কুতুবদিয়া কলেজের HSC-2013 সম্পূর্ণ ফলাফল

কুতুবদিয়া কলেজের HSC-2013 সম্পূর্ণ ফলাফল


BOARD OF INTERMEDIATE AND SECONDARY EDUCATION, CHITTAGONG
HIGHER SECONDARY CERTIFICATE EXAMINATION 2013
COLLEGE WISE RESULT SHEET
PAGE NO : 26
CENTRE CODE : 233 CENTRE NAME : KUTUBDIA
COLLEGE CODE : 4325 COLLEGE NAME : KUTUBDIA COLLEGE
EIIN :106334
GROUP NAME : SCIENCE ROLL RANGE : 109251-61 = 11
===================================================================================================================================
EXAMINEES SECURING AT LEAST GP (GRADE POINT) 1.0 IN EVERY COMPULSORY AND ELECTIVE SUBJECT :
==========================================================================================
109256[3.20] 109257[3.40] 109258[3.50] 109260[3.50] 109261[2.70] = 5
EXAMINEES WHO HAVE BEEN GRADED ‘F’ (UNSUCCESSFUL) :
==================================================
109251[ F ] 109252[ F ] 109253[ F ] 109254[ F ] 109255[ F ] 109259[ F ] = 6
REPORTED : NIL
============
WITHHELD : NIL
============
CANCELLED : NIL
============
BOARD OF INTERMEDIATE AND SECONDARY EDUCATION, CHITTAGONG
HIGHER SECONDARY CERTIFICATE EXAMINATION 2013
COLLEGE WISE RESULT SHEET
PAGE NO : 27
CENTRE CODE : 233 CENTRE NAME : KUTUBDIA
COLLEGE CODE : 4325 COLLEGE NAME : KUTUBDIA COLLEGE
EIIN :106334
GROUP NAME : HUMANITIES ROLL RANGE : 385339-488 = 150
===================================================================================================================================
EXAMINEES SECURING AT LEAST GP (GRADE POINT) 1.0 IN EVERY COMPULSORY AND ELECTIVE SUBJECT :
==========================================================================================
385340[2.60] 385341[2.20] 385343[2.60] 385344[3.00] 385345[2.00] 385346[3.00] 385347[2.70] 385348[3.00]
385349[2.90] 385350[3.00] 385351[3.50] 385352[3.10] 385353[2.80] 385354[2.80] 385355[3.00] 385356[2.50]
385357[3.60] 385358[4.10] 385359[2.90] 385360[3.60] 385361[4.30] 385362[3.40] 385363[3.10] 385364[2.80]
385365[3.50] 385366[2.80] 385367[2.80] 385368[3.40] 385369[3.80] 385370[3.50] 385371[3.30] 385372[3.20]
385373[3.20] 385374[3.80] 385375[3.30] 385376[2.20] 385377[1.70] 385378[2.50] 385379[2.70] 385380[2.30]
385381[3.30] 385382[4.00] 385383[4.20] 385384[2.80] 385385[3.60] 385391[3.10] 385394[2.00] 385402[3.00]
385403[2.70] 385409[3.50] 385411[3.50] 385412[2.50] 385415[2.20] 385417[1.90] 385419[3.40] 385420[2.70]
385421[2.60] 385425[3.30] 385426[2.30] 385427[3.10] 385428[2.70] 385430[2.30] 385431[2.70] 385432[3.00]
385433[3.40] 385437[2.50] 385440[2.10] 385442[1.60] 385444[2.90] 385445[2.10] 385446[1.80] 385449[1.90]
385450[3.00] 385451[2.00] 385452[3.30] 385454[3.60] 385455[3.70] 385456[3.90] 385457[3.80] 385458[3.50]
385459[4.70] 385461[2.60] 385462[3.40] 385463[2.30] 385464[3.10] 385465[2.10] 385469[3.20] 385470[2.20]
385472[2.60] 385473[2.20] 385475[3.70] 385476[3.10] 385478[2.60] 385480[2.70] 385481[2.20] 385483[3.80]
385484[2.50] 385488[1.40] = 98
EXAMINEES WHO HAVE BEEN GRADED ‘F’ (UNSUCCESSFUL) :
==================================================
385339[ F ] 385342[ F ] 385386[ F ] 385387[ F ] 385388[ F ] 385389[ F ] 385390[ F ] 385392[ F ]
385393[ F ] 385395[ F ] 385396[ F ] 385397[ F ] 385398[ F ] 385399[ F ] 385400[ F ] 385401[ F ]
385404[ F ] 385405[ F ] 385406[ F ] 385407[ F ] 385408[ F ] 385410[ F ] 385413[ F ] 385414[ F ]
385416[ F ] 385418[ F ] 385422[ F ] 385423[ F ] 385424[ F ] 385429[ F ] 385434[ F ] 385435[ F ]
385436[ F ] 385438[ F ] 385439[ F ] 385441[ F ] 385443[ F ] 385447[ F ] 385448[ F ] 385453[ F ]
385460[ F ] 385466[ F ] 385467[ F ] 385468[ F ] 385471[ F ] 385474[ F ] 385477[ F ] 385479[ F ]
385482[ F ] 385485[ F ] 385486[ F ] 385487[ F ] = 52
REPORTED : NIL
============
WITHHELD : NIL
============
CANCELLED : NIL
============
BOARD OF INTERMEDIATE AND SECONDARY EDUCATION, CHITTAGONG
HIGHER SECONDARY CERTIFICATE EXAMINATION 2013
COLLEGE WISE RESULT SHEET
PAGE NO : 28
CENTRE CODE : 233 CENTRE NAME : KUTUBDIA
COLLEGE CODE : 4325 COLLEGE NAME : KUTUBDIA COLLEGE
EIIN :106334
GROUP NAME : BUSINESS STUDIES ROLL RANGE : 528065-159 = 95
===================================================================================================================================
EXAMINEES SECURING AT LEAST GP (GRADE POINT) 1.0 IN EVERY COMPULSORY AND ELECTIVE SUBJECT :
==========================================================================================
528065[3.10] 528066[2.80] 528067[3.00] 528068[3.70] 528069[3.40] 528070[2.60] 528071[3.00] 528079[2.60]
528081[2.20] 528082[2.10] 528083[3.10] 528084[3.00] 528085[3.30] 528086[3.00] 528089[2.90] 528090[2.90]
528093[2.40] 528095[2.70] 528096[2.80] 528097[2.40] 528099[2.80] 528100[2.80] 528101[2.90] 528103[3.00]
528104[3.00] 528105[3.00] 528106[3.60] 528107[4.10] 528108[4.10] 528109[3.60] 528110[3.00] 528111[2.60]
528113[3.10] 528115[2.40] 528116[2.20] 528117[2.00] 528118[2.20] 528119[3.00] 528120[3.10] 528122[2.80]
528123[2.80] 528124[3.30] 528133[3.40] 528134[3.70] 528135[3.80] 528136[2.40] 528137[2.70] 528138[3.40]
528139[2.80] 528140[3.20] 528141[4.00] 528142[2.40] 528143[4.00] 528144[4.10] 528145[4.00] 528146[2.80]
528147[3.60] 528148[3.40] 528149[4.30] 528150[4.20] 528151[3.20] 528152[2.80] 528153[2.70] 528154[2.30]
528155[3.30] 528156[2.90] 528157[2.40] 528159[2.60] = 68
EXAMINEES WHO HAVE BEEN GRADED ‘F’ (UNSUCCESSFUL) :
==================================================
528072[ F ] 528074[ F ] 528075[ F ] 528076[ F ] 528077[ F ] 528078[ F ] 528080[ F ] 528087[ F ]
528088[ F ] 528091[ F ] 528092[ F ] 528094[ F ] 528098[ F ] 528102[ F ] 528112[ F ] 528114[ F ]
528125[ F ] 528126[ F ] 528127[ F ] 528128[ F ] 528129[ F ] 528130[ F ] 528131[ F ] 528132[ F ]
528158[ F ] = 25
REPORTED : NIL
============
WITHHELD : NIL
============
CANCELLED : NIL
============
বিস্তারিত পড়ুন

খালেদা-এরশাদের ৩০ মিনিট টেলি সংলাপ

খালেদা-এরশাদের ৩০ মিনিট টেলি সংলাপ
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে সরকারবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির পাশে থাকবে জাতীয় পার্টি (জাপা)। জাপা চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সঙ্গে এ নিয়ে সম্প্রতি মোবাইল ফোনে কথা বলেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। প্রায় আধ ঘণ্টা সময় ধরে বেগম জিয়া ও এরশাদের মধ্যে ওই আলাপচারিতা হয়। চলমান রাজনৈতিক সংকট নিয়েও বিস্তারিত কথা হয় তাদের। আলোচনার বড় অংশজুড়েই ছিল নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন প্রসঙ্গে। এক্ষেত্রে ১৮ দলের সঙ্গে পরোক্ষ কিংবা প্রত্যক্ষভাবে জোট করা নিয়ে নীতিগত অবস্থানের কথা জানিয়ে দিয়েছেন এরশাদ।তবে বিএনপি ক্ষমতায় এলে এরশাদের অবস্থান কি হবে- তা নিয়েও প্রাথমিকভাবে ফোনে কথা হয় তাদের। এ সময় মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার আগে তাকে রাষ্ট্রপতি করার ব্যাপারে আওয়ামী লীগের আশ্বাসের কথাও বিরোধীদলীয় নেতাকে স্মরণ করিয়ে দেন এরশাদ। বেগম জিয়া এ ব্যাপারে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত তখন জানাননি। ঘনিষ্ঠ একাধিক সূত্র কথোপকথনের এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। 
সূত্রগুলো জানায়, গত রবিবার রাত ৯টার দিকে ওই টেলিকথন হয়। জাপা চেয়ারম্যানকে এ সময় সরাসরি ১৮ দলীয় জোটে আসার আমন্ত্রণ জানান বেগম জিয়া। তবে এরশাদ প্রস্তাবটি সরাসরি গ্রহণ না করে দলীয় ফোরামে আলোচনার পর জানাবেন বলে বেগম জিয়াকে নিশ্চিত করেন। তবে তিনি বিরোধীদলীয় নেতাকে এই বলে আশ্বস্ত করেন, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবিতে সরকারবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির দাবির সঙ্গে তিনি একমত। এ কারণে এই ইস্যুতে আন্দোলনেও পাশে থাকবে জাপা। একইসঙ্গে বেগম জিয়াকে এটাও সাফ জানিয়ে দেন, আগামীতে আর আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো জোটবদ্ধ নির্বাচন করবে না তার দল।
জানা যায়, আলাপকালে এরশাদ তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা নিয়ে সরকারের দোলাচল অবস্থানের কথাও বিএনপি প্রধানকে জানান। এ নিয়ে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, গত সাড়ে চার বছরেও তার বিরুদ্ধে দায়ের করা কোনো মামলা প্রত্যাহার হয়নি। বরং তার মামলা নিয়ে সরকার কঠোর অবস্থানের দিকে যাচ্ছে। বৃদ্ধ বয়সে নতুন করে মামলার বেড়াজালে কারাগারে যেতে হবে_ এমন আশঙ্কার কথাও জানান বেগম জিয়াকে। বিএনপি ক্ষমতায় এলে এ নিয়ে অবস্থান কি হবে_ সে ব্যাপারেও প্রাথমিক আলোচনা হয় দুই নেতার মধ্যে। 
জানা যায়, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির মধ্যে সাম্প্রতিক ঐক্যের বন্ধন তৈরি করতে জাতীয় পার্টির নেতা কাজী জাফর আহমদ, কাজী ফিরোজ রশীদ, রুহুল আমিন হাওলাদার ও রওশন এরশাদের ভূমিকা রয়েছে। অন্যদিকে বিএনপি নেতাদের মধ্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, আবদুল্লাহ আল নোমান, সাদেক হোসেন খোকা উদ্যোগী ভূমিকা পালন করছেন। 
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, সরকারবিরোধী অবস্থান নিয়ে গত রমজানের আগ থেকেই বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের অনানুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে। এরই অংশ হিসেবে জাপা প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমদের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে গিয়েও এরশাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নির্দেশেই সম্পর্কোন্নয়নের অংশ হিসেবেই জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাতে কাজী জাফরের গুলশানের বাসভবনে যান তিনি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল অব. মাহবুবুর রহমান ও ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানও কাজী জাফরের বাসায় যান। 
জানা যায়, রমজান মাসজুড়েই জাপা নেতাদের সঙ্গে একাধিকবার অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেন বিএনপির একাধিক নেতা। সরাসরি এরশাদের সঙ্গেও একাধিক স্থানে বিএনপির নেতারা বৈঠক করেন। ঈদের পরও দুই দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতাদের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। 
বিএনপির প্রভাবশালী এক নেতা জানান, নির্দলীয় সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি বৃহৎ রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তুলতে চায়। এ লক্ষ্যে শুধু জাতীয় পার্টিই নয় অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক ও যোগাযোগ হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে জাপা নেতাদের সঙ্গেও তাদের কথাবার্তা চলছে। যুগপৎ আন্দোলনে বিএনপি-জাতীয় পার্টি কাছাকাছি পর্যায়ে চলে এসেছে জানিয়ে তিনি বলেন, দুই দলের সর্বোচ্চ উচ্চপর্যায়ের নেতাদের মধ্যেও ফোনালাপ হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপি জোটের পরিধি বাড়ানোর নীতিগত অবস্থান নিয়েছে। এক্ষেত্রে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদ যদি আমাদের জোটে আসেন তাহলে অবশ্যই তাকে ওয়েলকাম জানাব। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়কের দাবিতে বিএনপির সঙ্গে এরশাদও একমত। ইতোমধ্যেই এরশাদ নিজের অবস্থানের কথা জানিয়েছেন। তবে বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে এরশাদের ফোনালাপের বিষয়টি আমি জানি না। 
জাপা মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, 'বিষয়টি আমারও জানা নেই। আমাদের চেয়ারম্যান সিঙ্গাপুরে আছেন। তিনি দেশে ফিরলে এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানা যাবে।
বিস্তারিত পড়ুন

