বর ৩৩। তবে এই পাস নম্বর বাড়িয়ে কতো করা হবে সে বিষয়টি পরিষ্কার করেনি মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে শিক্ষা সচিব নজরুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়েই পাবলিক পরীক্ষায় পাস নম্বর বাড়ানো হবে।
শিক্ষা সচিব বলেন, ‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা আগের চেয়ে উন্নত হয়েছে। এখন শতকরা ৯৮ জন স্কুলে ভর্তি হচ্ছে। পাসের হার বেড়েছে, ভালো ফলের হারও বাড়ছে। আমাদেরও স্ট্যান্ডার্ড বাড়ানো প্রয়োজন।’
পাস নম্বর প্রসঙ্গে শিক্ষা সচিব বলেন, ‘পাস নম্বর ৩৩ পৃথিবীর কোনো দেশে নেই। শিক্ষা পরিবারের সবাইকে নিয়ে সেমিনারের আয়োজন করব। সেখানে সবার মতামত নিয়ে পর্যায়ক্রমে পাস নম্বর বাড়ানো হবে।’
বিস্তারিত পড়ুন

মিনিটে প্রিন্ট ২৮ পৃষ্ঠা

মিনিটে প্রিন্ট ২৮ পৃষ্ঠা
printer {focus_keyword} মিনিটে প্রিন্ট ২৮ পৃষ্ঠা printer নেটওয়ার্ক ডুপ্লেক্স প্রিন্টিং সুবিধার সাশ্রয়ী প্রিন্টার বাজারে এনেছে কম্পিউটার সোর্স। স্যামসাং এম-২৮২০ এনডি মডেলের এই প্রিন্টারের মাধ্যমে প্রতি মিনিটে ২৮ পৃষ্ঠা প্রিন্ট করা যায়।
এই প্রিন্টারে রয়েছে ১২৪ মেগাবাইট র‌্যাম, ৬০০ মেগাহার্জ ডুয়ালকোর প্রসেসর। এর প্রিন্ট রেজ্যুলেশন ৪৮০০ বাই ৬০০ ডিপিআই। প্রিন্টারটির রয়েছে প্রতিমাসে ১২ হাজার পৃষ্ঠা ছাপার সক্ষমতা।
একই নেটওয়ার্কে থাকা একাধিক কম্পিউটার থেকে একই সঙ্গে প্রিন্ট দেয়া যায় এই প্রিন্টারে। ফলে নেটওয়ার্কে থাকলে কম্পিউটারগুলোর সঙ্গে বারে বারে প্রিন্টার সংযুক্ত করার ঝামেলা থাকে না।
আর ডুপ্লেক্স প্রিন্ট প্রযুক্তির কারণে ম্যানুয়ালি পৃষ্ঠা উল্টে উভয় পিঠে প্রিন্ট করার ঝামেলা নেই। স্বয়ংক্রিয়ভাবেই এই কাজটি করতে পারে স্যামসাং এম-২৮২০ এনডি প্রিন্টার।
দাম মাত্র ১৪ হাজার টাকা।
বিস্তারিত পড়ুন

চোখ উঠলে যা করবেন

চোখ উঠলে যা করবেন
eay {focus_keyword} চোখ উঠলে যা করবেন eay
ঢাকা: জীবনে সুখ যেমন আছে তেমনি অসুখও পাশাপাশি ওঁৎ পেতে থাকে। আর সেটা কখন এসে শরীরে বাসা বাঁধবে তা জানা যায় না। আজ আমরা যে রোগের কথা জানাবো তা হলো চোখ ওঠা।

