কুতুবদিয়ায় প্রবল বর্ষনে একহাজার পরিবার পানি বন্দি
আরিফুল ইসলাম,কুতুবদিয়া:
কুতুবদিয়ায় পূর্ণিমার জোয়ারের পানি ছাড়াও এবার প্রবল বর্ষনে উপজেলার ৬ ইউনিয়নে একহাজারের অধিক পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছে।দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় মারাত্বক জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। যে কারণে প্লাবিত হয়েছে ৬ ইউনিয়নের অন্তত: শতাধিক কাঁচা ঘর ভেঙে বিলীন হয়েছে। ভেসে গেছে চিংড়ি ঘের,পুকুর খালের বিপুল পরিমাণে মৎস্য ।তলিয়ে গেছে ফসলি জমি।এদিকে এ সব এলাকায় সদ্য রোপিত প্রায় দু‘শ হেক্টর আউশের চারা লবনাক্ত পানি ও বৃষ্টির ফলে জন জীবন বিপর্যস্ত। গত সোমবার- রবিবার পর্যন্ত ৭ দিনে উপজেলার উত্তর ধুরুং,লেমশীখালী,আলী আকবর ডেইল,কৈয়ারবিল,বড়ঘোপ ইউনিয়নের আজম কলনী সহ ৫০ গ্রামের নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে।প্রতিটি ইউনিয়নের উপকুলের কাঁচা ও খোলা বেড়িবাঁধ অরক্ষিত থাকায় ফুলে ওঠা সাগরের পানি দ্রুত প্রবেশ করে ক্ষতি সাধিত হয়।বর্তমানে অবিরাম বর্ষণে জলাবদ্ধতায় পানি বন্দি হয়ে পড়েছে এক হাজার নিম্নাঞ্চলের মানুষ।
কুতুবদিয়ায় পূর্ণিমার জোয়ারের পানি ছাড়াও এবার প্রবল বর্ষনে উপজেলার ৬ ইউনিয়নে একহাজারের অধিক পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছে।দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় মারাত্বক জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। যে কারণে প্লাবিত হয়েছে ৬ ইউনিয়নের অন্তত: শতাধিক কাঁচা ঘর ভেঙে বিলীন হয়েছে। ভেসে গেছে চিংড়ি ঘের,পুকুর খালের বিপুল পরিমাণে মৎস্য ।তলিয়ে গেছে ফসলি জমি।এদিকে এ সব এলাকায় সদ্য রোপিত প্রায় দু‘শ হেক্টর আউশের চারা লবনাক্ত পানি ও বৃষ্টির ফলে জন জীবন বিপর্যস্ত। গত সোমবার- রবিবার পর্যন্ত ৭ দিনে উপজেলার উত্তর ধুরুং,লেমশীখালী,আলী আকবর ডেইল,কৈয়ারবিল,বড়ঘোপ ইউনিয়নের আজম কলনী সহ ৫০ গ্রামের নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে।প্রতিটি ইউনিয়নের উপকুলের কাঁচা ও খোলা বেড়িবাঁধ অরক্ষিত থাকায় ফুলে ওঠা সাগরের পানি দ্রুত প্রবেশ করে ক্ষতি সাধিত হয়।বর্তমানে অবিরাম বর্ষণে জলাবদ্ধতায় পানি বন্দি হয়ে পড়েছে এক হাজার নিম্নাঞ্চলের মানুষ।
সরেজমিন তথ্য মতে আলী আকবর ডেইল চলমান বেড়িবাঁধ নির্মাণে ১,২ নং প্যাকেজের উপর দিয়ে লোনা পানি গড়িয়ে পড়ছে।সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে পড়েছে কয়েকটি রুটে। কৈয়ারবিল সেন্টার নামক স্থানে পিলটকাটা খালে সেতু তলিয়ে গেছে। উত্তর ধুরুং আকবরবলী ঘাট,পূর্ব চরধুরুং,পশ্চিম চরধুরুং,ফয়জানি পাড়া,লেমশীখালী পেয়ারা কাটা,সতর উদ্দিন হাই স্কুল সংলগ্ন স্থানে,আলী আকবর ডেইল,তাবালের চর,কাহার পাড়া,হায়দর পাড়া,তেলি পাড়া ,বায়ু বিদ্যুৎ,কুমিড়া ছড়া,জেলে পাড়া.বড়ঘোপ মগডেইল,মুরালিয়া প্রভৃতি জায়গায় বৃষ্টির পানিতে এখন পানির নীচে। পূর্ণ জোয়ারের সময় তীর বেগে লবনাক্ত পানি দু‘শ হেক্টর সদ্য রোপিত আউশ ক্ষেতে প্রবেশ করে ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ সব এলাকার অন্তত: ৫০ গ্রামের শতাধিক কাচা-পাকা ঘর ধসে পড়েছে।
উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মো: ফিরোজ আহমেদ বলেন, বিভিন্ন এলাকায় জমে থাকা পানি যথারীতি নিষ্ককাশনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্ধ থাকা স্লুইস গেইট গুলো তিনি নিজে গিয়ে এলাকাবাসি সহ সরেজমিন খুলে দেয়ার ব্যবস্তা করেছেন বলে জানান।
উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মো: ফিরোজ আহমেদ বলেন, বিভিন্ন এলাকায় জমে থাকা পানি যথারীতি নিষ্ককাশনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্ধ থাকা স্লুইস গেইট গুলো তিনি নিজে গিয়ে এলাকাবাসি সহ সরেজমিন খুলে দেয়ার ব্যবস্তা করেছেন বলে জানান।