বিএনপি কেয়ামত পর্যন্ত ক্ষমতায় আসতে পারবে না

বিএনপি কেয়ামত পর্যন্ত ক্ষমতায় আসতে পারবে না

Thu, 29 Aug, 2013 02:55 PM

ছবি: দীপা
ঢাকা: বিএনপি যদি তাদের অতীত ভুল স্বীকার করে নিজেদের পরিবর্তনের কথা জনগণকে বোঝাতে সমর্থন না হয়, তাহলে কেয়ামত পর্যন্ত তারা ক্ষমতায় আসতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।

বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে দিগন্ত টেলিভিশ সম্প্রচারের সাময়িক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবিতে প্রতিবাদী অবস্থান ও সংহতি বন্ধন অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বিএনপির সমালোচনা করে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘বিএনপি সত্যিকার অর্থে বিরোধী দলের দায়িত্ব পালন করতে পারেনি। তারা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। তাই বিএনপি যদি অতীত ভুল স্বীকার করে নিজেদের পরিবর্তনের কথা জনগণকে বোঝাতে সমর্থন না হয়, তাহলে কেয়ামত পর্যন্ত তারা ক্ষমতায় আসতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘বিএনপি যোগ্য দল হলে চ্যানেল ওয়ান, দিগন্ত টিভি, ইসলামী টিভি, আমারদেশ পত্রিকা বন্ধ হয়েছে অন্যতায় বন্ধ হতো না। বিএনপি ও আওয়ামী লীগ টাকার এপিঠ-ওপিঠ। অন্যায় অত্যাচার দুর্নীতির দিকে থেকে তারা এপিঠ-ওপিঠ।’

সরকার যদি দিগন্ত টিভি খুলে দেয় তাহলে অন্তত আগামীতে ১০টি সংসদীয় আসন বেশি পেতে পারে। দিগন্ত টিভি বন্ধ করে দেয়ার কারণে তাদের ২০টি আসন কমেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘দিগন্ত টেলিভিশনের কর্তাব্যক্তিদের ঈমান ঠিক নেই। তারা জালিম সরকারের হাত-পা টিপছে টিভি চ্যানেল খুলে দিতে। অথচ তারা রাজপথে যায়নি কিংবা আইন লড়াই করেনি’।

শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘শাহবাগ থেকে আমাকে নব্যরাজাকার উপাধি দেয়া হয়েছে। আজ সেই শাহবাগ আল্লাহর গজবে উড়ে গেছে। সরকার তাদের বিরানী খাইয়ে মাসের পর মাস সেখানে অবস্থান করিয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘অথচ মতিঝিলে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের এক রাতও থাকতে দেয়নি। তাদের ওপর জুলুম নির্যাতন চালানো হয়েছে। হাজার হাজার  কর্মী হত্যা করা হয়েছে। দিগন্ত থাকলে আমরা তা দেখতে পারতাম।’

বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমার বড় ভাই আমাকে আজকের রাজাকার বলে জাতির পিতার চেয়ে বেশি সম্মান দিয়েছেন। তাই তাকে আমি  সাধুবাদ জানাই, ধন্যবাদ জানাই। আমি আজকের রাজকার হতে চাই। যেমন রাসূলের স্বেচ্ছাসেবকরা রাজকারদের ভূমিকা পালন করেছিলেন।’

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ,  কল্যাণ পার্টির সভাপতি লে. জে (অব.) ইব্রাহীম বীরপ্রতিক, জাগাপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ নেজামী, যুবদল সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, কবি আবদুল হাই শিকদার, নয়াদিগন্ত সম্পাদক আলমগীর  মহিউদ্দিন, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, সাংবাদিক নেতা  আবদুস শহিদ, ইলিয়াস খান বাকের হোসাইন, দিগন্ত টিভির নির্বাহী পরিচালক মাহবুবে আলম, প্রধান বার্তা সম্পাদক জিয়াউল কবির সুমন প্রমুখ।
বিস্তারিত পড়ুন

রাজধানীতে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

রাজধানীতে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা


নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ১৫:৩৮, আগস্ট ২৯, ২০১৩

ramruraরাজধানীর পশ্চিম রামপুরার ওয়াপদা রোডের নিজ বাসায় পুলিশের সাবেক কর্মকর্তা ফজলুল করিম (৬৫) খুন হয়েছেন। মুখোশধারী তিন সন্ত্রাসী বাসায় ঢুকে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে।
ফজলুল করিম সর্বশেষ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) সহকারী পুলিশ সুপার ছিলেন।
পুলিশ ও নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ফজলুল করিম সপরিবারে রামপুরার ৭৫/২ ওয়াপদা রোডের একটি পাঁচতলা ভবনের তৃতীয় তলায় থাকতেন। আজ সকাল সাড়ে নয়টার দিকে মুখোশপরা তিন অস্ত্রধারী যুবক ওই ভবনের তিনতলার ফ্ল্যাটের সামনে গিয়ে ডোরবেল বাজায়। এ সময় ভেতর থেকে দরজা খুলে দেওয়া হলে সন্ত্রাসীরা বাসার সবাইকে জিম্মি করে একটি ঘরে আটকে রাখে। তারা ফজলুল করিমকে খুঁজতে থাকে। বারান্দায় থাকা ফজলুল করিমকে লক্ষ্য করে দু-তিনটি গুলি ছোড়ে ওই তিন যুবক। গুলিবিদ্ধ ফজলুল করিম মাটিতে লুটিয়ে পড়লে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। রক্তাক্ত ফজলুল করিমকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিত্সকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ফজলুল করিমের মেয়ে ফারজানা করিম খান ঢাকা মেডিকেলে সাংবাদিকদের জানান, তাঁদের গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার রামকৃষ্ণাদি গ্রামে। গ্রামের বাড়িতে জমিজমা নিয়ে তাঁর চাচা ও চাচাতো ভাইদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এর জের ধরেই তাঁর বাবাকে খুন করা হয়ে থাকতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলো ডটকমকে জানান, ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন মতিঝিল জোনের উপকমিশনার আশরাফুজ্জামান। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, সিআইডি আলামত সংগ্রহ করছে। তদন্ত করে সব জানা যাবে। এ মুহূর্তে কিছু বলা যাবে না। অস্ত্রধারীরা বাসার ভেতর কীভাবে ঢুকেছে বা বের হয়েছে, এ ব্যাপারে কিছু এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না।
বিস্তারিত পড়ুন

আর্জেন্টিনার খেলা আর দেখেন না ম্যারাডোনা!

আর্জেন্টিনার খেলা আর দেখেন না ম্যারাডোনা!


আর্জেন্টিনার কিংবদিন্ত পরিচয় ভুলে ম্যারাডোনা মাঠে হয়ে যান পাঁড় সমর্থক।সেই তিনিই নাকি এখন আর খেলা দেখেন না প্রিয় দলের! ফাইল ছবিডিয়েগো ম্যারাডোনা আর্জেন্টিনা দলের খেলা দেখা বাদ দিয়েছেন! ভাবা যায়! যে দল তাঁর রক্তে মিশে আছে, যে দলের নাম ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হয় তাঁর ধমনিতে, যে দলের আকাশি-সাদা জার্সি এখনো অদৃশ্যভাবে মিশে আছে তাঁর শরীরে; সেই আর্জেন্টিনা দলের খোঁজ-খবর নাকি আর রাখেন না ’৮৬ বিশ্বকাপের মহানায়ক। কারণটা আর কিছুই নয়, এই দলের বর্তমান কোচ আলেজান্দ্রো সাবেলার কাজ-কম্ম ঠিক পছন্দ হচ্ছে না ম্যারাডোনার। দলটাকে সাবেলা ঠিকমতো পরিচর্যা করতে পারছেন না বলেই অভিমত ‘এল ডিয়েগো’র।
গতকাল এক সাক্ষাত্কারে ম্যারাডোনা এমন দাবিও করেছেন, ২০১০ বিশ্বকাপে দলের কোচ থাকার সময় এবং পরবর্তী কালে খেলোয়াড়দের যথেষ্ট সমর্থনও নাকি তিনি পাননি।
জাতীয় দল বর্তমানে ভুল পথে হাঁটছে মন্তব্য করে ম্যারাডোনা বলেছেন, ‘২০১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় আমি ভয়াবহ ধাক্কার মুখোমুখি হয়েছিলাম। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত আমি জাতীয় দলের খেলা দেখিনি। এ কারণে নয় যে জাতীয় দল এবং এর জার্সিটার প্রতি আমার ভালোবাসা আর নেই; বরং এই কারণে, যে লোকটা এই দলকে দিক-নির্দেশনা দিচ্ছে, তার ওপর আমার আস্থা নেই।’
গত বিশ্বকাপের ক্ষত এখনো তাঁর মনে টাটকা আছে জানিয়ে ম্যারাডোনা বলেছেন, ওই সময় খেলোয়াড়েরা তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, ‘তারা আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। ভেবেছিলাম খেলোয়াড়েরা, যাদের আমি কোচিং করিয়েছি, হয়তো অন্য রকম প্রতিক্রিয়া দেখাবে, আমাকে সমর্থন দেবে। মনে আছে ওই ম্যাচের (জার্মানির বিপক্ষে) আগের কথা। বলা হয়েছিল, (টমাস) মুলার সব সময়ই সামনের পোস্টে গোল করার চেষ্টা করবে, আর তাই (নিকোলাস) ওতামেন্দি ওকে মার্ক করে রাখবে। আমরা এভাবেই ছক কষেছিলাম। কিন্তু দেখা গেল, খেলার শুরুতেই ও মার্কিং করতে পারল না, তারা গোল করে বসল। ভেবেছিলাম, খেলোয়াড়েরা হয়তো আমাকে উদ্ধার করবে। আমি কোনো উত্তর খুঁজে পাচ্ছিলাম না, অবশ্য এটা তাদের ভুল ছিল না।’

