দেশের রাজনীতি এখন ভীনদেশ সিঙ্গাপুরে।
বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, সরকারের মহাজোটের অংশিদার
স্বস্ত্রীক হোসেইন মোহাম্মদ এরশাদ, জাসদ নেতা আ স ম আব্দুর রব এখন
সিঙ্গাপুরে।
বাংলাদেশের রাজনীতির প্রধান গতি নিয়ন্ত্রক ও নির্দেশক ব্যক্তিবর্গ একত্রিত হয়ে কোন গোপন বৈঠক করতে পারেন বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন। অবশ্য কোন পক্ষই বিষয়টি স্বীকার করতে রাজী নন।
সেখানে আরও আসতে পারে ইংল্যান্ড এবং আমেরিকা ভিত্তিক জামায়াত নিয়ন্ত্রিত শক্তিশালী ইসলামী ও আন্তর্জাতিক গ্রুপ।
আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখেই এ নয়া রাজনৈতিক মেরুকরন।
এর আগে বিকল্পধারার সাথেও আনুষ্ঠানিক সমঝোতা হয় ১৮ দলীয় জোটের।
সরাসরি জোটভুক্ত হয়ে কিংবা জোটের সাথে যুগপত কর্মসূচীর মাধ্যমে পরিচালিত হবে “মহাঐক্যজোটের” কর্মকান্ড।
বাংলাদেশের রাজনীতির প্রধান গতি নিয়ন্ত্রক ও নির্দেশক ব্যক্তিবর্গ একত্রিত হয়ে কোন গোপন বৈঠক করতে পারেন বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন। অবশ্য কোন পক্ষই বিষয়টি স্বীকার করতে রাজী নন।
সেখানে আরও আসতে পারে ইংল্যান্ড এবং আমেরিকা ভিত্তিক জামায়াত নিয়ন্ত্রিত শক্তিশালী ইসলামী ও আন্তর্জাতিক গ্রুপ।
আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখেই এ নয়া রাজনৈতিক মেরুকরন।
এর আগে বিকল্পধারার সাথেও আনুষ্ঠানিক সমঝোতা হয় ১৮ দলীয় জোটের।
সরাসরি জোটভুক্ত হয়ে কিংবা জোটের সাথে যুগপত কর্মসূচীর মাধ্যমে পরিচালিত হবে “মহাঐক্যজোটের” কর্মকান্ড।
চার সিটি নির্বাচনে অপ্রত্যাশিত পরাজয়ের
পর ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের জন্য এ মহাঐক্যজোট নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে
আবির্ভূত হবে বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
আর বিএনপি-জামায়াত আরও চাঙ্গা হচ্ছে এই নয়া মেরুকরনে।
অবশ্য অন্য একটি গ্রুপ মনে করছে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত জামায়াতকে ত্যাগ করতে বিএনপির ভিতর থেকে একটি অংশের চাপ আছে। সেক্ষেত্রে আওয়ামীলীগকে মোকাবেলায় এরশাদকে কাছে পাওয়া গেলে ভোটের ভারসাম্য অনেকটা রক্ষা হয়।
অবশ্য অন্য পক্ষ সামপ্রতিক সিটি নির্বাচনের ফলাফলকে সামনে রেখে দাবী করছেন যুদ্ধাপরাধের বিষয়টিকে জনগন অতটা গুরুত্ব দিচ্ছেনা। দেয়নি বলেই জামায়াত বিএনপির সাথে থাকে সত্তেও চারটি মেয়র আসনই বিএনপি পেয়েছে। তদুপরি জামায়াতের ওয়ার্ড কাউন্সিলরগন ব্যাপক জনসমর্থন নিয়ে নির্বাচিত কিংবা নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছে।
হিসাব-নিকাস যাই হোক না কেনো, জাতিকে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে এ চমকের জন্য।
আর বিএনপি-জামায়াত আরও চাঙ্গা হচ্ছে এই নয়া মেরুকরনে।
অবশ্য অন্য একটি গ্রুপ মনে করছে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত জামায়াতকে ত্যাগ করতে বিএনপির ভিতর থেকে একটি অংশের চাপ আছে। সেক্ষেত্রে আওয়ামীলীগকে মোকাবেলায় এরশাদকে কাছে পাওয়া গেলে ভোটের ভারসাম্য অনেকটা রক্ষা হয়।
অবশ্য অন্য পক্ষ সামপ্রতিক সিটি নির্বাচনের ফলাফলকে সামনে রেখে দাবী করছেন যুদ্ধাপরাধের বিষয়টিকে জনগন অতটা গুরুত্ব দিচ্ছেনা। দেয়নি বলেই জামায়াত বিএনপির সাথে থাকে সত্তেও চারটি মেয়র আসনই বিএনপি পেয়েছে। তদুপরি জামায়াতের ওয়ার্ড কাউন্সিলরগন ব্যাপক জনসমর্থন নিয়ে নির্বাচিত কিংবা নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছে।
হিসাব-নিকাস যাই হোক না কেনো, জাতিকে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে এ চমকের জন্য।
নিউজ ইভেন্ট ২৪ ডটকম/১৮জুন ২০১৩/১২.৩৭/জুহা