চোখ ওঠা বলতে সাধারণভাবে চোখ লাল হওয়া, খচখচ করা, সামান্য ব্যথা করা, পিচুটি জমা এবং রোদে বা আলোতে তাকাতে কষ্ট হওয়া ও পানি পড়াকে বোঝোনো হয়। বিশেষ করে রাতে ঘুমের পর সকালে উঠলে চোখের কোণে পিচুটি বা ময়লা জমতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে চোখ দিয়ে পানি পড়তে পারে। সর্দি ও চোখের চুলকানিও হতে পারে।
এ রোগকে সাধারণভাবে চিকিৎসকরা কনজাংটিভাইটিস বা কনজাংটিভার প্রদাহ বলে থাকে। চোখের কালো মণির চারদিকে যে সাদা অংশ দেখা যায়, এর আবরণকে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা কনজাংটিভা বলেন। চোখ উঠলে এই সাদা অংশ লাল হয়ে যায় এবং এখানে প্রদাহ বা জ্বালা যন্ত্রণার সৃষ্টি হয়। সাধারণভাবে এ রোগটি ঋতু পরিবর্তনের সময় দেখা দেয়। অর্থাৎ শীত শেষে গরম যখন পড়তে থাকে সে সময় এ রোগ দেখা দেয়। একই সঙ্গে এ সময় অন্যান্য ভাইরাসঘটিত রোগ যেমন সর্দি-কাশি বা ঠাণ্ডা জ্বর দেখা দেয়।
সাধারণভাবে ভাইরাসের কারণেই চোখ ওঠার মতো রোগ দেখা দেয়। কিন্তু ভাইরাসই চোখ ওঠার একমাত্র কারণ নয়। ব্যাপকহারে বা মহামারি আকারে যে চোখ ওঠা দেখা দেয় তা অ্যাডিনো নামে এক ধরনের ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে। স্কুল কলেজ থেকে এই রোগ ছড়াতে পারে। ঘনবসতি পূর্ণ এলাকায় কারো যদি ভাইরাসঘটিত চোখ ওঠা দেখা দেয় তাহলে সেখানে এই রোগ দ্রুত বিস্তার লাভ করতে থাকে।
এছাড়া রোগীর ব্যবহৃত গামছা, তোয়ালে যদি সুস্থ কেউ ব্যবহার করেন তবে তারও এ রোগ হতে পারে। রোগীর সঙ্গে একত্রে থাকার কারণে চোখ ওঠা হতে পারে। বাতাসের মাধ্যমে এই রোগের বিস্তার ঘটে। তবে সব চোখ ওঠাই কিন্তু ভাইরাসের কারণে হয় না। কোনো কোনো চোখ ওঠা ব্যাকটেরিয়ার কারণেও হয়।
চোখ ওঠলে চোখ লাল হবে কিন্তু চোখে ব্যথা হবে না বা চোখে ঝাপসাও দেখা যাবে না। যদি চোখ ওঠার সঙ্গে সঙ্গে এ ধরনের কোনো উপসর্গ দেখা দেয় তা হলে রোগীকে সর্তক হতে হবে। কারণ তখন ধরে নিতে হবে গ্লুকোমা বা আইরাইটিস নামে যে কোনো কারণে এ ধরনের উপসর্গ দেখা দিয়েছে। সেক্ষেত্রে ডাক্তারের কাছে যেতে মোটেও বিলম্ব করা ঠিক হবে না।
ভাইরাসজনিত চোখ ওঠার জন্য সাধারণভাবে তেমন কোনো ওষুধের দরকার পড়ে না। কারণ এ জাতীয় চোখ ওঠা সাতদিনের মধ্যেই ভালো হয়ে যায়। তারপরও চিকিৎসক কখনো কখনো এ জাতীয় চোখ ওঠার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ দিয়ে থাকেন। এটা দেয়া হয় সর্তকতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে। ভাইরাসজনিত চোখের রোগের ফলে অন্যকোনো সংক্রমণ যেনো হামলা করতে না পারে সে জন্যেই এই অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া হয়।
এছাড়া চোখ ওঠা ছাড়াও যদি জ্বর বা গলা ব্যথা জাতীয় উপসর্গ থাকে তবে তার জন্য চিকিৎসক ওষুধ প্রদান করবেন। এছাড়া ব্যাকটেরিয়াজনিত কারণে যদি চোখ উঠে থাকে তবে সেক্ষেত্রে চিকিৎসক অবশ্যই অ্যান্টিবায়োটিক দেবেন। এছাড়া প্রয়োজনীয় আরো ওষুধ দেবেন।
ভ্রান্ত ধারণা
চোখ ওঠলে গরম পানির সেঁক দিলে আরাম পাওয়া যায়। চোখ ওঠার সাথে সাথে অনেকেই চিকিৎসকের কাছে যেতে চান না। কিন্তু সাতদিনের মধ্যে চোখ ওঠা না গেলে অবশ্য চোখের ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। এছাড়া চোখ ওঠার পর স্টেরয়েড জাতীয় কোনো ওষুধ চোখে দেয়া যাবে না। তাতে মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর কারো চোখ উঠলে তাকে যতোটা সম্ভব একা থাকতে দিতে হবে।