বিস্তারিত পড়ুন

বৃহষ্পতিবার থেকে শিশু কিশোরদের জন্য বাংলায় অনলাইন প্রোগ্রামিং কোর্স

বৃহষ্পতিবার থেকে শিশু কিশোরদের জন্য বাংলায় অনলাইন প্রোগ্রামিং কোর্স



২৯ আগস্ট থেকে শুরু হচ্ছে আগ্রহী শিশুকিশোরদের জন্য কম্পিউটার প্রোগ্রামিং-এর বাংলা অনলাইন কোর্স। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড দলের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলর, মুক্ত সফটওয়্যার লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী এবং বাংলা ভাষায় রচিত “কম্পিউটার প্রোগ্রামিং” বই-এর লেখক তামিম শাহরিয়ার সুবিন এই অনলাইন কোর্সটি পরিচালনা করবেন। তাকে সহযোগিতা করবেন কম্পিউটারের বিশ্ব লড়াই-এ অংশগ্রহণকারী প্রকৌশলী ওয়াসী আহমেদ এবং আইএমওতে অংশগ্রহনকারীর প্রথম বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য প্রকৌশলী তাহমিদ রাফি।
কোর্সের পরিচালক তামিম শাহরিয়ার জানান, গত বছর থেকে তিনি এই কোর্সটি শুরু করার জন্য চিন্তাভাবনা শুরু করেন। মূলত বাংলাদেশ ইনফরম্যাটিক্স অলিম্পিয়াড এর জন্যে আগ্রহীদের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর ভিত প্রস্তুত করাই এই কোর্সের লক্ষ্য বলে তিনি জানান। আগ্রহীদের জন্য ইউটিউবে প্রচারিত এক ভিডিও বার্তায় মীর ওয়াসি আহমেদ বলেন- দেশে ও আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে এই কোর্সে অংশগ্রহণ সহায়ক ভূমিকা রাখবে। তবে, যারা অলিম্পিয়াডে অংশ নিতে আগ্রহী নয় কিন্তু প্রোগ্রামিং-এ আগ্রহী তাদেরও কাজে লাগবে।
জানা গেছে, এই কোর্সটি হবে ছয় সপ্তাহের। প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবারে ইউটিউবে ভিডিও লেকচার প্রচার করা হবে। অংশগ্রহণকারীরা এই লেকচার শুনে ও দেখে নিজেদের প্রস্তুতি নেবে। সপ্তাহের শেষ দিনে দেওয়া হবে কুইজ ও অ্যাসাইনমেন্ট। অংশগ্রহণকারীদের সে সকল কুইজ ও অ্যাসাইমেন্ট নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনলাইনে জমা দিতে হবে। কোর্সের অন্যমত পরিচালক তাহমিদ রাফি জানিয়েছেন – অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজের ভিত্তিতে তাদের একটি গ্রেডিং করা হবে। তবে, কোন সার্টিফিকেট দেওয়ার পরিকল্পনা তাদের নেই। অবশ্য কোর্স শেষে অনেকে আগ্রহী হলে তাদের জন্য একটি অনলাইন প্রোগ্রামিং কোর্সের আয়োজন করা হতে পারে।
উল্লেখ্য যে, প্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য এই আয়োজন হলেও প্রোগ্রামিং-এ আগ্রহী নবীশরাও এই কোর্সে অংশ নিতে পারবে। এই কোর্সে অংশ নেওয়ার জন্য কোন ফী নেই। তবে, আগ্রহীদের আগামী ৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশনের ঠিকানা – http://bit.ly/1aifVk8।
বিস্তারিত পড়ুন

বেশি করে আমলকী খান, চুল পড়া রোধ করুণ

বেশি করে আমলকী খান, চুল পড়া রোধ করুণ

spacer image
বেশি করে আমলকী খান, চুল পড়া রোধ করুণ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা : আমলকী একপ্রকার ভেষজ ফল। সংস্কৃত ভাষায় এর নাম ‘আমালিকা’। আমলকি নিয়ে গবেষণায় দেখা গেছে এটি ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে পারে। প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে যে, রিউমেটয়েড আর্থ্রাইটিস এবং অস্টিওপোরোসিস রোগে আমলকির রস কিছু কাজ করে। কয়েক ধরনের ক্যান্সারের বিরুদ্ধেও এর কার্যকারিতার প্রমাণ পাওয়া গেছে। প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগেও আমলকি কার্যকর বলে ইঁদুরের উপর চালিত গবেষণায় প্রমান মিলেছে।

প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগের পরে ক্ষতিগ্রস্ত প্যানক্রিয়াস (অগ্ন্যাশয়) -এর ক্ষত সারাতে আমলকি কার্যকর। আমলকির ফল, পাতা ও ছাল থেকে তৈরি পরীক্ষামূলক ওষুধে কিছু রোগ নিরাময়ের প্রমাণ পাওয়া গেছে যেমন- ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, প্রদাহ এবং কিডনি-রোগ। আমলকি মানুষের রক্তের কোলেস্টেরল-মাত্রা হ্রাস করতে পারে বলে প্রমাণ রয়েছে ডায়াবেটিক ইঁদুরের উপর চালানো এক গবেষণায় দেখা গেছে, আমলকির রস রক্তের চিনির মাত্রা কমাতে পারে এবং লিভারের কর্মক্ষমতা পুনরোদ্ধারে সাহায্য করতে পারে।

আমলকিতে প্রচুর ভিটামিন-সি বা এস্করবিক এসিড থাকে (৪৪৫ মিগ্রা/১০০ গ্রাম)। তা সত্ত্বেও আরো অন্যান্য উপাদান নিয়ে মতভেদ আছে এবং আমলকির ‘এন্টি-অক্সিডেন্ট’রূপে কার্যকারিতার পেছনে মূল ভূমিকা ভিটামিন-সি এর নয়, বরং ‘এলাজিটানিন’ নামক পদার্থসমূহের বলে মনে করা হয়।যেমন এমব্লিকানিন-এ (৩৭%), এমব্লিকানিন-বি (৩৩%), পানিগ্লুকোনিন (১২%) এবং পেডাংকুলাগিন (১৪%).এতে আরো আছে পানিক্যাফোলিন, ফিলানেমব্লিনিন-এ, বি, সি, ডি, ই এবং এফ।এই ফলে অন্যান্য ‘পলিফেনল’ও থাকে। যেমন- ফ্ল্যাভোনয়েড, কেমফেরল, এলাজিক এসিড ও গ্যালিক এসিড।

ব্যবহার : আমলকির ভেষজ গুণ রয়েছে অনেক। ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়। আমলকিতে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকে। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকিতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর চেয়ে ৩ গুণ ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। আমলকিতে কমলার চেয়ে ১৫ থেকে ২০ গুণ বেশি, আপেলের চেয়ে ১২০ গুণ বেশি, আমের চেয়ে ২৪ গুণ এবং কলার চেয়ে ৬০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে।

একজন বয়স্ক লোকের প্রতিদিন ৩০ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’ দরকার। দিনে দুটো আমলকি খেলে এ পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ পাওয়া যায়। আমলকি খেলে মুখে রুচি বাড়ে।স্কার্ভি বা দন্তরোগ সারাতে টাটকা আমলকি ফলের জুড়ি নেই। এছাড়া পেটের পীড়া, সর্দি, কাশি ও রক্তহীনতার জন্যও খুবই উপকারী।

লিভার ও জন্ডিস রোগে উপকারী বলে আমলকি ফলটি বিবেচিত। আমলকি, হরিতকী ও বহেড়াকে একত্রে ত্রিফলা বলা হয়। এ তিনটি শুকনো ফল একত্রে রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালবেলা ছেঁকে খালি পেটে শরবত হিসেবে খেলে পেটের অসুখ ভালো হয়।বিভিন্ন ধরনের তেল তৈরিতে আমলকি ব্যবহার হয়। কাঁচা বা শুকনো আমলকি বেটে একটু মাখন মিশিয়ে মাথায় লাগালে খুব তাড়াতাড়ি ঘুম আসে।কাঁচা আমলকি বেটে রস প্রতিদিন চুলে লাগিয়ে দুতিন ঘন্টা রেখে দিতে হবে। এভাবে একমাস মাখলে চুলের গোড়া শক্ত, চুল উঠা এবং তাড়াতড়ি চুল পাকা বন্ধ হবে।

আরো কিছু জেনে নিন :
- শরীরে ভিটামিন সি এর ঘাটতি মেটাতে আমলকির জুড়ি নেই। ভিটামিন সি এর অভাবে যেসব রোগ হয়, যেমন - স্কার্ভি, মেয়েদের লিউকরিয়া, অর্শ প্রভৃতি ক্ষেত্রে আমলকি খেলে উপকার পাওয়া যায়।

- হার্টের রোগীরা আমলকি খেলে ধরফরানি কমবে। টাটকা আমলকি তৃষ্ণা মেতে, ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া বন্ধ করে, পেট পরিষ্কার করে।

- আমলকি খেলে মুখে রুচি বাড়ে।এছাড়া পেটের পীড়া, সর্দি, কাশি ও রক্তহীনতার জন্যও খুবই উপকারী।

- পিত্ত সংক্রান্ত যেকোনো রোগে সামান্য মধু মিশিয়ে আমলকি খেলে উপকার হয়।

- বারবার বমি হলে শুকনো আমলকি এককাপ পানিতে ভিজিয়ে ঘন্টা দুই বাদে সেই পানিতে একটু শ্বেত চন্দন ও চিনি মিশিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়। নিয়মিত কয়েক টুকরো করে আমলকি খেলে চোখের দৃষ্টিশক্তি ঠিক থাকে। আমলকি খিদে বাড়ায়, শরীর ঠান্ডা রাখে।

- বিভিন্ন ধরনের তেল তৈরিতে আমলকি ব্যবহার হয়। আমলকি থেকে তৈরী তেল মাথা ঠান্ডা রাখে। কাঁচা বা শুকনো আমলকি বেটে একটু মাখন মিশিয়ে মাথায় লাগালে খুব তাড়াতাড়ি ঘুম আসে। কাঁচা আমলকি বেটে রস প্রতিদিন চুলে লাগিয়ে দুতিন ঘন্টা রেখে দিতে হবে। এভাবে একমাস মাখলে চুলের গোড়া শক্ত, চুল উঠা এবং তাড়াতড়ি চুল পাকা বন্ধ হবে।
বিস্তারিত পড়ুন

