শাহবাগ রণক্ষেত্র
ঢাবি: শাহবাগে বিসিএস কোটা বিরোধী আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ চলছে। আন্দোলনকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়ছে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করছে। এ ঘটনায় শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। আশপাশে যান চলাচল বন্ধ আছে। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে এ সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত উভয় পক্ষের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আন্দোলনের দ্বিতীয় দিনে বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় শিক্ষার্থীরা শাহবাগে অবস্থান নিলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।
এসময় পুলিশ এলাপাতাড়ি কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে। পুলিশ বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারীকে আটক করেছে বলে অভিযোগ করছেন আন্দোলনকারীরা। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম জানা যায়নি।
৩৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারির ফল পুনর্বিবেচনা না করে পুরোপুরি বাতিল করা ও কোটা প্রথা তুলে দেয়ার দাবিতে সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শাহবাগ অবরোধ করে।
পরে বিকালে পিএসসির ফল পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু আন্দোলনকারীরা কোটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগে তাদের আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেয়।
গত ৮ জুলাই ৩৪তম বিসিএস প্র্রিলিমিনারি ফল প্রকাশিত হয়। এতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা, নারী কোটা ও উপজাতি কোটায় আলাদাভাবে পাস করানো হয়। অতীতে কোনো বিসিএসে এমনটি করা হয়নি। কোটার বিবেচনা শুধু মৌখিক পরীক্ষায় পাসের পর করা হতো। প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অন্য সবার মতোই কোটাধারীদের পাস করতে হতো।
কিন্তু এবার প্রিলিমিনারি পরীক্ষাতেই কোটা পদ্ধতির চালু করার কারণে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীই তাতে পাস করতে পারেননি। এ কারণে আন্দোলনে নেমেছেন বঞ্চিতরা, শাহবাগ মোড়ে এসে তারা বিক্ষোভ করছেন।
তাদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এবারের প্রিলিমিনারির ফল পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি)।
তবে কমিশনের সিদ্ধান্তের পরও ফল বাতিল ও কোটা প্রথা বাতিলের দাবিতে অনড় রয়েছেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগের চত্বরকে ‘মেধারক্ষা চত্বর’ ঘোষণা দিয়ে তারা বলছেন, “আন্দোলন চলবে।”
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আন্দোলনের দ্বিতীয় দিনে বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় শিক্ষার্থীরা শাহবাগে অবস্থান নিলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।
এসময় পুলিশ এলাপাতাড়ি কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে। পুলিশ বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারীকে আটক করেছে বলে অভিযোগ করছেন আন্দোলনকারীরা। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম জানা যায়নি।
৩৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারির ফল পুনর্বিবেচনা না করে পুরোপুরি বাতিল করা ও কোটা প্রথা তুলে দেয়ার দাবিতে সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শাহবাগ অবরোধ করে।
পরে বিকালে পিএসসির ফল পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু আন্দোলনকারীরা কোটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগে তাদের আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেয়।
গত ৮ জুলাই ৩৪তম বিসিএস প্র্রিলিমিনারি ফল প্রকাশিত হয়। এতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা, নারী কোটা ও উপজাতি কোটায় আলাদাভাবে পাস করানো হয়। অতীতে কোনো বিসিএসে এমনটি করা হয়নি। কোটার বিবেচনা শুধু মৌখিক পরীক্ষায় পাসের পর করা হতো। প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অন্য সবার মতোই কোটাধারীদের পাস করতে হতো।
কিন্তু এবার প্রিলিমিনারি পরীক্ষাতেই কোটা পদ্ধতির চালু করার কারণে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীই তাতে পাস করতে পারেননি। এ কারণে আন্দোলনে নেমেছেন বঞ্চিতরা, শাহবাগ মোড়ে এসে তারা বিক্ষোভ করছেন।
তাদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এবারের প্রিলিমিনারির ফল পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি)।
তবে কমিশনের সিদ্ধান্তের পরও ফল বাতিল ও কোটা প্রথা বাতিলের দাবিতে অনড় রয়েছেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগের চত্বরকে ‘মেধারক্ষা চত্বর’ ঘোষণা দিয়ে তারা বলছেন, “আন্দোলন চলবে।”