চোখ ওঠলে কেউ কেউ শামুকের পানিসহ নানা ধরনের টোটকা চিকিৎসা করেন। এ জাতীয় চিকিৎষা থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। না হলে অন্ধ হওয়ার আশঙ্কাসহ নানা ধরনের মারাত্মক উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
বিস্তারিত পড়ুন

২০১৪ সালের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষার সময়সূচি

২০১৪ সালের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষার সময়সূচি

২০১৪ সালের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) 

পরীক্ষার সময়সূচি

২০১৪ সালের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষার সময়সূচি
বিস্তারিত পড়ুন

ঐতিহ্যবাহী কুতুবদিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ২০০০ পরবর্তী ব্যাচ এর রি-ইউনিয়ন ও ঈদপুর্ণমিলনী

ঐতিহ্যবাহী কুতুবদিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ২০০০ পরবর্তী ব্যাচ এর রি-ইউনিয়ন ও ঈদপুর্ণমিলনী


কুতুবদিয়া প্রতিনিধি:- ঐতিহ্যবাহী কুতুবদিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ২০০০ পরবর্তী ব্যাচ এর রি-ইউনিয়ন ও ঈদপুর্ণমিলনী অনুষ্ঠান গত ৯ অক্টোবর প্রতিষ্ঠানের মাঠ প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১১ টায় ২০০০ পরবর্তী ব্যাচ সমূহের সহস্রাধীক প্রাক্তন ছাত্রদের অংশগ্রহণে একটি বর্ণাঢ়্য র‌্যালী উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।এতে প্রধান অথিতির বক্ত্যবে মহেশখালী-কুতুবদিয়ার সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক বলেছেন, কুতুবদিয়ার উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে কার্যক্রম হাতে নিয়েছে তাতে আগামি দিনে কুতুবদিয়া বাসীর প্রাণের দাবীগুলি অতি শীঘ্রই বাস্তবায়ন করে বিশ্বের অন্যতম দর্শনীয় স্থানে পরিণত হবে। এত করে সৃষ্টি হবে বিভিন্ন কর্মসংস্থানের। তাছাড়া কুতুবদিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নিমার্ণ করা হবে বলেও উল্ল্যেখ করেন তিনি। বেলা ১২টায় সাংসদ আশেক উল্লাহ রফিক কুতুবদিয়া কলেজ পরিচালনা কমিটির সভায় অংশগ্রহন করেন। বক্তব্যে তিনি বলেন, কুতুবদিয়াবাসীর প্রাণের দাবী কুতুবদিয়ায় স্থায়ী বেড়িবাধ নিমার্ণের কাজ শীঘ্রই শুরু হবে। এ ছাড়াও এই উপজেলার বিদ্যুতের সমস্যা সমাধানে কাজ শুরু হচ্ছে। খুব দ্রুততর সময়ে কুতুবদিয়াবাসী এর সুফল ভোগ করতে পারবে।একই সাথে কুতুবদিয়ায় একটি মহিলা কলেজ স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া কুতুবদিয়া অবকাঠামো উন্নয়নকে প্রধান্য দেওয়া হবে। কুতুবদিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মুজিবুর রহমান মিন্টুর সভাপতিত্বে ও রিয়াদ মঈনুদ্দিনের সঞ্চ্লানায় অনুষ্টিত সভায় প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা কুতুবদিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন,উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছৈয়দ আহমদ কুতুবী, সাধারণ সম্পাদক নুরুচ্ছফা বিকম,জেলা আওয়ামী লীগ নেতা শফিউল আলম, উপজেলা আওয়ামী লীগে সাবেক সভাপতি মাষ্ঠার আহমদ উল্লাহ,সহকারী শিক্ষক আক্কাছ উদ্দিন জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি রিয়াজ মোরশেদ,উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক সেলিম উদ্দিন লিটন। এতে আরো বক্তব্য রাখেন, প্রাক্তন ছাত্র এইচ.এম.সাজ্জাদ,আরিফুল ইসলাম, সুমন পাল,এম নজরুল ইসলাম,ইখতিয়ার উদ্দিন,মুহিদুল হাসান হান্নান, মারুফ হোসেন, নেজাম উদ্দিন, মোঃ রাসেল, মোঃ কিশোয়ার হোসেন মিরু,এম.মুদাচ্ছির,মোঃ সরোয়ার কামাল নয়ন,মিজবাহ উদ্দিন,রিসাত আজিম, ওয়াহিদুল হাসান মান্নান, আরমান ছিদ্দিক সোহেল, ওমর ফারুক। স্বাগত বক্তব্য রাখেন মঈনুল ইসলাম সুমন ও কোরআন তেলোয়াত করেন রিয়াদ।
কৌশিকের উপস্থাপনায় রাতে দেশ বরেণ্য শিল্পীদের অংশগ্রহনে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ২০০১-১৪ ব্যাচ এর রি-ইউনিয়ন ও ঈদপুর্ণমিলনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
বিস্তারিত পড়ুন