সরকার চাইলে আলোচনায় রাজি ড. ইউনূস

সরকার চাইলে আলোচনায় রাজি ড. ইউনূস

মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট ২০১৩
স্টাফ রিপোর্টার: সরকার চাইলে চলমান রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনে আলোচনায় রাজি নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো আমার কাছে আসে। আমি তাদের কাছে যাই না। সরকারও যদি আমার কাছে আসে এবং এ ব্যাপারে আমার কথা শুনতে চায়, তাহলে তাদের সঙ্গেও আলোচনা করতে রাজি আছি। গতকাল দুপুরে মিরপুরের ইউনূস সেন্টারে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক-এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, যত দিন যাচ্ছে ততই সঙ্কট ঘনীভূত হচ্ছে। দেশে অশান্তির কালো ছায়া দেখা যাচ্ছে। কিন্তু দেশের মানুষ অশান্তি চায় না। তারা দেশে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি চায়। আজকের যে নির্বাচনের আয়োজন তা দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার আয়োজন। তরুণদের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে ড. ইউনূস বলেন, বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের অর্ধেকই তরুণ। তরুণরা যদি অশান্তি দেখে তারা ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত হয়। তরুণরা বহুবার প্রমাণ করেছে তারা বিশ্বমানের তরুণ। বিশ্বমানের সৃজনশীলতা তাদের মধ্যে রয়েছে। দেশে অশান্তি সৃষ্টি হলে সৃজনশীলতা প্রকাশের সুযোগ হারিয়ে ফেলবে তারা। তিনি বলেন, আমরা অশান্তি চাই না। আমরা তরুণদের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য দেশ রেখে যেতে চাই। ড. ইউনূস বলেন, অনেক পিতা-মাতাই যারা অর্থ-বিত্তশালী তারা তাদের ছেলে-মেয়েদের পড়াশোনার জন্য বিদেশে পাঠিয়ে দেন। কিন্তু বাংলাদেশের সব মানুষ তো আর ছেলে-মেয়েদের বিদেশে পাঠাতে পারবেন না। তাদের জন্য শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। চলমান রাজনৈতিক সঙ্কট নিয়ে ড. ইউনূস বলেন, আগামী নির্বাচন নিয়ে নানা রকম দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। কিভাবে নির্বাচন হতে পারে এ নিয়ে পরিবারের খাবার টেবিলে, অফিস-আদালতসহ বিভিন্ন জায়গায় আলোচনা হচ্ছে। অনেকে বিরোধী দলকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করতে চাইছেন। সমঝোতার মাধম্যে বিরোধী দলকে নিয়ে নির্বাচন করতে চাইছেন, আবার অনেকে নির্দলীয় সরকারের অধীনেই আগামী নির্বাচন হওয়া উচিত বলে মনে করছেন। তিনি বলেন, দেশে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি দরকার। আগামী প্রজন্মের কাছে কোন বাংলাদেশ রেখে যাবো তা নির্ভর করছে এর উপরেই। তবে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে অশান্তি কমবে বলে মনে হয়। সেজন্যই নির্দলীয় সরকারের কথা বলছিলাম। প্রধান দুই দলকে দ্রুত সমঝোতার উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সমঝোতার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে যত দেরি হবে অশান্তি তত বাড়বে। আপনারা দ্রুত সমঝোতায় আসুন। আমাদের শান্তির আশ্বাস দেন। দেশের মানুষের কাছে আবেদন, যে পদ্ধতিতে শান্তি দীর্ঘস্থায়ী হবে সেই আবেদন আমাদের নেতৃবৃন্দকে জানান। তারা যেন আমাদের দীর্ঘস্থায়ী শান্তি নিশ্চিত করেন।
সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, ২০০৬ সালে বিচারপতি কেএম হাসানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করা হয়েছিল। তখন বিচারপতি কেএম হাসানের গায়ে বিএনপির গন্ধ আছে অভিযোগ তুলে নির্বাচনে যায়নি আওয়ামী লীগ। কিন্তু বর্তমানে আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনা নিজে সরকার প্রধান থেকে তার অধীনে নির্বাচন করার কথা বলছেন। এটা ইতিহাসের সঙ্গে তামাশা। তিনি আরও বলেন, সঙ্কট উত্তরণে নির্দলীয় নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত সরকারের অধীনে নির্বাচন হওয়া উচিত। এ জন্য দেশের ভেতরে ও বাইরে জনমত সৃষ্টি এবং ক্ষমতাসীন সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টিতে ড. ইউনূসের সহযোগিতা কামনা করছি। অনুষ্ঠানে ড. ইউনূসকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান কল্যাণ পার্টির নেতাকর্মীরা। এ ছাড়া সৈয়দ ইবরাহিমের লেখা কয়েকটি বইও উপহার দেয়া হয়। এ সময় কল্যাণ পার্টির মহাসচিব আবদুল মালেক, স্থায়ী কমিটির সদস্য কর্নেল (অব.) মোস্তাক হোসেন চৌধুরী, কাহির মাহমুদ, যুগ্ম মহাসচিব এসএম আনিসুর রহমান, মো. ইলিয়াস, ভাইস চেয়ারম্যান, সাহিদুর রহমান তামান্না, কর্নেল (অব.) এম নুরুদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিস্তারিত পড়ুন

সুযোগের অপেক্ষায় এরশাদ

সুযোগের অপেক্ষায় এরশাদ

মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট ২০১৩
স্টাফ রিপোর্টার: এরশাদ বিএনপিবিহীন পাতানো নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণা দিলেও শেষ পর্যন্ত কি করেন তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েই গেছে। দলের মধ্যে প্রবল চাপ থাকলেও আঞ্চলিক শক্তির ইচ্ছার বাইরে তার পক্ষে কিছু করা সম্ভব কিনা সে প্রশ্ন বড় হয়ে এসেছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রভাবশালী এই শক্তি এখানে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ বিরোধী উদার গণতান্ত্রিক, অসামপ্রদায়িক মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ক্ষমতায় দেখতে চায়। এ জন্য বিএসএফ-এর গুলিতে নিহত বাংলাদেশীদের আর্থিক ক্ষতিপূরণ দান, ঋণের অর্থ দ্রুত ব্যবহারসহ তারা শেষ সময়ে হলেও জনমনে প্রভাব সৃষ্টিকারী কিছু করার চেষ্টা করছে। যদিও স্থল সীমান্ত চুক্তি ও তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তির ব্যাপারে নয়াদিল্লি নানাভাবে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে।
এরশাদের বিশ্বস্ত জাতীয় পার্টির নেতৃস্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ বিশেষ করে ধর্মীয়, সামপ্রদায়িক শক্তির তৎপরতা, তাদের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনার দিক প্রতিবেশীসহ পশ্চিমা শক্তি সতর্ক পর্যবেক্ষণে রেখেছে। এরশাদ এখন যত কথাই বলুন আর যত কলাকৌশলই করুন তার শেষ সিদ্ধান্ত প্রতিবেশীর ইচ্ছার বাইরে হবে না। এমনকি বিএনপিবিহীন নির্বাচন হলেও বর্তমান সরকারের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা কম বলেই এরশাদ ও জাতীয় পার্টির নেতারা মনে করেন। বিদেশী মাধ্যমেও তাদেরকে এরকম পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। এই সুযোগটাই নিতে চান এরশাদ। মহাজোট থেকে বেরিয়ে এসে তিনি একক নির্বাচনের কথা বলছেন। শেষ পর্যন্ত বিএনপির সঙ্গে সরকারের সমঝোতা হলেও এরশাদ আগামীতে সরকার গঠনে নিয়ামক অবস্থানে থাকতে চান। আওয়ামী লীগ দলীয় এমপিদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যকই নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় নানা কারণে ব্যাপকভাবে সমালোচিত। জনসম্পৃক্ততা বাড়ানোর চেষ্টা করলেও তারা তেমন সাড়া পাচ্ছেন না। বিরোধী দল থেকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকা গ্রহণযোগ্য প্রার্থী পেলে ভোটাররা সাধারণত সেদিকে ঝুঁকতে পারেন। এই কারণেই বিএনপিতে নির্বাচনে অংশ নেয়ার পক্ষ মত জোরালো হচ্ছে। তবে শেখ হাসিনাকে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান রেখে নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে বিএনপির অবস্থান কঠোর। স্পিকার বা প্রেসিডেন্টকে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে মেনে নেয়া না নেয়ার ব্যাপারে বিএনপির সিদ্ধান্তের উপরই নির্ভর করবে আগামী নির্বাচনের রূপ। জাতিসংঘ মহাসচিব ও তার প্রতিনিধির মধ্যস্থতায় কোন সমঝোতা যদি না-ও হয় সরকার নির্বাচনী প্রক্রিয়া এগিয়ে নেবে। এরশাদ ও তার জাতীয় পার্টি তাতে অংশ নেবে। যদিও এখন তিনি বলছেন, বিএনপিবিহীন পাতানো নির্বাচনে জাতীয় পার্টি যাবে না। এরশাদের ঘনিষ্ঠজনেরা মনে করেন, মানুষ সরকার পরিবর্তনের জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। আওয়ামী লীগ বিরোধী যোগ্য ও সৎ প্রার্থী পেলে মানুষ তাকেই নির্বাচিত করবে। এই সুযোগ নেয়ার অপেক্ষায় আছেন এরশাদ। সমস্যা হচ্ছে বেশির ভাগ নির্বাচনী এলাকায় তার যোগ্য প্রার্থী নেই। হেফাজত, খেলাফত মজলিস, ইসলামী আন্দোলনসহ ছোট ছোট ধর্মীয় সংগঠনগুলোকে সঙ্গে নিয়ে নির্বাচনী জোট করার চেষ্টা করছেন এরশাদ। এখন পর্যন্ত তাতেও তেমন একটা সাড়া পাচ্ছেন না।
বিস্তারিত পড়ুন

অনলাইনে জিডি করবেন যে ভাবে!

অনলাইনে জিডি করবেন যে ভাবে!

gdপ্রযুক্তি ডেস্ক:
ডায়েরি (জিডি) করতে এখন আর থানায় গিয়ে আবেদনপত্র লিখতে হবে না। ঘরে বসে অনলাইনে নির্ধারিত ফরম পূরণ করে আপনি নিজেই করতে পারেন সাধারণ ডায়েরি। আপনার দলিল, সার্টিফিকেট, পরিচয়পত্র ইত্যাদি হারানো, চুরি, ছিনতাই সংক্রান্ত তথ্য জানিয়ে বাসায় বসেই নিরাপদে অনলাইনে জিডি করতে পারেন । শুরুতে শুধু ঢাকা মেট্রোপলিটনের সব থানার আওতায় বসবাসকারীরা এ সুযোগ পাচ্ছেন। পাসপোর্ট, ব্যাংকের চেক বই, সার্টিফিকেটসহ কোনো গুরুত্বপূর্ণ দলিল হারিয়ে গেলে অনলাইনে সাধারণ ডায়েরি করা যাবে। এ ছাড়া বখাটে, মাদকসেবী বা অপরাধীদের আড্ডাস্থল বা অন্য কোনো অবৈধ সমাবেশ সম্পর্কিত অভিযোগ অনলাইনে করার সুযোগ রয়েছে।
যেভাবে জিডি করবেন
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়েবসাইট http://www.dmp.gov.bd/ ঠিকানায় প্রবেশের পর প্রধান পৃষ্ঠার ব্যানারের নিচেই দেখতে পাবেন Citizen Help Request নামের একটি ট্যাব। এই ট্যাবে ক্লিক করলে চলে আসবে আলাদা একটি পাতা। পাতার শুরুতেই অনলাইনে সাধারণ ডায়েরি নিয়ে কিছু বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। নিচের অংশে রয়েছে তথ্য দেওয়ার তালিকা। এই তালিকা থেকে আপনি যে ধরনের সাধারণ ডায়েরি করতে চান তা নির্বাচন করুন। নির্বাচনের মাধ্যমে পরবর্তী পাতায় আপনি পাবেন ডায়েরি করার ফরম। ফরম পূরণের শুরুতে আপনি যে থানায় ডায়েরিটি করবেন তা নির্বাচন করতে হবে। এরপর আপনার নাম, ঠিকানাসহ সংশ্লিষ্ট তথ্যাবলি পূরণ করে Submit বাটনটি ক্লিক করলেই সংশ্লিষ্ট থানায় পৌঁছে যাবে আপনার তথ্য। স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনি একটি শনাক্তকরণ নম্বর ও থানা থেকে কবে ডায়েরি সংক্রান্ত সত্যায়িত কাগজটি সংগ্রহ করবেন তার সময় জানতে পারবেন। নম্বরটি সংরক্ষণ করুন। কারণ থানা থেকে আপনার সাধারণ ডায়েরির সত্যায়িত কপিটি সংগ্রহ করতে পরে নম্বরটির প্রয়োজন পড়বে।
তথ্য ও পরামর্শ
অনলাইনে সাধারণ ডায়েরি সংক্রান্ত যেকোনো পরামর্শ ও তথ্যের জন্য bangladesh@police.gov.bd ঠিকানায় মেইল পাঠাতে পারেন। অথবা ফ্যাক্স করতে পারেন ০২-৯৫৫৮৮১৮ নম্বরে।

বিস্তারিত পড়ুন

আমাদের সকল কে হেফাজত করুন

আমাদের সকল কে হেফাজত করুন
এমন একটা রিয়েল ভিডিও দেখে ছিলাম জাপানে , কিন্তু আল্লাহ শক্তি এর থেকে বেশি যা মানুষ ভেবে কখনো শেষ করতে পাড়বে না । আল্লাহর আমাদের সকল কে হেফাজত করুন । 

ভিডিও টা শেয়ার করার জন্য অনুরুধ রইল ।
https://www.facebook.com/photo.php?v=151200178421796&set=vb.160939467410842&type=2&theater
বিস্তারিত পড়ুন

আমাদের গ্রাম-বাংলার ছেলেদের মধ্যে অনেক সৃজনশীলতা লুকিয়ে আছে

আমাদের গ্রাম-বাংলার ছেলেদের মধ্যে অনেক সৃজনশীলতা লুকিয়ে আছে
আমাদের গ্রাম-বাংলার ছেলেদের মধ্যে অনেক সৃজনশীলতা লুকিয়ে আছে ।
নিজে দেখুন , দেখে ভালো লাগলে LikE n SHARE করে অন্যকে দেখার সুযোগ করেদিন.....
https://www.facebook.com/photo.php?v=10200240746011862&set=vb.488509251173134&type=2&theater
বিস্তারিত পড়ুন

ফেসবুক আসক্তি থেকে মুক্তি কিবোর্ডেই!

ফেসবুক আসক্তি থেকে মুক্তি কিবোর্ডেই!


আসক্তি থেকে মুক্তি দেবে কিবোর্ডঅতিরিক্ত সময় ধরে ফেসবুক বা অন্য কোনো সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীদের আসক্তি থেকে মুক্তি দিতে পারে কিবোর্ড। সম্প্রতি ম্যাসাচুসেটস গবেষকেরা এ কিবোর্ড তৈরিতে কাজ করছেন।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, অতিরিক্ত সময় ধরে ফেসবুক ব্যবহার করলে ফেসবুক বিদ্যুত্ শক দেওয়া শুরু করবে এবং বারবার বিরক্ত করবে।
গবেষক রবার্ট মরিস ও ড্যান ম্যাকডাফ জানিয়েছেন, তাঁর সপ্তাহে প্রায় ৫০ ঘণ্টা পর্যন্ত ফেসবুকে সময় নষ্ট করতেন। এই আসক্তি থেকে মুক্তি পেতে তাঁরা নতুন পদ্ধতির কিবোর্ড তৈরির পরিকল্পনা করেন। অ্যাপ্লিকেশন বা কোনো ওয়েবসাইটে অতিরিক্ত সময় কাটানোর বিষয়টি হিসেব করে কিবোর্ড এবং অতিরিক্ত সময় পার হলেই বিদ্যুতের শক।
কিবোর্ডের বিদ্যুৎ পরিবাহী ধাতব ধারগুলোয় নির্দিষ্ট পরিমাণ বিদ্যুৎ শক পরিবাহিত হয়। অবশ্য এ শক বিপদজনক কিছু নয়। এতে হয়তো ফেসবুকের অতি আসক্তি থেকে মুক্তি মিলতে পারে!
বিস্তারিত পড়ুন

তিন রুপি নিয়ে ঘর ছেড়েছিলেন অজয়

তিন রুপি নিয়ে ঘর ছেড়েছিলেন অজয়
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
 একসময় অ্যাকশন ছবির নায়ক হিসেবেই পরিচিত ছিলেন বলিউড সুপারস্টার অজয় দেবগন। কিন্তু গত দু’বছরে ট্র্যাক চেঞ্জ করেছেন তিনি। শুধু অ্যাকশন বা সিরিয়াস নয় রীতিমত কমেডি ছবিতেও চুটিয়ে অভিনয় করছেন। সফলতাও পাচ্ছেন। প্রতি বছরই একাধিক হিট ছবি ঝুলিতে ভরছেন।
 
সামনে মুক্তি পাচ্ছে রাজনৈতিক ছবি ‘সত্যাগ্রহ’। বাবা-ছেলের সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত এ ছবিতে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন কারিনা কাপুর। প্রকাশ ঝা পরিচালিত এ ছবিতে আরো রয়েছেন অমিতাভ বচ্চন, অর্জুন রামপাল ও মনোজ বাজপেয়ি। সম্প্রতি সত্যাগ্রহ নিয়ে অজয় কথা বলেন ‘টাইমস অব ইন্ডিয়ার’ সঙ্গে। এ সময় অভিনয়ে আসা, বাবা-মায়ের প্রেম  এবং নিজের একান্ত বিষয়ে খোলাখুলি কথা বলেন অজয়।
 
অজয়ের জন্ম পাঞ্জাবের অমৃতসর শহরে। বাবা-মা চাইতেন ছেলে হবে পুলিশ। কিন্তু ছোটবেলা থেকেই অজয়ের আগ্রহ ছিল অভিনয়ে। বলিউডের ছবিতে নায়ক হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন স্বপনে জাগরণে। স্বপ্ন পূরণে একদিন পকেটে মাত্র তিন রুপি নিয়ে ঘর পালালেন। কিন্তু টিকেট ছাড়া রেল ভ্রমণের দায়ে পুলিশের হাতে আটক হয়ে এক সপ্তাহ হাজতে কাটান। পরে খোঁজ পেয়ে বাবা-মা ঘরের ছেলেকে ঘরে ফিরিয়ে আনেন।
 
কিন্তু ফিরলে কি হবে? অজয়ের মনতো পড়ে রয়েছে বলিউডে। কাজেই আবার ঘর পালালেন। সোজা গিয়ে হাজির হলেন মুম্বাইয়ে। কিন্তু এখানে তার থাকার জায়গা নেই। কী করা! এক ট্যাক্সিচালকের দয়ায় রাতে তার ট্যাক্সিতে ঘুমানোর জায়গা পেলেন। তবে শর্ত ছিল প্রতিদিন ট্যাক্সি পরিষ্কার করতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে  প্রতিদিন তাই করতেন। পকেটে পয়সা নেই। তাই বহু দিন না খেয়ে কাটিয়ে দিতেন। মহারাষ্ট্রের এক দয়াবতী নারী তাকে বিনে পয়সায় কলা খেতে দিতেন। নিত্য প্রয়োজন মেটাতে একসময় ছুতারের কাজ শুরু করেন। একটানা কাঠ চেরাইয়ের শব্দের মধ্যেও যেন অভিনয়ের আনন্দ পেতেন। শেষে শুরু করেন মস্তানি আর গুণ্ডামি। একদিন ফাইট ডিরেকটর রবি খান্না তাকে মুম্বাইয়ের রাস্তায় মারামারি করতে দেখে পছন্দ করে ফেলেন। তার সহকারী করে নেন। তবে খান্নার স্বাস্থ্য খুব একটা ভালো ছিল না। শেষে স্বাস্থ্য বেশি খারাপ হতে থাকলে তিনি অজয়ের বাবা বীরু দেবগনকে তার জায়গায় কাজ করতে বলেন। কয়েক বছর  পর তার বাবা বলিউডে অ্যাকশন পরিচালক হিসেবে সফলতা পান।
 
সাক্ষাৎকারে অজয় তার বাবা মায়ের প্রেমের কথাও উল্লেখ করেন। তাদের প্রেম বাংলা সিনেমাকে হার মানায়। বাবা বীরু দেবগন তার মা মিনা দেবগনকে দেখেন এক বাসস্টেশনে। প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়ে যান। এরপর তার পিছু নেন। চার বছর ধরে ঘুর ঘুর করার পর বীরুর সঙ্গে কথা বলতে রাজি হন মিনা। এরপর মহালক্ষির মন্দিরে দু’জন দেখা করেন। এরপর আরো দু’বছর প্রেম করার পর নিজের বাবার কাছে পছন্দের কথা জানান মিনা। কিন্তু একজন ফাইট ডিরেক্টরকে মেয়ের জামাতা হিসেবে পছন্দ ছিল না অজয়ের নানার। ফলে বাড়ি পালিয়ে বিয়ে করেন অজয়ের বাবা মা।
 
অজয়ের বাবা মারা গেছেন ১৯৯৯ সালে। মা, মেয়ে আর স্ত্রী কাজলকে ঘিরেই আবর্তিত হয় অজয় দেবগনের ব্যক্তিগত জীবন। স্বল্পভাষী এ বলিউড সুপারস্টার প্রযোজক হিসেবেও সফল।
বিস্তারিত পড়ুন

উচ্চশিক্ষার নামে সনদ বাণিজ্য : আট বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি : সব ক্যাম্পাস উচ্ছেদ করার নির্দেশ -

উচ্চশিক্ষার নামে সনদ বাণিজ্য : আট বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি : সব ক্যাম্পাস উচ্ছেদ করার নির্দেশ -
অবৈধভাবে চলা দেশি-বিদেশি আটটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো স্থায়ীভাবে বন্ধ এবং সকল ক্যাম্পাস উচ্ছেদ করার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে। তবে অভিযোগ উঠেছে, মাঠ প্রশাসন দুর্নীতিগ্রস্ত ও অনুমোদনহীন ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম বন্ধে উদাসীনতা দেখাচ্ছে এবং গতকাল পর্যন্ত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম বন্ধ হয়নি।

এ বিষয়ে শিক্ষাসচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী গতকাল সংবাদকে বলেন, 'সনদ বাণিজ্য এবং শিক্ষা নিয়ে কাউকেই ব্যবসার সুযোগ দেয়া হবে না।' তিনি জানান, 'বিভিন্ন অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আমরা সম্প্রতি আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেছি। এসব প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাস স্থায়ীভাবে বন্ধের জন্য ইতোমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠিও দেয়া হয়েছে।'

এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সনদ বাণিজ্য ও মালিকানা বিরোধের কারণে শিগগিরই আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হচ্ছে। এগুলোর মধ্যে আছে দারুল ইহসান, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি, প্রাইম ইউনিভার্সিটি, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, নর্দাণ ইউনিভার্সিটি প্রমুখ।

গত ২৩ এপ্রিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দেয়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক চিঠিতে বলা হয়েছে, 'রাজশাহীর বাগমারা উপজেলাধীন অনুমোদনহীনভাবে 'অর্জুনপাড়া মদিলাতুল উলুম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়' নামে অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক অনুমোদনপ্রাপ্ত নয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় নামধারী এই প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম অনুমোদনবিহীন ও অবৈধ। এই প্রতিষ্ঠানটির অবৈধ কার্যক্রম স্থায়ীভাবে বন্ধ এবং উচ্ছেদ করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।'

বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন ও পরিচালনার শর্ত পালন এবং শিক্ষার মান বজায় রাখতে ব্যর্থতার দায়ে ইতোমধ্যেই 'আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি'র সাময়িক অনুমতি সনদ বাতিল করা হয়েছে। রাজধানীর বনানী ও বারিধারাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্যাম্পাস স্থায়ীভাবে বন্ধ ও উচ্ছেদের জন্য গত ১৭ জুন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

একই ধরনের নানা অভিযোগে ৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থায়ীভাবে বন্ধের জন্য গত ১০ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়া হয় শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ধানম-ি আবাসিক এলাকার (সড়ক নং-৫/এ) ৫৭ নম্বর বাড়িতে অবস্থিত ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি-ইউএসএ, ৩/৩ লালমাটিয়া হাউজিং এস্টেটে অবস্থিত নর্থ আমেরিকান ইউনিভার্সিটি, ধানম-ি আবাসিক এলাকার (সড়ক নং-৭৪) ৫৯/এ বাড়িতে অবস্থিত ভূইয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, ধানম-ি আবাসিক এলাকার (সড়ক নং-২৭) ৪৫ নম্বর বাড়িতে অবস্থিত 'এসএএফএস', ধানম-ি আবাসিক এলাকার (সড়ক নং-৪) ১৪ নম্বর বাড়িতে অবস্থিত 'চ্যান্সারি একাডেমি অব ইংলিশ ল' এবং উত্তরার ৭নং সেক্টরে ৪২ নম্বর রবীন্দ্র সরণিতে অবস্থিত 'দি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি' বা টিআইইউ।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, কাগজ-কলমে এসব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকলেও প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রমই বর্তমানে চলমান আছে। কারণ ইউজিসির একশ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতায় দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা ব্যবসায়ীরা এসব ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে সনদ বাণিজ্য করছে। আর সনদ বাণিজ্যের ভাগভাটোয়ারা ইউজিসি ও স্থানীয় প্রশাসনের অসাধু কর্মকর্তারাও পাচ্ছে। ফলে সরকার বন্ধ ঘোষণার প্রায় সাত মাস অতিবাহিত হওয়ার পরও অবৈধ বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম চলছে। আর প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা জড়িত থাকায় শিক্ষা প্রশাসনও কঠোর অবস্থানে যেতে পারছে না। - See more at: 
বিস্তারিত পড়ুন

ড. ইউনূস থেকে জামায়াত-শিবির অনেক ভাল : কামরুল

ড. ইউনূস থেকে জামায়াত-শিবির অনেক ভাল : কামরুল

ড. ইউনূস থেকে জামায়াত-শিবির অনেক ভাল বলে মন্তব্য করেছেন আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, ২১শে ফেব্রুয়ারী, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবসে জামায়াত-শিবির ও শহীদদের শ্রদ্ধা জানায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত ড. ইউনূস কোনো দিবসে শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বলে কেউ বলতে পারবে না। আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি হলরুমে জনতার প্রত্যাশা সংগঠনের আয়োজনে আইভি রহমানের নবম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। কামরুল বলেন, ড. ইউনূস বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছেন। তার কারণে পদ্মাসেতুর হয়নি। তিনি বলেন, ইউনূসকে বিতর্কিত করার কোনো প্রয়োজন নেই আমাদের। তিনি নিজেই নিজেকে বিতর্কিত করছে রাজনৈতিক কথা বলে। তার কোনো দল থাকতে পারে না। তিনি আরো বলেন, বিশ্বের কোনো নোবেল বিজয়ী এতো অল্প সময়ে বিতর্কিত হয়েছেন বলে আমার জানা নেই।
বিস্তারিত পড়ুন

ছেলেরা ৩৪ মেয়েরা ১৮বার

ছেলেরা ৩৪ মেয়েরা ১৮বার
ছেলেরা টেক্কা দিল মেয়েদের। সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় উঠে এসেছে দিনে অন্তত ৩৪বার ছেলেরা যৌন বিষয় নিয়ে ভাবনা চিন্তা করে। সেখানে মেয়েরা দিনে গড়ে মোটামুটি ১৮বার একই বিষয় নিয়ে ভাবে। অর্থাত মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের যৌন চিন্তার প্রবণতা প্রায় দ্বিগুন।
এল জেমসের ইরোটিক উপন্যাস “ফিফটি শেডস অফ গ্রে“ প্রকাশিত হওয়ার পর এই গবেষণা শুরু করা হয়।
ওহিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের উপর এই সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতিবার খাওয়ার, শোওয়ার আর যৌন ইচ্ছার সময় লিখতে বলা হয়েছে।
তবে এই সমীক্ষা অনুযায়ী আগে যতখানি ভাবা হত মেয়েরা তার থেকে অনেক ব্বশি সময় যৌন চিন্তায় ব্যয় করে। গড়ে ১৮.৬ বার যৌনতা বিষয়ক ভাবনা চিন্তা করে মেয়েরা। আট ঘণ্টা ঘুম বাদ দিলে দিনে প্রতি ৫১মিনিটে একবার যৌন ভাবনা আসে মেয়েদের মনে।
অন্যদিকে একই ভাবে ঘুমের সময়টুকু বাদ দিলে দিনে ২৮মিনিটে একবার যৌনতা বিষয়ে চিন্তা করে ছেলেরা।
সমীক্ষার সময় মনোবিদরা ওহিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮-২৫ বছর বয়সী ২৮৩জন ছাত্র-ছাত্রীদের ব্যবহারের পর্যবেক্ষণ করেছেন।

বিস্তারিত পড়ুন

কুকুরের মাংসের ব্যবসা

কুকুরের মাংসের ব্যবসা
ভিয়েতনামে একটা সম্মেলন হবে৷ মূল আলোচ্য, মানুষের হাত থেকে কুকুরকে বাঁচানোর উপায় খোঁজা৷ অনেক বাঙালির বাসার সামনে এখনো লেখা থাকে, ‘কুকুর হইতে সাবধান'৷ কিছু দেশে সতর্কতা বিজ্ঞপ্তিটিকে উল্টো করে লেখার সময় এসেছে৷
 
কুকুর শব্দটির জায়গায় ‘মানুষ' বসিয়ে দিলে বিজ্ঞপ্তিটা হবে, ‘মানুষ হইতে সাবধান'৷ ভিয়েতনামে যে সম্মেলনটি হবে সেখান থেকে আসলে কিছু দেশের প্রতি কুকুরের মাংসের অবৈধ ব্যবসা বন্ধের আহ্বান জানানো হবে৷ সে আহ্বানে কতটা কাজ হবে বলা মুশকিল৷ এশিয়ার কিছু দেশ, বিশেষ করে থাইল্যান্ড থেকে হাজার হাজার কুকুর বাড়ি থেকে চুরি করে, কিংবা রাস্তা থেকে ধরে ট্রাকে তুলে পাঠিয়ে দেয়া হয় ভিয়েতনামে৷ কুকুর বিক্রি করে পাওয়া যায় লক্ষ লক্ষ ডলার৷ অর্থলোভী অনেক লোক তাই নেমে পড়েছে এই ব্যবসায়৷
 
ভিয়েতনামে কুকুর হত্যা করে মাংস খাওয়ায় আইনি বাঁধা নেই৷ এ কারণে কুকুর ব্যবসায়ীদের প্রধান লক্ষ্য ভিয়েতনাম৷ সবচেয়ে বড় যোগানদাতা থাইল্যান্ড৷ গত মে মাসে এক আবর্জনার স্তূপে পাওয়া গেছে কয়েক হাজার কুকুরের খুলি৷ দেহের বাকি অংশ গেছে কুকুরভোজী মানুষের পেটে৷
 
বিশ্বের বেশ কিছু দেশে কুকুরের মাংশ খাওয়ার চল আছে৷ দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, থাইল্যান্ড আছে সেই তালিকায়৷ তবে জনপ্রিয়তার কথা ভাবলে ভিয়েতনামকে রাখতে হবে একেবারে ওপরে৷ ভিয়েতনামের অনেক মানুষ মনে করেন, কুকুরের মাংস শরীর গরম রাখে৷ সে কারণে অন্যান্য গৃহপালিত প্রাণীর চেয়ে বেশি দাম দিয়েই কুকুরের মাংস খায় তারা৷
 
অবৈধ ব্যবসা রোধের পথে সবচেয়ে বড় সমস্যা মানুষের অর্থলোভ৷ থাই সরকার একবার রাস্তার কুকুরদের জন্য আবাসের ব্যবস্থা করতে বিশেষ বরাদ্দ দিয়েছিল৷ খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায় সেই টাকা৷ অথচ কুকুর এখনো রাস্তায় রাস্তায় ঘোরে৷ অবৈধ ব্যবসায়ীরা তাদের ধরে নিয়ে তোলে ট্রাক কিংবা নৌকায়৷ তারপর হয় মেকং নদী, অথবা সড়ক পথ ধরে চলে যায় ভিয়েতনামে৷ সাই ডগ ফাউন্ডেশনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা জন ডেলি কুকুর রক্ষায় করণীয় ঠিক করায় ব্যস্ত৷ ভিয়েতনামে অনুষ্ঠেয় সম্মেলন শুরুর অপেক্ষা করছেন আগ্রহ নিয়ে৷ সম্মেলনে একটা প্রস্তাব কী আসবে? কুকুর কামড়ে দিতে পারে – এই ভয়ে বাড়ির সামনে মানুষ লিখে রাখে, ‘কুকুর হইতে সাবধান'৷ কুকুরকে মানুষের হাত থেকে বাঁচাতে কুকুরের গলা, কিংবা ঘরের সামনে যদি লিখে রাখা হয়, ‘মানুষ হইতে সাবধান', কেমন হবে?

বিস্তারিত পড়ুন

মেয়েদেরও স্বপ্নদোষ হয় ?