কিশোরীর প্রথম ঋতুর আগের লক্ষণ


period {focus_keyword} কিশোরীর প্রথম ঋতুর আগের লক্ষণ periodঢাকা: প্রথম ঋতুর কখন হবে তা কিশোরীরা বুঝতে পারে না। কারণ আমাদের দেশের কিশোরীদের ঋতু সম্পর্কে কোনো ধারনাই থাকে না। ফলে প্রথম ঋতুতে কাপড়ে রক্ত লেগে তারা বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়ে। কেউ কেউ ভয় পায়, কেউ ভয়ে মা বা বাড়ির বড় কাউকে জানায় না। এ অবস্থায় মানসিকভাবে সে বিভিন্ন জটিলতার মুখে পড়ে।
কিন্তু কিশোরীর প্রথম ঋতুর সময়টি এমন হওয়া উচিত নয়। সচেতনভাবেই বাড়ির বড়দের বিষয়টি দেখা উচিত। কিন্তু কখন ঋতু শুরু হবে তা অনেকেই বোঝেন না। ঋতু শুরু হওয়ার আগে কিছু কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। সেগুলো একটিু খেয়াল করলেই কিশোরীর নারী হওয়ার সময়টি সহজ হয়ে যায়।
সাধারণত ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সের মধ্যেই কিশোরী শরীর ও মনে নারী হয়ে ওঠে। আর শরীরের দিক দিয়ে নারী হয়ে ওঠার বিষয়টিই হলো ঋতুস্রাব। জেনে নেয়া যাক কিশোরীর প্রথম ঋতুস্রাবের আগে কী কী লক্ষণ প্রকাশ পায়।
লক্ষণ
১. স্তনের বোঁটা ফুলে ওঠা এবং স্পর্শে ব্যথা লাগা ২. মাথা ব্যথা ৩. মাথা ঘোরা ৪. অবসাদ ৫. খাবারের প্রতি তীব্র আগ্রহ ৬. গ্যাস হওয়া বা ঢেকুর তোলা এবং ওজন বৃদ্ধি ৭. মুখে ব্রুণ হওয়া ৮. মেজাজের পরিবর্তন, বিরক্তিভাব বেড়ে যাওয়া, অস্থিরতা এবং বিষাদগ্রস্ততা ৯. ডায়রিয়া কিংবা কোষ্ঠকাঠিণ্য।
আর এসব লক্ষ প্রকশের আগেই কিশোরীকে ঋতু সম্পর্কে ধারণা দেয়া বাড়ির মা বোন বা ভাবিদের কর্তব্য। সেইসঙ্গে তাকে স্যানিটারি ন্যাপকিনও ব্যবহারও শিখিয়ে দেয়া উচিত।