মেয়েদেরও স্বপ্নদোষ হয় ?
স্বপ্নদোষ হলো একজন পুরুষের ঘুমের মধ্যে বীর্যপাতের অভিজ্ঞতা। এটাকে ‘ভেজাস্বপ্ন’ও বলা হয়। ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেদের এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার প্রাথমিক বছরগুলোতে স্বপ্নদোষ খুব সাধারণ। তবে বয়ঃসন্ধিকালের পরে যেকোনো সময় স্বপ্নদোষ হতে পারে। এটার সাথে যৌন উত্তেজক স্বপ্নের সম্পর্ক থাকতে পারে, আবার নাও পারে। আবার পুরুষদের উত্থান ছাড়াই স্বপ্নদোষ ঘটতে পারে। ঘুম থেকে জাগার সময় কিংবা সাধারণ ঘুমের মধ্যে যে স্বপ্নদোষ হয়, তাকে কখনো কখনো ‘সেক্স ড্রিম’ বলে। মহিলাদের ঘুমের মধ্যে চরম পুলক লাভের অভিজ্ঞতা ঘটতে পারে।
স্বপ্নদোষের মাত্রা
স্বপ্নদোষের পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়। কিছু পুরুষের টিনএজারদের মতো বেশিসংখ্যক স্বপ্নদোষ হয়, আবার অনেক পুরুষের একবারও হয় না। যুক্তরাষ্ট্রের ৮৩ শতাংশ পুরুষের জীবনে কখনো না কখনো স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা ঘটে। পশ্চিমা দেশগুলোর বাইরের দেশগুলোতে ৯৮ শতাংশ পুরুষের স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা ঘটে। অবিবাহিতদের ক্ষেত্রে, ১৫ বছর বয়সী ছেলেদের সপ্তাহে ০.৩৬ বার থেকে শুরু করে ৪০ বছর বয়সী পুরুষদের সপ্তাহে ০.১৮ বার স্বপ্নদোষ হয়। বিবাহিত পুরুষদের ক্ষেত্রে এই মাত্রা ১৯ বছর বয়সী ছেলেদের সপ্তাহে ০.২৩ বার থেকে ৫০ বছর বয়সী পুরুষদের সপ্তাহে ০.১৫ বার হয়।
কিছু পুরুষ কেবল একটা নির্দিষ্ট বয়সে এ ধরনের স্বপ্ন দেখেন, পক্ষান্তরে অন্য বয়ঃসন্ধিকালের পর থেকেই সারাজীবন এ ধরনের স্বপ্ন দেখতে থাকেন। ঘন ঘন স্বপ্নদোষের সাথে ঘনঘন হস্তমৈথুন করার সুনিশ্চিত সম্পর্ক নেই। বিশ্বখ্যাত যৌন গবেষক আলফ্রেড কিনসে দেখেছেন, ‘ঘনঘন হস্তমৈথুন এবং ঘনঘন যৌন উত্তেজক স্বপ্নের মধ্যে কিছুটা সম্পর্ক থাকতে পারে। সাধারণভাবে যেসব পুরুষের ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়, তারা কম হস্তমৈথুন করেন। এসব পুরুষের কেউ কেউ গর্বিত হন এই ভেবে যে, তাদের ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়, এ কারণে তারা হস্তমৈথুন করেন না। অথচ এদের বেলায় উল্টোটা সত্যি। তারা হস্তমৈথুন করেন না কারণ তাদের ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়।’
একজন পুরুষের স্বপ্নদোষের মাত্রা বেড়ে যায় যদি তিনি টেস্টোসটেরনসমৃদ্ধ ওষুধ গ্রহণ করেন। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, কিছুসংখ্যক বালক টেস্টোসটেরনের মাত্রা বাড়ানোর ফলে তাদের স্বপ্নদোষের মাত্রাও মারাত্মকভাবে বেড়ে গেছে। ১৭ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০ শতাংশে।
বয়ঃসন্ধিকালে ১৩ শতাংশ পুরুষের প্রথম বীর্যপাতের অভিজ্ঞতা ঘটে স্বপ্নদোষ হিসেবে। তবে অনেকেই প্রথম বীর্যপাত ঘটায় হস্তমৈথুনের মাধ্যমে।
স্বাভাবিকভাবে বীর্যপাতের পরে পুরুষাঙ্গ শিথিল হয়ে যায়। তবে স্বপ্নদোষের ক্ষেত্রে, বীর্যপাতের পরও পুরুষাঙ্গ শক্ত থাকে।
যদিও স্বপ্নদোষ প্রতিরোধ করতে কিংবা বন্ধ করতে বেশকিছু চিকিৎসা রয়েছে, তবে অনেকেই সেই চিকিৎসার মধ্যে যান না। হিক্কার মতো স্বপ্নদোষেরও অনেক ধরনের ঘরোয়া প্রতিষেধক রয়েছে, তবে তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। তা ছাড়া স্বপ্নদোষ কোনো শারীরিক ক্ষতি করে না বলে এবং কোনো ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করে না করে বলে সাধারণত চিকিৎসা গ্রহণের পরামর্শ দেয়া হয় না।
মহিলাদের ক্ষেত্রে কিনসে দেখেছেন, ৫ হাজার ৬২৮ জন মহিলার মধ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ মহিলা তাদের ৪৫ বছর বয়সের সময় কমপক্ষে একবার স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। ওই সব মহিলা কিনসের সাথে এক সাক্ষাৎকারে একথা বলেছেন। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ৮৫ শতাংশ মহিলা তাদের ২১ বছর বয়সের সময় স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। কেউ কেউ ১৩ বছর বয়সে পড়লে এ অভিজ্ঞতা লাভ করেন। যেসব মহিলা ঘুমের মধ্যে চরম পুলক লাভ করেন, সাধারণত তাদের বছরে কয়েকবার এটা হয়। মহিলাদের রতিমোচন হিসেবে ঘুমের মধ্যে যৌন উত্তেজনা জাগে যার মাধ্যমে তারা রতিমোচনের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। পুরুষদের ক্ষেত্রে তাদের স্বপ্নদোষ নির্ণয় করা সহজ, কারণ হলো বীর্য। মহিলাদের যোনিপথে নিঃসরণ রাগ মোচন ছাড়াই যৌন উত্তেজনার চিহ্ন হতে পারে।
বিস্তারিত পড়ুন

মেয়েদের জন্যেও কনডম আছে

মেয়েদের জন্যেও কনডম আছে
ক্ছবিতে যে জিনিসটি দেখতে পাচ্ছেন তার নাম ফিমেল কনডম। ছেলেদের  যেমন কনডম আছে, তেমনি আছে মেয়েদের জন্যেও। ব্যবহারের অজ্ঞতার জন্যে আমাদের দেশে এর তেমন একটা ব্যবহার নেই। কিন্তু ওয়েস্টার্ন দেশগুলোতে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের কনডমের
চাহিদা বেশি। কারণ মেয়েদের কনডম ব্যবহারে তুলনামূলক ভাবে যৌনমুলনে বেশি আনন্দ পাওয়াযায়। এখন শিখিয়ে দিচ্ছি ফিমেল কনডম ব্যবহারের নিয়মঃ এর নীচের
দিকে যে রাবারটি দেখতে পাচ্ছেন তা থাকে যোনীর ভেতর। আর চিকন বড়
ফাঁকের যে রাবারটি আছে তা যোনীমুখের বাইরে আটকে থাকে। নীচের মোটা রাবারটিকে প্রথমে বুড়ো আঙ্গুল এবং তর্জনী ব্যবহারে পেন্সিলের মতো করে ধরে যোনীমুখে সামান্য
ঢুকিয়ে এরপর বাইরের বড় ফাঁকের রাবারটির ভিতর দিয়ে আঙ্গুল দিয়ে আস্তে আস্তে চাপ দিয়ে পুরো কনডমটিকে যোনীর ভেতর ঢুকিয়ে দিন। দেখবেন বাইরের রাবারটি যোনীমুখের
চারপাশে আটকে আছে। তা ভেতরে ঢুকে নিজে থেকেই প্রসারিত হবে। এবার যৌনমিলন উপভোগ করুন। মিলন শেষে সাবধানে কনডমটি বের করে আনুন।  শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান ।  এটা আপনার আমার সকলের দ্বায়িত্ব।
বিস্তারিত পড়ুন

পরিমলের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলেন ধর্ষিত ছাত্রী

পরিমলের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলেন ধর্ষিত ছাত্রী
বিস্তারিত পড়ুন

তত্ত্বাবধায়কের অধীনেই নির্বাচন হওয়া উচিত'

তত্ত্বাবধায়কের অধীনেই নির্বাচন হওয়া উচিত'

নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই আগামী নির্বাচন হওয়া উচিত বলে মনে করেন গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মিরপুরে ইউনূস সেন্টারে কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। সেইসঙ্গে ড. ইউনূস বলেন, আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আকুল আবেদন করছি। আপনারা সমঝোতায় আসুন। নির্বাচন সব দলের অংশগ্রহণেই হতে হবে।

দ্রুততম সময়ের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে সমঝোতায় পৌঁছানোর তাগিদ দিয়ে ড. ইউনূস বলেন, দেশে অশান্তি দূর করতে ও সামগ্রিক অগ্রগতির জন্য নির্দলীয় সরকারের অধীন ছাড়া শান্তিপূর্ণভাবে আগামী সংসদ নির্বাচন হওয়ার সুযোগ নেই। দেশে অশান্তির কালো মেঘ ঘনিয়ে এসেছে। এ অশান্তি দেশের মানুষের প্রাপ্য নয়। কারো কারো ইচ্ছার কারণে কোনো দল বা দলসমূহের ইচ্ছার কারণে যদি অশান্তির সৃষ্টি হয় তাহলে দেশের মানুষ তাদের ক্ষমা করবে না।

মতবিনিময় অনুষ্ঠানে কাদের সিদ্দিকী বলেন, বৈঠকে আমরা একমত হয়েছি। এ নির্বাচন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কর্তৃত্ব ছাড়া হতে পারে না এবং তা কেউ মানবে না।

তিনি আরো বলেন, যে 'রেফারি'কে কেউ বিশ্বাস করে না, তিনি জোর করে 'রেফারি' হবেন। নিজেই খেলায় অংশ নেবেন। এমন জবরদস্তি হিটলারও করেছিল কিনা, আমার সন্দেহ হয়।

কাদের সিদ্দিকী জানান, তার দল কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগ গ্রামীণ ব্যাংক ও ড. ইউনূসের পাশে থাকবে এবং গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষতি হতে দেবে না।

এ মতবিনিময় সভায় নাসরিন কাদের সিদ্দিকী, দলের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলামসহ কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বিস্তারিত পড়ুন

ঐশীর অন্ধকার জগত

ঐশীর অন্ধকার জগত

ঐশীর অন্ধকার জগত
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা : রাজধানী বাড্ডার জনি নামের এক যুবকের সঙ্গে পরিচয়ের পর থেকেই অন্ধকার জগতে পা রাখে ঐশী। বখাটে জনি ওই এলাকার চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী। রাজধানীর বিভিন্ন হোটেল ও ড্যান্স পার্টিতে জনির নিয়মিত যাতায়াত ছিল। ঐশীর মা-বাবাকে হত্যার ঘটনায় জনি ও সাইদুল তাকে সহায়তা করে। সাইদুলকে ঘটনার দিনই প্রথম দেখেছে ঐশী।

তবে এর আগেও জনির মুখে তার নাম শুনেছে। ঐশী দাবি করে, মা-বাবাকে হত্যার পরিকল্পনা তার ছিল না। 'জনি আর সাইদুলের কারণেই এমন ভয়ানক একটি কাণ্ড ঘটেছে।'

বখাটে বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে একটি সম্ভাবনাময়ী তরুণীর জীবন কী ধরনের বিভীষিকাময় অবস্থায় পড়তে পারে, ঐশীর বক্তব্যে বেরিয়ে এসেছে সেই অজানা কথা। মা-বাবাকে হত্যার পর খুনির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ঐশী জিজ্ঞাসাবাদে যত কথা বলছে, ততই বিস্মিত হচ্ছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।

ঐশী জানিয়েছে, বছরখানেক আগে ফেসবুকে এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুর মাধ্যমে জনির সঙ্গে তার পরিচয়। এরপর জনির সঙ্গে ওই বন্ধুর মাধ্যমে একদিন দেখাও হয়। এরপর তাদের মধ্যে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ হতো। পরে ঐশী জানতে পারে, জনি বাড্ডা এলাকায় ইয়াবা সরবরাহ করে। যাদের কাছে জনি ইয়াবা সরবরাহ করে, তাদের অনেকেই স্কুল-কলেজপড়ূয়া। বাড্ডায় তার একটি গানের স্কুলও রয়েছে। মাঝেমধ্যে ড্যান্স পার্টিতে যেত জনি। ড্যান্স পার্টির বিভিন্ন তরুণীকে নিয়ে নিজেই দল গঠন করে। তার দলের সদস্যরা রাজধানীর বিভিন্ন হোটেলের পার্টিতে টাকার বিনিময়ে 'শো' করত।

এ বিষয়ে ঐশী জানায়, 'মানুষের তো সব ধরনের বন্ধু থাকে। ও ছিল এমন বন্ধু, যার কাছে যেন কোনো কিছুই অসম্ভব ছিল না। কোনো কিছু চাইলে মুহূর্তেই নিয়ে হাজির হতো। জনির মধ্যে একটি নেতাসুলভ ভাব আছে। কোনো কিছুতেই সে হার মানে না। ঐশীর অনেক আবদারই জনি পূরণ করে দিত। 
বিস্তারিত পড়ুন

পুরস্কার পাচ্ছেন ফিলিস্তিনের প্রযুক্তি-বিশেষজ্ঞ খলিল শেরাত

 পুরস্কার পাচ্ছেন ফিলিস্তিনের প্রযুক্তি-বিশেষজ্ঞ খলিল শেরাত
মার্ক জাকারবার্গের ফেসবুক পেজ হ্যাক করার জন্য পুরস্কার পাচ্ছেন ফিলিস্তিনের প্রযুক্তি-বিশেষজ্ঞ খলিল শেরাত।


ফেসবুকের পক্ষ থেকে তাঁকে তিরস্কার করা হলেও খলিল শেরাতকে পুরস্কৃত করবে বিভিন্ন দেশের হ্যাকাররা। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তথ্যপ্রযুক্তি-বিশেষজ্ঞ খলিল শেরাত মার্ক জাকারবার্গের ফেসবুক পাতা হ্যাক করে সেখানে মন্তব্য পোস্ট করে প্রমাণ করেছেন যে সাইটটির নিরাপত্তা দুর্বল। এর আগে ফেসবুকে নিরাপত্তা ত্রুটির কথা জানালেও তাঁকে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কোনো গুরুত্ব দেয়নি। নিজেকে প্রমাণ করতে খলিল শেরাত জাকারবার্গের ফেসবুক পেজটিকে বেছে নেন এবং নিরাপত্তা ত্রুটি প্রমাণ করে জাকারবার্গকে সেখানে একটি পোস্টও লিখেছিলেন।...ফেসবুকের কার্যপ্রণালী সম্পর্কে প্রচলিত ধারণা হচ্ছে যে, আপনি যদি কারও বন্ধু না হয়ে থাকেন তবে তার ফেসবুকের দেয়ালে কিছু লিখতে পারবেন না। খলিল শেরাত তাঁর হ্যাকিং দক্ষতার সাহায্যে এ ধারণাকে ভুল প্রমাণ করেছেন।
এ প্রসঙ্গে খলিল শেরাত জানিয়েছেন, শুরু থেকেই ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে নিরাপত্তা ত্রুটি সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করেছি। একাধিক বার্তা পাঠালেও ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করেনি। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বরং এটি বাগ বা সফটওয়্যারজনিত কোনো ত্রুটি নয় বলেই জানিয়েছিল। তাই ফেসবুকের নিরাপত্তা ত্রুটি দেখাতে ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গের পেজটি হ্যাক করা ছাড়া আর পথ খোলা ছিল না।

খলিল শেরাত আরও জানিয়েছেন, জাকারবার্গের পেজ হ্যাক করে বার্তা লিখে দেওয়ার পর দ্রুত ফেসবুকের প্রকৌশলীরা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং ফেসবুকের এই নিরাপত্তা ত্রুটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আগ্রহ জানায় এবং পরে তা ঠিক করে ফেলে। তবে, দুর্ভাগ্য যে, দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য তাঁর বেছে নেওয়া পদ্ধতিটি ফেসবুক কর্তৃপক্ষের পছন্দ হয়নি। ফেসবুকের নিরাপত্তা ত্রুটি বের করায় পুরস্কার পাওয়ার বদলে তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হয়েছে।

ফেসবুক কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, ফেসবুকের নিরাপত্তা ত্রুটি বের করতে পারলে তাকে পুরস্কৃত করা হয়। কিন্তু খলিল যে পদ্ধতিতে তা করেছেন তা ফেসবুকের নীতিমালার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়।

ফেসবুকের পক্ষ থেকে খলিলের সফটওয়্যার ত্রুটি বের করার বিষয়টি স্বীকৃতি না পেলেও বিশ্বজুড়ে হ্যাকারদের কাছে বীরের মর্যাদা পাচ্ছেন তিনি। সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান বিয়ন্ডট্রাস্টের প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ মার্ক মেফারেট এগিয়ে এসেছেন ফিলিস্তিনের এই হ্যাকারকে সাহায্যের জন্য। পরিচিত সব হ্যাকারদের কাছ থেকে ১০ হাজার মার্কিন ডলার তহবিল সংগ্রহ করে খলিলকে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন তিনি। 

নিজের পকেট থেকে দুই হাজার মার্কিন ডলার পুরস্কার হিসেবে খলিলকে দিচ্ছেন স্বশিক্ষিত হ্যাকার মার্ক মেফারেট।

মেফারেট জানিয়েছেন, ফেসবুকের কোনো ত্রুটি বের করতে পারলে তাঁকে কমপক্ষে ৫০০ মার্কিন ডলার পুরস্কৃত করে ফেসবুক। কিন্তু ফিলিস্তিনের কোথাও বসে পাঁচ বছরের পুরোনো ল্যাপটপ ব্যবহার করে খলিল যে ত্রুটি বের করেছেন তার জন্য অবশ্যই পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য তিনি। হ্যাকারদের কাছ থেকে ক্ষুদ্র অর্থসাহায্য তাকে আরও অনুপ্রাণিত করবে বলেই মনে করছেন মেফারেট।

আসুন লাইক দিয়ে তাকে পুরস্কৃত করি

বিস্তারিত পড়ুন

প্রেমিকের হাত ধরে পালালেন ঝুমা

প্রেমিকের হাত ধরে পালালেন ঝুমা
প্রেমিকের হাত ধরে পালালেন ঝুমা
ঝুম ঝুম আক্তার ঝুমা
২০০৮ এর ক্ষুদে গানরাজ প্রতিযোগিতার প্রথম রানার আপ সংগীতশিল্পী ঝুম ঝুম আক্তার ঝুমা প্রেমিক ইসরাফিলের হাত ধরে বাড়ি থেকে পালিয়ে গেছেন। ২৩ জুলাই নরসিংদীর নিজ গ্রাম থেকে প্রেমিক ইসরাফিলের কাছে চলে যান ঝুমা। তবে ঝুমার মা বলছেন তার মেয়েকে অপহরণ করা হয়েছে। ঝুমার মা এ ঘটনায় নরসিংদী কোর্টে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা করেছেন ইসরাফিল ও তার গাড়ির ড্রাইভার ফয়সালের নামে।

বাংলানিউজকে ঝুমার মা আরো জানান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সংগীত অনুষ্ঠানে গান করতে গিয়েছিল ঝুমা। সেখানেই প্রায় দু থেকে আড়াই বছর আগে পরিচয় হয় ইসরাফিলের সঙ্গে। এবং তখন থেকে ইসরাফিল প্রায় ঝুমার সঙ্গে দেখা করতে আসতো। বিভিন্ন সময় ঝুমাকে নানা রকম জিনিসপত্র কিনে দিতো।
এরপর থেকে প্রায় সময় ঝুমা পাঁচ থেকে সাত দিন বাড়ির বাইরে থাকতো। কোন খোঁজ খবর পাওয়া যেত না। ঝুমা বাড়ি থেকে পালিয়ে যাবার দু’দিন পর ইসরাফিল তার কয়েকজন বন্ধুবান্ধবসহ এসে ঝুমার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বাসা থেকে টিভি, ফ্রিজ, ল্যাপটপ সহ বিভিন্ন আসবাবপত্র নিয়ে যায়।
এ সময় ঝুমার মা বাঁধা দিলে ইসরাফিল বলেন ‘ঝুমা আমার স্ত্রী তাকে আমি বিয়ে করেছি। তার জিনিসপত্র সে নিয়ে যেতে বলেছে। তাই নিয়ে যাচ্ছি।’

এ বিষয়ে ঝুমার মা বাংলানিউজকে বলেন ‘আমি বেশ কিছু দিন অপেক্ষা করে মেয়ের কোন খোঁজ না পেয়ে মামলা করেছি। ঝুমা এবং ইসরাফিল কারো সঙ্গেই আমি এখন যোগাযোগ করতে পারছি না। আমার মেয়ের বয়স ১৪ বছর। সে আবেগের বশে কাজটা করেছে।’
এ বিষয়ে ঝুমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ‘আমি অপহৃত হইনি। এ বিষয়টি নিয়ে কোন কথাও বলতে চাই না’ বলে ফোনের লাইন কেটে দেন তিনি।

ইসরাফিলের বাড়ি সাভার থানার আশুলিয়া থানায়। সে মূলত একজন দুধ ব্যবসায়ী। তার দুই স্ত্রী রয়েছে। ঝুমা ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজের বাণিজ্য বিভাগের নবম শ্রেণীর ছাত্রী। প্রায় মাস তিনেক ধরে সে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে বলে জানায় তার মা জেসমিন আক্তার।
বিস্তারিত পড়ুন

সাংবাদিকদের দুষলেন ক্যাটরিনা

সাংবাদিকদের দুষলেন ক্যাটরিনা


ঢাকা: সম্প্রতি ক্যাটরিনার সাথে ইবিজা সমুদ্র সৈকতে রণবীরের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ফাঁস হওয়ার পর এতদিন নিশ্চুপ ছিলেন ক্যাটরিন। অবশেষে তিনি বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন। এ নিয়ে তিনি ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। এ ঘটনার জন্য সাংবাদিকদের দুষেছেন বলিউডের হটকেট ক্যাটরিনা।
 
ছবি ফাঁসের ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানাতে খোলা চিঠি লিখেছেন ক্যাটরিনা। সম্প্রতি ‘টাইমস অব ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে সেই চিঠি। চিঠিতে ক্যাটরিনা লিখেছেন, ‘আমি স্পেনে অবকাশযাপনে গিয়েছিলাম। সে সময় লুকিয়ে এসব ছবি তোলা হয়েছে কোনো রকম অনুমতি না নিয়েই। ভীরু-কাপুরুষের মতো এমন কাজ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। শুধু তাই নয়, ছবিগুলো প্রকাশও করা হযয়েছে বাণিজ্যিক লাভের উদ্দেশ্যে।’

ক্যাটরিনা আরও লিখেছেন, ‘তারকাদের ব্যক্তিগত জীবনের প্রতি বিন্দুমাত্র শ্রদ্ধা না দেখিয়ে এবং শালীনতার তোয়াক্কা না করে অসাধু সাংবাদিকতার চর্চা চলছে। একশ্রেণীর অসাধু সাংবাদিক শকুনের মতো ওঁৎ পেতে তারকাদের ব্যক্তিজীবনে হস্তক্ষেপ করছেন। আমার এসব ছবি ফাঁস করে সেই অসাধু সাংবাদিকতাকেই উৎসাহিত করা হয়েছে।’

প্রকাশিত ছবিগুলো সংবাদমাধ্যম থেকে সরিযয়ে ফেলার কথাও বলেছেন ক্যাটরিনা। তিনি লিখেছেন, ‘বরাবরই গণমাধ্যমের সঙ্গে আমি সুসম্পর্ক বজায় রেখেছি। চাইলেই যেকোনো সময় গণমাধ্যমকর্মীরা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। কাজেই আমার ওপর এভাবে চুপিসারে আক্রমণ চালানোর কোনো কারণ নেই।’

প্রসঙ্গত, গত জুলাই মাসের শুরুর দিকে ম্যাকাওতে আইফা অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা বলে ক্যাটরিনা চলে যান স্পেনে। সেখানে আগে থেকেই তাঁর জন্য অপেক্ষা করছিলেন রণবীর। স্পেনের ইবিজা সমুদ্রসৈকতে অবকাশযাপনের সময় গোপনে তাঁদের একান্ত মুহূর্তগুলো ক্যামেরাবন্দী করেন আলোকচিত্রীরা। পরে ছবিগুলো প্রকাশিত হয় ‘স্টারডাস্ট’ ম্যাগাজিনে। ছবিগুলোতে বিকিনি পরা অবস্থায় দেখা গেছে ক্যাটকে।
বিস্তারিত পড়ুন