বিস্তারিত পড়ুন

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের র‌্যাম বাড়ানোর উপায়

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের র‌্যাম বাড়ানোর উপায়

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের র‌্যাম বাড়ানোর উপায়



মনের মতো পারফরমেন্স পাওয়ার জন্য অ্যান্ড্রয়েড ফোনগুলোতে যথেষ্ট পরিমাণ র‌্যাম থাকে না। 
আর ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের মতো অতিরিক্ত র‌্যাম লাগানোর কোনো সুযোগ নেই। তার মানে এই নয় যে, 
ওই অল্প র‌্যাম নিয়েই আপনাকে কাজ চালিয়ে নিতে হবে। আপনি চাইলেই আপনার স্মার্টফোনটি র‌্যাম বাড়িয়ে 
পারফরমেন্স আগের চেয়ে অনেক ভালো করতে পারেন। ফোনটিকে অবশ্যই রুট করে নিতে হবে। 
আর গুগল প্লেস্টোর থেকে Swapper for Root অ্যাপসটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে হবে। এ
ই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করুন
যা লাগবেRAM {focus_keyword} অ্যান্ড্রয়েড ফোনের র‌্যাম বাড়ান RAM ১.৬ এর পরবর্তী 
সংস্করণের অ্যান্ড্রয়েড ফোন সেটটি রুট থাকতে হবে একটি মাইক্রো এসডি (SD) কার্ড যেখানে ক
মপক্ষে ৩০০ MB জায়গা ফ্রি আছে
যা করতে হবে
১. অ্যাপসটি ইনস্টল করার পর ‘Active on Boot Swap’ বাটনে যান
২. EXT Partition SD Card নির্বাচন করুন
৩. এরপর File Dimension Swap (in MB) এ লিখে কতোখানি র‌্যাম আপনার দরকার। 
তবে সাধারণত সর্বোচ্চ ২৫৬ MB পর্যন্ত রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়।
৪. এবার সেফ করুন।
ব্যস হয়ে গেল। দেখুন আপনার ফোনের র‌্যাম বেড়ে গেছে। আর কাজের গতিও বেড়েছে।
বিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশের ২০৩ রানের জয়

বাংলাদেশের ২০৩ রানের জয়
এশিয়ান গেমসের কোয়ার্টার ফাইনালে কুয়েতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। ম্যাচটিতে ২০৩ রানে জিতেছেন মাশরাফিরা। 
ম্যাচে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় কুয়েত। ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ তুলে ২২৪ রান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৯ রান করেন মিঠুন। এ ছাড়া সাব্বির করেন ৩৯ রান। এনামুল হক বিজয়ের ব্যাট থেকে আসে ৩৮ রান। তামিম করেন ২৮ রান আর সাকিব করেন ২৩ রান।
পরে ২২৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে মাত্র ২১ রানে অলআউট হয়ে যায় কুয়েত। দলটি খেলতে পেরছে মোটে ১৩ ওভার। বাংলাদেশের হয়ে আট রানে চার উইকেট নিয়েছেন আরাফাত সানি। তিন উইকেট নিয়েছেন রিয়াদ। তার খরচ মাত্র এক রান! একটি করে উইকেট নিয়েছেন সাকিব, শুভাগত ও সাব্বির।
এই জয়ে বাংলাদেশ উঠে গেছে সেমিতে। সেখানে তাদের প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা।
বিস্তারিত পড়ুন